১. আমাদের জাতীয় ফুলে গন্ধ নেই কেন?
২. কমন সেন্স, অনেক ডাইভোর্স রোধ করতে পারে। অনেক বিয়েও...
৩. যে মাস্টারবেড করে সে অন্ধ হয়ে যাবে। কারণ চোখ বন্ধ করে দেখার আনন্দ চোখ খুললে আর দেখতে পাবে না।
৪. অবদমনের যন্ত্রণা থেকেই গড়ে ওঠে প্রতিরোধের শক্তি
৫. আর যাই হোক, ছোট গুরুর শিষ্য হয়েও না। পা টিপতে টিপতে জীবন যাবে...
৬. ধুর! নারীঘেষা পুরুষ- ভাল কাজ পারবে কোথেকে?
১.
ভবিষ্যত দেখার ইতিহাস
.................................
‘‘মানুষ সবসময় যা বলছে, তা নিজেরাই সব বলছে- তা কিন্তু নয়।
সময় তার কথাগুলো অনেক সময় আমাদেরকে দিয়ে বলিয়ে নেয়।
আমাদের অজান্তেই। “
ইতিহাসবীদ সালাহউদ্দীন আহমেদ বলে হাসলেন। কথা শেষ।
উঠে দাঁড়ালাম। তখনও জানা নেই, এই শেষ দেখা। আর দেখা হবে না।
তিনি বিদায় দিতে দরজা পর্যন্ত আসলেন।
শব্দ, জলের মত। প্রবাহমান। শব্দ যে অর্থ তৈরি করে তা প্রায় ঢেউয়ের মতো, আরেক ঢেউয়ের ভেতর হারিয়ে যায়। আরেক অর্থ নিয়ে হাজির হয়। আর প্রতিটা অর্থ একটা ছবি হয়ে মনের মধ্যে ধরা দেয়। এই ছবিটা প্রায়ই পৃথিবীতে থাকে না। মনের পৃথিবীতে এর জন্ম। মনের মধ্যে জেগে থেকে ছবিটা একজন মানুষকে সারাজীবন তাড়া করে। নিয়ন্ত্রন করে। এই ছবি কখনও তার কাছে স্বপ্নের মতো, (দেশ প্রেম, কাঙ্খিত প্রেম, আকর্ষণের বস্তু) যা সে পাওয়ার জন্
এপার ওপার কোন পারে জানি না
ওহ আমি সবখানেই আছি...
দুজন মানুষ আসলে দুই পারের মতো। মাঝখানে নদী বইছে। দূরত্বের নদী। মতের। চিন্তার। ধর্মের। দেশের। ভাষার। আদর্শের। কত যে নদী। আমরা নিজের পাড় ধরে হেঁটে যাই। ঐ পাড়কে মনে হয় আমাদের শত্রু। ধর্মের নামে। মতের নামে। দেশের নামে। ভাষার নামে। রঙের নামে। এমন এমন আমাদের মধ্যে হাজারো নদী বয়ে চলেছে বয়ে চলেছে। আমরা আমাদের প্রতিপক্ষ হয়ে উঠছি।
আমার ঘুরতে ভালো লাগে। অদেখা জায়গা, মানুষ। নতুন নতুন গল্প। এভাবে প্রতিদিন পৃথিবীটা বড় হয়ে ওঠে। একদিন অনেক দূরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। একদম নতুন জায়গা, ঘুরতে ঘুরতে যেমন হয় একজন মানুষের দেখা পেয়ে গেলাম, যার কথা শুনতে ভাল লাগছিলো। তিনি আমাকে আজব এক জায়গার কথা বললেন আর তার চেয়েও এক
এমন বোকামী করে কেউ?
আপনিতো লেখক। বই পড়েন। আপনিতো মূর্খ নন।
মানছি ক্ষমতায় থাকলে দেখার জানালাগুলো বন্ধ হয়ে যায়।
মানছি ইতিহাসের শিক্ষা, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।
কিন্তু আপনিতো ইতিহাসবীদ সালাহউদ্দীন আহমেদের সান্নিধ্য পেয়েছেন। আপনিতো বেগম সুফিয়া কামালের স্নেহ পেয়েছেন।
ক্ষমতায় গিয়ে আপনি কেন অন্ধ হবেন?
আপনি আপনার বাবাকে দেখেছেন।
আপনি রাজপথে ছিলেন।
১
আজব নাম্বারের ফোন কল
সেই কবে তুমি
দুঃখের সূতোয় বোনা
সুখের চাঁদরটা হাতে দিয়ে বলেছিলে-
‘গায়ে জড়িয়ে নাও, যে শীত পড়েছে
ঠাণ্ডা লেগে যাবে।’
সে চাঁদর শরীরে মেখে আমি হাঁটতে হাঁটতে
পেরিয়ে এলাম অনেকটা পথ।
উঁচু নিচু আাঁকা বাকা পথগুলো
আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছিলো
আমি কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না।
আমি থামতে পারতাম, কিন্তু থামি নি।
পথের মধ্যে অনেকেই ছিল, যাদের জিজ্ঞাসা করা যেত
কিন্তু করি নি।
এই গল্পটি আপনাদের জানার কথা ছিলো না। আমারও ছিলো না। এই গল্পটি যার জীবনের, সে কখনও এই কথা কাওকে বলে নি। কোনদিন কেউ জানুক, তা সে কখনও চায় নি। এই কথাগুলো সে রেখে দিয়েছিল, গহীনে, বুকের অতল অন্ধকারে, যেখানে বাইরের আলো কখনও পৌঁছায় না। তার ইচ্ছে ছিল, সে বুকের ভেতরে কথা জমিয়ে মুক্তো তৈরি করবে।আপনারা জানেন তো নিশ্চয়, কথারা জমে জমে মুক্তো দানা হয়। সে ঝিনুক হয়ে ভেবেছিল, অনেকগুলো মুক্তো জমা হলে তা দিয়ে এই পৃথ
আগামীর ছেলেমেয়েরা আমাদের চেয়ে অনেক বেশি দেখবে।
এভাবে বলো না
একজন হয়তো তার গ্রামকে এতো এতো ভাবে দেখলো, জানলো
একজন সারা পৃথিবী ঘুরে আসার পরও যে ততটুকু দেখেছে, এটা কি বলা যায়?
দেখার চোখ পাল্টে যাবে।
তুমি বলতে পারো, আগামীর ছেলেমেয়েদের ভূগোল পাল্টে যাবে।
আমাদের প্রপিতামহের কাছে নদীর ওইপার মানেই ঐ দেশ
আর এখন
আমেরিকা, ইউনাইটেড কিংডম, রাশিয়া, জার্মান, চীন
আসমুদ্র হিমাচল
তার পকেটের মধ্যে।