১৯৬৬ সালের ঘটনা, তরুণ বুশ মদ্যপ অবস্থায় হৈ হুল্লোড়ে মত্ত বন্ধুদের সাথে, সেই সাথে সগর্বে জানান দেয় সে তার পরিবারের সুপ্রাচীন রাজনৈতিক ইতিহাসের প্রতি তার বিন্দুমাত্র আকর্ষণ নেই তো বটেই সেই সাথে তাদের অংশ হবারও কোন আগ্রহ নেই তার। এর কদিন পরই রাগবী মাঠে উম্মত্ত আচরণের জন্য জেলে পোরা হয় তাকে, জেল থেকে উদ্ধার করতে হাজির হয় টেক্সাসের প্রভাবশালী কংগ্রেস সদস্য তার বাবা সিনিয়র বুশ। বাবা ও ছেলের মধ্যে
(ইগন্যাসিও র্যামোনেতের শত ঘণ্টা ব্যাপী নেওয়া ফিদেল কাস্ত্রোর সাক্ষাৎকারের সংকলন গ্রন্থ MY LIFE এর একটি অনুবাদ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি, আপনাদের সকলের মতামত কাম্য। মূল বইয়ের লেখক এবং প্রকাশকের অনুমতি ছাড়া লেখাটি কোন রকম বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ, আর বাণিজ্যিক কারণ ছাড়া অনুবাদটি ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই অনুবাদকের সম্মতি লাগবে। সত্যিকার অর্থে এই প্রথম অনুবাদ করছি, বানান ভুল ছাড়াও অন্য অনে
১১ ফেব্রুয়ারী, ১৯৯০, রবিবার, বিকেল তিনটে- দক্ষিণ আফ্রিকার রক্তবর্ণ ধূলোময় মাঠে রাগবী অনুশীলনে মত্ত একদল শ্বেতাঙ্গ কিশোর, রাস্তার অন্য পারে কাটাতারের বেড়া ঘেরা মাঠে তুমুল হৈ হট্টগোলে ফুটবল খেলায় নিবিষ্ট সমবয়সী একদল কৃষ্ণাঙ্গ কিশোর, তখনকার অভিশপ্ত রাজনৈতিক সামাজিক ব্যবস্থার এক প্রতীক এই ভিন্ন গাত্রবর্ণের কোমলমতি কিশোরদের জন্যও আলাদা আলাদা খেলা, খেলার মাঠ ও কাটাতারের ব্যবস্থা।
কয়েক মাইল হাঁটা হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই ব্রিটিশ জাদুঘরের মধ্যে, এই করতে যেয়ে দুপুরে খাওয়া তো দূরে থাকা গলা ভেজাবারও সময় পেলাম না, ভাবলাম একদিন কম খেলে ক্ষতি নেই, বরং সেই পনের মিনিটে বেশ কিছু মাস্টারপিস দেখা যেতে পারে। এই করতে যেয়েই বিকেল পাঁচটে বেজে গেল, বিলেতবাসী কৌস্তভদা এসে হাজির হলেন এক্কেবারে সময় মত আর ফিনল্যান্ড থেকে লন্ডন ঘুরতে আসা বিপু ভাই সপরিবারে। প্ল্যান হল বেকার স্ট্রিটে শার্লক হোমসক
কাজীদা, মানে আমাদের কাজী আনোয়ার হোসেন, সেবা প্রকাশনীর জন্মদাতা, কর্ণধার, কোটি কোটি বাঙ্গালীর আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নের পৃষ্ঠপোষক, কুয়াশার লেখক, বাংলা ভাষার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ অনুবাদকদের অন্যতম, এবং বাংলা বইয়ের জগতের জনপ্রিয়তম চরিত্র মাসুদ রানার জনক।