এক।
পনের কোটি মানুষের একটা দেশে একটা জি পি আর (গ্রাউন্ড পেনিট্রেটিং র্যাডার) নেই!
[justify]মনোসন্তোষপুর নামটি অতি মনোরম। নিশ্চিন্তপুরের মনোসন্তোষপুরে আমরা সবাই অতি নিশ্চিন্তে মনে সন্তোষ নিয়েই ছিলাম। সকাল বিকাল নিশ্চিন্তপুরের রাস্তায় ছোট ছোট ময়লা পায়ে পুরনো ছেড়া স্যান্ডেলের ঘর্ষণে মৃদু ধুলোময় পথে রেহানারা ছুটে চলে। আমরা আমাদের পোর্শে সিডানের চৌকশ চালকের পেছনের সীটে আয়েশে হেলান দিয়ে গাড়ির কালো মোটা কাঁচের ওপার থেকে পথ চলার নিয়ম না জানা ওদের ভীরু পায়ে এগিয়ে চলা দেখি। ওদের আমরাই জী
[justify]আমার অপছন্দের তালিকাটি বেশ দীর্ঘ। তার ভেতর বাজারের থলে হাতে বাড়ি ফেরা একটি। তবুও পথ পেরুতে গিয়ে কোন বাজারের গলি উপচে সবজিওয়ালার সবুজ বেচার হাতছানি আমায় অন্য অনেকের মতই সমান প্রলুব্ধ করে থাকে। মফঃস্বলের কাঁচা বাজারগুলো খুব সড়কমুখী। কাজেই চলতি পথে প্রায়ই কৃষকের ঝাঁপি আর টুকরীর ভেতর থেকে সতেজ লাউয়ের ডগা কিংবা পুঁই-কলমির ডাটা, চকচকে বেগুন আমায় ইশারা করে তুলে নিতে। আর শীতের দিন হলে এই বাজারগুল
ক। জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নিলেন কেন?
সাড়ে চুয়াত্তর ছবিটির কথা কি আপনাদের মনে আছে?