এভাবেই এগিয়ে যেতে হয় সামনে। যত জঞ্জাল আছে সাফ সুতরো করে দিতে হবে। মহামান্যরা তাই বলে দিয়েছেন। জনগনও চায় পরিচ্ছন্ন স্বদেশ।
তবে তাই হোক... চার'শ থেকে চার হাজার যে কোন দুরত্বেরই হোক... সকল জঞ্জাল আমরা ঝেড়ে ফেলবই! সুকান্ত বেটাতো বলেই গেছে, পৃথিবীর জঞ্জাল সরিয়ে একে বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।
এই ভাঙ্গা মন্দিরে আমারও কিছু স্মৃতি আছে,
শৈশবের সময়ে সে দিয়েছিল কিছু মমতা...
আমাদের ঘরময় বাতাসের মত
টইটুম্বুর হয়ে ছিল বিষন্নতা
সেখানেই এলে তুমি, কাঁদলে, তাকালে, হাসলে, হাসালে
কোন ফাঁকে বিষন্নতা ছাড়ল
ঘর, টেরই পেলামনা। তুমি হাটলে, দৌড়ালে
আমরা ভুলেই গেলাম বিষন্নতা বলে একটি শব্দ আছে বাংলা অভিধানে
জ্বরগ্রস্ত তুমি যখন লাল চোখ নিয়ে বলো
কমলা রঙের ইঁদুরটা তোমার নীল জামা খামচে
...
কি এক ঘোর লাগা কবিতা...
কি এক নেশা জাগানিয়া উচ্চারণ।
কি এক ভালবাসা খেলা করে
শব্দের পরতে, জেগে ওঠে জনমানুষ...
আজ বলি বন্ধুর কথা। বলি আগলে রাখা মানুষের।
বলি শত্রুর এবং শেষ পর্যন্ত বন্ধুর।
আমাদের আছে এক পোষাকি সম্পর্ক,
ঘরোয়া আচরন...
আমাদের আছে এক আত্মার সম্পর্ক
আছে মননের যোগাযোগ
আমরা পথ হাটা শুরু করেছি মূহুর্তের ব্যাবধানে
প্রিয় প্রাঙ্গনে ধুলিকনায় জলজ প্রাণময়তায়
অবশেষে বয়স বাড়ছে! বসে থাকেনা হে বোনের বেটা! আমায় তুমি ষোলতে ধরে রেখে যতই চাও আঠারয় বসে খেলবে পৃথিবীর পথে। পৃথিবী তোমায় সে ছাড় দেবে কোন দুঃখে! পৃথিবীটা কত বোকা চিন্তা কর? ও বুঝেইনা আমাদেরকে যদি ধরে রাখে ষোলয়, আঠারয়- তবে সেওতো পাবে তরুনি জীবন, দীর্ঘস্থায়ি যৈবন!!!
শুভ জন্মদিন [লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ঐধংধহথগঁৎংযবফনষ
পর্ব-1
----------------------------------------------
পর্ব-2
------------------------------------------------
পর্ব-3
-------------------------------------------------
1ম পর্ব
----------------------------------------
2য় পর্ব
-----------------------------------------
রাত প্রায় সাড়ে 12টা। স্বপন নামের একজন ফটোগ্রাফার বেরিয়ে এল গলির ভেতর থেকে। জানাল ভেতরে একটি বিশেষ বাড়ি ঘিরে জমায়েত হচ্ছে র্যাব। দিলাম ভো-দৌড়। আমাদের আশেপাশে থাকা র
আগের পর্ব
-----------------------------------------------
বিকাল সাড়ে চার টার দিকে সহকর্মি জাকির জাহামজেদ ফোন করলেন। বল্লেন, ভাল একটা অপারেশন আছে। বল্লাম নিশ্চিত হও। তারপর জানাও। সন্ধার পর আর খেয়াল ছিলনা।
সাতটার দিকে আবার ফোন। ভাই আসেন, টিলাগড়ে। মনে হয় ভাল জিনিস! আবারও বল্লাম তুমি থাক, আমি পরে আসি। এরপর অফিসের কাজে মন দিই। এদিকে অফিসের অন্যান্য আর
দিনটা অন্যান্য দিনের মতই ছিল স্বাভাবিক। নিয়মিত দু'একটা এ্যাসাইনমেন্ট, গেজানো, দুপুরের খাবার, বিকালে নিউজ পাঠানো। সন্ধায় অফিস। এমনটাই হওয়ার কথা। হচ্ছিলও তাই।
আমি বলছি 28 ফেব্রুয়ারী 2006 এর কথা। স্বাভাবিক একটি দিন অস্বাভাবিক ও স্মরনীয় হয়ে উঠার কথা বলতেই আজ বসলাম। 24 ঘন্টার সময়সীমা পেরিয়ে যা প্রায় 40 ঘন্টার কাছাকাছি গিয়ে দাড়িয়ে ছিল। সরকারী হিসাবেই ছিল 33 ঘন্টা।
বলার দির্ঘসুত্রিতায় যারা বিরক্ত হচ্ছেন তাদের জন্য এখনই বলে নেই, আমি শায়খ আব্দু