বইমেলায় ঢুকার আর বেরুবার আমরা আমাদের মত করে কিছু স্টাইল বানিয়ে নিয়েছিলাম। স্টলের পর্দা নামিয়ে শুদ্ধস্বরের সামনে থেকে বেশ বড়সড় একটা দল ধীর পায়ে বেরুবার পথ ধরে হেঁটে যেত। এদেরকে দেখলেই মনে হতো; মেলা থেকে বেরুবার কোন ইচ্ছা এদের নেই। কিন্তু বাধ্য হয়ে এরা ফিরে যাচ্ছে। এই দলটা হাঁটতে হাঁটতে টিএসসির মোড়ে বা ছবির হাটে বা শাহবাগ মোড়ে যাত্রা বিরতি করতো কয়েকবার। চিংড়ির মাথা, মাশরুম ভাজা, চা-সিগারেট তারপর যে
মোবাইল বিলের খরচ কমানোর আশায়, ওয়ারিদের একটা সিম কিনেছিলাম গত মাসে। পোস্ট পেইড প্যাকেজটিতে কিছুদিন পর একটা ইমেইল পেলাম, বিল হয়েছে ১৮৪/- টাকা। পোস্ট পেইড এর বিল প্রি পেইড সিস্টেমে দিতে গিয়ে দুইশত টাকা ধরা খেলাম। সময়ের কারণে ওয়ারিদ অফিসে যাওয়া হয় না, বিলও দেয়া হয়না। এর মধ্যে একদিন দেখি আউটগোয়িং নাই। বুঝলাম বিল লিমিট ক্রস করে ফেলেছে। কিন্তু মেইল বা এসএমএসে বিলের কোনো তথ্য এলোনা। যা...
উৎপলকুমার বসু, জীবনানন্দ পরবর্তী মধ্য পঞ্চাশের কবি। হঠাৎ মজা করে লিখতে শুরু করা এই কবি এখন কবিদেরো কবি। নিজের একটা পাণ্ডুলিপি পুন:পাঠ করতে করতে মনে হলো, নতুনতো কিছুই এখানে নেই। আসলেই নেই। তবে আর কেন, এইসব পুনরাবৃত্তির প্রকাশ। তারচেয়ে উৎপলকুমার বসু থেকে কয়েকছত্র পাঠ করা যাক। এই কবি দুই বছর আগে নিজ দেশে পরদেশের নাগরিক হয়ে বেড়াতে এসেছিলেন।
সলমা-জরির কাজ
৭.
বন্ধু, তোমার হাতের উপর ...
অনেক দিন লেখা হচ্ছেনা কিছুই। পুরোনো গুলো টুকটাক নাড়াচাড়া করি, গুছিয়ে রাখি এই ফোল্ডার থেকে ওই ফোল্ডারে। তেমন করে পড়া হয়না নতুন কিছু, চোখ বুলানো হয় শুধু। শহীদ কাদরী'তে চোখ বুলাতে গিয়ে প্রিয় একটা কবিতা আবারো কয়েকবার পড়লাম।
টাকাগুলো কবে পাবো
-শহীদ কাদরী
‘The worlds owes me a million dollars’
-Gregory Corso
টাকাগুলো কবে পাবো? সামনের শীতে?
আসন্ন গ্রীস্মে নয়?
তবে আর কবে! বৈশাখের ঝড়ের মতো
বিরূপ ব...
বাইরে থেকে মনে হয় পুলাটা দায়-দায়িত্বহীন। নিজের বিড়ি জ্বালানো আর লেখার গল্প বলা ছাড়া কোনো কাজ নেই। বাবা-মা-ভাই-বোনের খোঁজ নেয় না। ইচ্ছে হলো তো সুন্দরবন যায়, ইচ্ছে হলোতো বান্দরবন যায়। পুলাটা নিজের পয়সায় মোবাইল বিল দেয় না, জন্মদিনে ঠেলাগাড়ি ভর্তি গিফট পায়।কিন্তু সুখ আর কতদিন কপালে সহ্য হয়! পারিবারিক সব দায়িত্ব পালন শেষে লীলেন যাবজ্জীবন দন্ডমালা গলায় পড়তে যাচ্ছে। সেই হিসাবে আজকের ...
জানার আছে কতকিছু।
আমরা কত কিছু জানতে চাই, কত কিছু জানিনা।
এই কুইজখানা আমাদের জানার আগ্রহকেই উসকে দিবে কিংবা ঢেলে দিবে পানি।
তবে এই কুইজ এর সঠিক উত্তর দাতাদের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় সব পুরস্কার।
অতএব উত্তর পাঠাতে থাকুন কমেন্টে। চাইলে এম এম এসও পাঠাতে পারেন। সর্বাধিক উত্তরদাতাদের জন্য রয়েছে বিশেষ আকর্ষণীয় পুরস্কার।
বোনাস কুইজ:
*কোন কথা বলতে গিয়ে আবেশে লী...
মিছিলে পেতেছি বুক
বন্দুকের দিকে
এ গুলি লাগবেনা কখনো পিঠে
বুক ভেদ করে যতদুরে গেলে পরে
আঁকা হবে গুলি ও রক্তের আলপনা
নদী ও ধানের দেশ জানি
তার চেয়ে বেশি প্রসারিত করে দেবে বুক
রক্ত ও গুলির চিহ্ন দেখে চলি পথ
সম্মুখে স্বপ্ন ও অসীম সবুজ
থৈ থৈ ফসলের দিন
সবজান্তার কাছে লেগরোস্টের গল্প শুনে জিভের পানি আর শুকাচ্ছিলনা। বউয়ের কাছে গল্প করলাম। বউও বললো, স্টারে খেতে খুব ইচ্ছে করছে। কিন্তু আমার নিজের টাকায় খেতে ইচ্ছে করছেনা। কারে ছিল দেয়া যায় ভাবতে ভাবতে বউ বললো-দাঁড়াও, জামাইবাবুরে ফোন করি। বাবুভাই তিড়িংবিড়িং করে রাজি হযে সেজোপাকে সহ গাড়ি নিয়ে হাজির। আহা বেচারারা এই সেদিনের বৃষ্টির রাতে, শেওরাপাড়ার রাস্তায় সারারাত বৃষ্টির পানিতে ...
শরতের তাঁতানো রোদের আড়ালে আর্টস বিল্ডিং-এর পাশের টিলার মতো উঁচু জায়গাটার ঢালে একটা বয়সী জারুল গাছের নিচে গোল হয়ে- ঠিক গোল নয় একদিক কমলালেবুর মতো আর অন্যদিক ডিমের একটু চোখা দিকের মতো করে বসে আছে ওরা-পিকু, রাহাত, শ্যামল, দ্বীপ আর শুভ। বসার আকৃতিটা ডিমের মতো হয়েছে শ্যামল আর দ্বীপের পা ছড়িয়ে বসার কারণে। বসে বসে লম্বা লম্বা ঘাসের ডগা ছিঁড়ছে আর যে যার মতো করে কেউ সুর ভাঙছে, কেউ আউড়াচ্ছে ...
কম্পিউটারে গেম বানানো থেকে প্রবলেম সলভ্- উস্তাদ ইনি সবকাজেই। আরো কিসব জটিল জটিল আবিস্কারের পেছনে ঘুরাঘুরির কারণে বালিকারা তার পেছন হাঁটা ছেড়ে দিয়েছে অনেকদিন।
এখন মা মাঝে মধ্যে বগলদাবা করে নিয়ে যান পাত্র দেখাতে।
এমনি তার অনেক গুন।
বিশেষ করে জুনিয়র পাইপ বানাতে সে তুলনাহীন।
আজ এই গুনীর জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন এনকিদু।