সচলায়তন এবং নানা খবরের কাগজে নিজের টুকটাক অনুল্লেখযোগ্য ভ্রমণ নিতান্তই নির্লজ্জ আত্মপ্রচারের জন্য প্রকাশ শুরু করার পর থেকেই আজ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশী সংখ্যক পরামর্শ যে বিষয় নিয়ে লেখার জন্য পেয়েছি তা হচ্ছে ভ্রমণ শুরু করবেন কি করে তার উপরে আলোকপাত করতে। আর যে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি তা হচ্ছে- হৈ মিয়াঁ, এত এনার্জি, সময় আর টাকা আসে কোথা থেকে?
লীলেন দা আসলেন, আর চলে গেলেন, রেখে গেলেন কিছু স্মৃতি। সেই সময়ের স্মরণেই এই স্মৃতিগুলো। সংলাপগুলো সবই অলীক---
ভোটে দাঁড়াচ্ছি, দোয়া কইরেন এবং ভোট দিয়েন-
ভোর থেকেই প্রচণ্ড দৌড়ের উপরে আছি, ঘটনার তরঙ্গ এসে একের পর এক আসছে পড়ছে জীবনের সৈকতে। মনে হচ্ছিল আজ আর নেটের ধারে কাছে ঘেঁষা হবে না, কিন্তু ঘোষিত হল আজ সচলায়তনের সবচেয়ে কুখ্যাত কবিতাখোর রিফাত সানজিদা ওরফে তিথীডোরের জন্মদিন! এই দিনে তাকে কবিতাময় একটা উপহার না দিলে কেমন হয়! বাসায় ফেরা হয়নি এখনো, কিন্তু মধ্যরাত পেরোয়নি হেলসিংকিতে, তাই পথে থেকেই ১০ ছবির এই পোষ্ট।
একশ বছরেরও বেশী সময় আগে ১৯০৮ সালের ২১ এপ্রিল মার্কিন অভিযাত্রী ফ্রেডেরিখ কুক প্রথম মানুষ হিসেবে উত্তর মেরু বিন্দু জয়ের দাবী করেন। ঠিক এক বছর পরে আরেক মার্কিন অভিযাত্রী রবার্ট পিয়েরি ১৯০৯ সালের ৬ এপ্রিল একই দাবী করেন। তাহলে উত্তর মেরু বিন্দুতে আসলে কে আগে পৌঁছেছেন?
সতর্কীকরণ- নিজ দায়িত্বে পোস্টে প্রবেশ করবেন, যদি যৌনতা নিয়ে বেশী রক্ষণশীল হন তাহলে দেখার দরকার নাই।
কতদিন ভোরের বাতাসে কাঁঠাল পাতা ঝরতে দেখি না, কুয়াশা ফুঁড়ে বের হওয়া গাঙশালিকের দল কেমন অপরিচিত হয়ে গেছে, মাথার উপরে সোনালি ডানার চিল ভর দুপুরে উড়ে না কেঁদে কেঁদে, চালতাফুল শিশিরের নরম গন্ধের ঢেউয়ে ভিজে না- কিন্তু আমি ভিজি, বছরের প্রতিটি দিন জীবনানন্দের কবিতা আমাকে সিক্ত করে, আপ্লুত করে, সেই ফেলে আসা চেনা জগতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।