দীক্ষক দ্রাবিড় এর ব্লগ

নিজের ধর্মকেই সবাই শ্রেষ্ঠ ধর্ম মনে করে কেন?

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ১:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


নিজের মাকে বেশিরভাগ লোক মনে করে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা। নিজের বাবাকেও অনেকে তাই মনে করে।
নিজের দেশকে যে শ্রেষ্ঠ মনে করে না তাকে অনেকেই দেশদ্রোহীর তালিকায় তুলবে। কিন্তু অনেকেরই দেশের মানচিত্র বদলে যায় তার জীবদ্দশায়।
আর ধর্ম। নিজের ধর্মকে মানুষ মনে করে সব ধর্মের চেয়ে বড়। সব ধর্মের উর্দ্ধে। কেন? সবাই নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ মনে করবে কেন? এটা তো অযৌক্তিক। একটি ধর্মকে শ্রেষ্ঠ বলা যেতে পারে। সেটা সর্বজন স্বীকৃত হতে হবে। নিজে নিজের ধর্ম নিয়ে চেঁচালেইতো


ইবলিশ শয়তানে তার আশা পুরাইলো

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ১:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মুর্খেরা সব শোনো,
মানুষ এনেছে ধর্ম
ধর্ম আনেনি মানুষ কোনো..
কার কবিতার চরণ তা কি জানো?


কুয়েতী ওহিদ ভাই: পুরুষের ইজ্জত কি?

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ও ওহিদ ভাই, এতদিনে আপনারে পাইলাম। নারীদের নিয়া আপনি খুবই চিন্তিত। মাশাল্লাহ তাদের ইজ্জত রক্ষার পথও বাতলাইতাছেন। কিভাবে বুরখা দিয়া তারা ইজ্জত রক্ষা করবে।
কিন্তু ভাইজান আমরা যারা আমেরিকা-ইউরোপে থাকি তারা নিজেরাই ইজ্জতের সমস্যায় আছি। এরা বুরখা তো দূরে থাক গায়ে কাপড় রাখতে চায় না। আর নেশা কইরা আমাদের দিকে এমন ভাবে তাকায় যে নিজেদের ইজ্জত রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। তো ভাইজান এরা মসজিদ গির্জা কিছুই মানে না। আপনি যদি একটু বলতেন, এইসব বেশরিয়তি নারীদের মাঝে আম


কুরআনের দাওয়াত

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ১০:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এই ব্লগের পাঠকদের মধ্যে মাশাল্লাহ মুসলমানের সংখ্যা অত্যন্ত বেশি। আর অনেক ভাইরা তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে এখানে ঈমান, নামাজ আর কোরান হাদিসের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছেন। এতে আমার খুবই ভালো লাগতেছে। তো আমিও ভাবছি যেখানে যেই ভাঁও তা মাইনা চলা ভালো। আমার ব্লগেও আমি ঠিক করেছি কোরানের দাওয়াত দিবো।

কিন্তু পরে যদি আবার হুমকির মধ্যে পরি সেইজন্য জিগার কইরা নেই যে আমি যে কুরান শরিফ থেকে দাওয়াত দিবো সেটা আপনারা মানেন কিনা। কুরআনশরিফ ডট ওআরজি বলে একটা সাইট আ


পুষ্পস্তবক অর্পণ: জামায়াতী ক্ষমতার মরতবা

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ৬:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(তীর্থকের ক্ষমতা চাই পোস্ট পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে)
অনেকেই এই ব্লগে বলতে চেয়েছেন যে দুর্জনের ছলনার অভাব হয় না। আর ক্ষমতার জন্য জামায়াতেরও ধর্মীয় ফতোয়া বদলাতে দেরি হয় না।
এই সাইটে জামায়াতের এক ভক্ত তাদের পুরনো দলিল ঘেটে আমাদের জানালেন যে কবরে ফুল দেয়াটা ইসলামসম্মত নয়। তবে তার এই ইসলাম যে নতুন নেতা আমীরে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী যে বদলায়ে ফেলেছেন তা তিনি জানেন না। কি বলেছেন নিজামী? নিজামী ফরমাইয়াছেন, "জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর


দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ৬:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জগন্নাথপুরের বদরুল ভাই-র লেখায় হাদিসটি আগে পড়ে নিন। আমি কপি করলে ভুল হয়ে যেতে পারে। হাদিসের মর্মার্থ হলো প্রিয় ভগি্নগণ আপনারা নিজেরে দেখাইবেন না এবং পুরুষদেরকে দেখবেন না।
তবে কীভাবে সেটা করবেন? ছবিতে একজন আধুনিক মহিলারে দেখেন। তার ঈমান বড়ই শক্ত। সে যদিও আধুনিক নিজেকে পুরুষ দেখা থেকে নিবৃত্ত করতে সে অনেক চেষ্টা করেছে। এই কারণে সে চোখ ঢেকেছে কালো একটি গ্লস দিয়ে। এটা দেখতে সানগ্লসের মত কিন্তু এটা আসলে মেইল গ্লাস। এর মধ্য দিয়ে কোনো পুরুষ মানে মেই


দুনিয়ায় বুরখা ছেড়ে পালানোর কোনো উপায় নাই

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ৬:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অমুসলিমদের প্ররোচনায় অনেক মুসলমান ভগি্নরা বুরখা খুলে পালাতে চান। কিন্তু তারা জানেন না এটা সম্ভব নয়। বুরখাই শুধুমাত্র তাদেরকে দিতে পারে নিশ্চিন্তে পালানোর সুবিধা। সুতরাং স্বাধীনভাবে বাচতে চান অথবা পালাতে চান বুরখা হলো সমাধান।
তবে পালাতে গেলে অনেক সময়ই আব্রু ঢেকে রাখা যায় না। যেমন হয়েছিল ছবির এই মহিলার ক্ষেত্রে। যেকোনো পুরুষ এই সুন্দর পদযুগল দেখে প্রেমে মাতোয়ারা হইতে পারে এবং সত্য ও ন্যায়ের পথ ছেড়ে জ্বেনার দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। সেজন্য বলি বুরখার ভেতর থেকে পালানোর কোনো উপায় নাই। বুরখাকে ভালবেসে বুরখার মধ্যে থাকুন।


বুরখা ও নারী স্বাধীনতা

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ৮:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


যারা বেবুঝ তারা মুসলিম ভগি্নদের বুঝায় যে, বুরখা পরলে নারী তার স্বাধীনতা হারায়। কি যুক্তি তাদের। আরে বুরখা তো আর সে ঘরে পরে থাকবে না। স্বাধীনতা তো তার আছেই। গেল কই। বরং বুরখা পরে সে ইচ্ছাস্বাধীন ঘুরাফেরা করতে পারে।
খালি যে ঘুরাফেরা করতে পারে তা নয়। বুরখা পরে সে কথাও বলতে পারে। শুধু কথা না বক্তৃতাও করতে পারে। বলবেন কিভাবে। এইটাইতো আসল মরতবা। ছবির এই আফারে দেখেন। তার হাতে কি ধরা। ভালো করে দেখেন। এইটা হলো মাইক্রোফোন। আর এইটা কখন মানুষের হাতে থাকে।


সুখবর!! বুরখা এখন কেরেস্তান মহিলারাও পরছে

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ৮:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


তারা এখনও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নাই। তাতে কি? বুরখা পরা প্র্যাকটিস শুরু করে দিছে।
যদিও আমরা নারী নেতৃত্ব খুব একটা মানি না তবে কেউ শখ করে বুরখা পরলে তো মানা করতে পারি না। আসলে নারীর আসল রূপ তো ফুটে উঠে বুরখায়। তখন তারে আরো বেশি নুরানী লাগে।

সাচ্চা রাজাকারের আবার নেকাব ভালো লাগে না। নেকাবওলা নারী দেখলে তার মায়ের কথা মনে পড়ে যায়। সুতরাং নারী যদি বিধর্মী হয় তবে নেকাব না দিলে খারাপ কি। এই যেমন আমেরিকার কন্ডেলিৎসা রাইস। মুখে ইসলাম দেখতে পারি ন


পুরুষেরও বুরখা পড়ার তরিকা আছে

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০০৬ - ৮:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বুরখা পরে শুধুমহিলারাই সব সওয়াব নিয়ে যাচ্ছে এমন ভাবা ঠিক হবে না। পুরুষদেরও বুরখা পরার তরিকা আছে। যেমন ইসলাম যদি বাস্তবায়ন করতে চান তবে এই ছবির জঙ্গির মত বুরখা পরাটাই উম্মাহর নেক কাজে আসবে।

তবে মনে রাখতে হবে এক্ষেত্রে এসিড থেকে বাঁচা নয় আমেরিকান বুলেট থেকে বাঁচার চেষ্টা চালাতে হবে। তো হবে নাকি বদরুল ভাই। আসেন আমরাও এই যে মহান ক্রসড্রেসিং-এর সুযোগ তা গ্রহন করি। ইখওয়ানে মুসলিমানের কাতারে শরিক হই।