চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় কলেজ চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের বহিরঙ্গে চমক এসেছে। কিন্তু অন্তরঙ্গে মৌলবাদ রয়ে গেছে। কলেজে ঢুকতে গিয়ে প্রধান ফটক পার হলেই চোখে পড়ে ছাত্র শিবিরের বিশাল বিশাল সব ব্যানার। আবাসিক হলগুলো জুড়ে আছে ব্যানার-পোস্টার-ফেস্টুন-দেয়ালিকা!
সচলায়তনে কিছুদিন আগের একটা লিখা পড়লাম "স্মার্টফোন কি আসলেই দরকার"। বেশ চমত্কার একটা লিখা কারণ লেখক নিজের তার নিজের দিকগুলো বিবেচনায় এনে খুব কাঠামোগতভাবে লিখাটি লিখেছেন। তবে উপসংহারে এসে আমার মনে হলো যারা স্মার্টফোন এখনো ব্যবহার করেন নি তাদের মনে হতে পারে এই জিনিসটা তো একদমই বেকাজের। তাই আমি নতুনদের কথা বিবেচনায় রেখে আমার নিজের দৃষ্টিকোণ থ
কার কপালে যে কি লেখা আছে তা কেউ বলতে পারে না, বুঝলে বাবা। দেখি হাতটা একটু টান টান করে ধরো তো। হুঁ! বিয়েটা সমস্যা করবে তোমার। তা তোমার তো বিয়ে হয়েছে। এই বলে ধব ধবে ফর্সা প্রভাস জ্যোতিষী চোখ ছোট করে, ভ্রূ-যুগল আকাশে তুলে চীনেম্যান সুলভ এক হাসিতে মুখ ভরিয়ে ফ্রিজ হয়ে গেলেন।
নবেন্দু মাথা নেড়ে সায় দিয়ে অপেক্ষা করতে লাগল পরবর্তী ব্যাখ্যার জন্য। লোকটা ঠিক ধরেছে তো!
"One small fact: you are going to die. Despite every effort, no one lives forever. Sorry to be such a spoiler.
My advice is when the time comes, don't panic. It doesn't seem to help!"
একটু আগে টেলিভিশন দেখছিলাম। চ্যানেল পাল্টাতে যেয়ে একটা আলোচনা অনুষ্ঠান চোখে পড়লো। শব্দ বাড়িয়ে ভালো করে শুনলাম ওটা ভাষার মাস নিয়েই হচ্ছে। ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব, তাৎপর্য, জাতীয় জীবনে এর ভুমিকা ইত্যাদি ইত্যাদি যা হয় আর কি । কিন্তু কষ্ট পেলাম চ্যানেলটার নাম দেখে। সম্পূর্ণ আমাদের দেশীয় একটা টেলিভিশন চ্যানেল এর নাম কেন ইংরেজিতে হতে হবে ?
সচলের লেখক/পাঠকরা তো ঘোরাঘুরি কম করেন না। আমাদের নেতা তারেক অণুর সুযোগ্য নেতৃত্বে ভূ-পর্যটক ও জল-পর্যটক সচলদের সাথে আমরা ঘুরে এসেছি আলাস্কা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা, খেয়েছি গরুর ১নং চাপ, ইউরোপের গ্রামের পথ চষে বেড়িয়েছি, বরাফাচ্ছাদিত পর্বতশৃঙ্গ জয় করেছি, দেখেছি সোনালি ইলিশ। এককথায় দেখা বাকি আছে, করা বাকি আছে এরকম জিনিসের সংখ্যা এখন অনেক কমে এসেছে। আর যেগুলো বাকি আছে সেগুলো করাটাও তো সহজ সাধ্য না। যেমন, ধরুন এখন পর্যন্ত কোন সচলের কেউ মহাশূণ্যে ঘুরতে যেতে পারিনি। (উড়োজাহাজে চড়ে মহাশূণ্যের কাছাকাছি গিয়েছি অবশ্য সবাই।)
নীচু হয়ে মাছের পেট টেপাটেপি করছেন জীবনবাবু। কানকো লাল না ফ্যাকাশে সব দেখে নিচ্ছেন। দেখে টেখে পছন্দ হলে এবার শুরু হবে দরকষাকষি। তারপর আবার ছোট দু একটা মাছ ফাউ নেবার বায়না। জীবনবাবুকে তাই মাছওয়ালারা কেউ ভালবেসে চায়না। তারা অবশ্য আমাকেও চায়না। দরদাম কম করে, পচা ধচা সব গছানো যায় এমন খরিদ্দারকেই তো বিক্রেতারা ভালবাসে। আর ক্রেতারা ভালবাসে সেই দোকানীকে যে কেনা দামে মাল বেচে তাড়াতাড়ি ফকির হবে সেই মহৎপ্রাণ
আসছে টি টুয়েন্টি বিশ্বকাপে গত ক্রিকেট বিশ্বকাপের মত বাংলাদেশে প্রচুর বিদেশী আসবে। ঢাকা শহর কখনই বিদেশী বা পর্যটক বান্ধব শহর না। ক্রিকেট বিশ্বকাপে এসেছিল এমন ২জন বিদেশী বন্ধু কাম পর্যটকের সাথে কথা বলে জেনেছি বাংলাভাষা বিষয়ক জটিলতার কারণে এখানে চলা বেশ কষ্ঠকর।
বিশেষ করে ঢাকা শহরের বাসগুলো, যেখানে সব বাসের গন্তব্যস্থলগুলো খাঁটি বাংলা আবার কখনও ভুল বাংলাতে লেখা থাকে।
১.
জাফর ইকবাল স্যার আমার খুব প্রিয় মানুষের একজন। ছোটবেলায় স্কুলে টিফিন না খেয়ে, স্কুলে হেটে হেটে গিয়ে রিক্সার ভাড়া বাচিয়ে জমানো টাকা দিয়ে যতগুলা বই কিনেছিলাম, বোধকরি তার ৬০ ভাগ বই জাফর ইকবাল স্যারের লিখা। ওনাকে আমার যত না তার লেখার জন্য ভাল লাগে তার চেয়ে বেশি ভাল লাগে তার সাধাসিধে কথাগুলার জন্য। খুব অবলীলায় এবং খুব সহজ ভাবে অনেক অনেক কঠিন কঠিন কথা খুব সহজেই উনি বলে ফেলেন। স্যারের একটি সাধাসিধে কথা