কখন, কীভাবে বিস্ফোরণ ঘটবে এবং তা কে ঘটাবে সে সম্বন্ধে জানতে রাষ্ট্রযন্ত্রের এখনো বাকি……হারবার্ট, নবারুণ ভট্টাচার্য
[justify]অনেকদিন ধরে একটা গল্পের প্লট মাথায় ঘুরছিল। একটা মেমরি শপের গল্প। সেটা হল, একটা কর্পোরেশন, যারা মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন ইত্যাদি নিয়ে একটা ভার্চুয়াল দুনিয়া তৈরি করে, একটা মেয়ে সেই কোম্পানিতে গিয়ে খুঁজে খুঁজে বিভিন্ন মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন টুকরা মিলিয়ে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নের দেশ তৈরি করে। গল্পটা মাথার ভেতরে লেখা হয়ে ছিল, কিন্তু কাগজে কলমে লিখতে ইচ্ছা করছিল না। কারণ, সেটা একটা নি
যা হয় না তা যে হয় না, তা বুঝতে আবুল মজিদের বার বছর লাগে। এই বুঝাবুঝি শেষ করতে করতে যখন হুঁশ হয়, ততদিনে এলাকার জলা-মাঠ-কচুরিপানা সাফা হয়ে খালি দালান আর কোঠা। ইয়ার-দোস্তরা সেইসব দালান-কোঠার কন্ট্রাকটারি করে বিয়ে-শাদি করে পোলাপানের হ্যাপি বার্থডে করে। আবুল মজিদ সেইসব হ্যাপি বার্থডে তে যায়, মোমবাত্তিতে ফুঁ দেয়, হাসি হাসি মুখে গ্রুপ ফটো তোলে। ভাবিরা বলে, বিয়া করেন না ক্যান?
[justify](১)
[justify]ফেসবুকে ঘোরাঘুরি করছিলাম। কারো বিয়ের ছবি, গ্র্যাজুয়েশনের ছবি, জন্মদিনের শুভেচ্ছা ইত্যাদি দেখছিলাম, টুকটাক মন্তব্য করছিলাম। এই ফেসবুক জায়গাটা আমার খুবই আজব লাগে। একটা নিউজ ফিডে হয়ত দেখছি, কেউ লিখেছে "অন ক্লাউড নাইন"। আর তার ঠিক নিচেই রক্তাক্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম। এখন ভাল থাকার উপায় হল, সুখবরগুলি দেখা, এবং দুঃসংবাদগুলি এড়িয়ে যাওয়া। যে কোন খারাপ ঘটনাতেই আমার খুব প্রতিক্রিয়া হয়, আমি সাধারণত ফে
[justify]তেজস্ক্রিয়তার বিপদ
জাপান ভয়াবহ ভূমিকম্প এবং সুনামির পর এখন মোকাবেলা করছে পারমাণবিক বিপর্যয়ের হুমকি। নানা গুজব, মতামত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যা নির্ধারণ করা কঠিন। মূলত প্রচারমাধ্যমে আসা তথ্যগুলি একসাথে করে বাংলায় লিখে রাখছি। পোস্টে যারা তথ্য এবং মন্তব্য করে আপডেট জানাচ্ছেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফুয়েল কি করে সুরক্ষিত থাকেঃ
[justify]নীলক্ষেতের ট্রাফিক আইল্যান্ডে ভুল করে গজানো একটা মন্দার গাছের সাথে বিক্রেতার হাতে উলটা হয়ে ঝুলতে থাকা খুন হতে যাওয়া রাজহাঁসটির শহরের বাতাসের আর্দ্রতা নিয়ে কথা হয় কিনা আমার জানা নেই। তবে রাজহাঁসটির বিক্রেতার গায়ের আকাশি নীল শার্টটি ঘামে ভিজে সেঁটে থেকে জানান দেয়, বাতাস আর্দ্র। শহরে ঘটতে থাকা একের পর এক রহস্যময় খুনের ঘটনায় বাতাসের চোখ ভেজা।
বিপ্লব নিয়ে কবিতা লেখা মানায় না আমাকে।
সুবিধা ও ভোগ, এই দুই বাদের ভোক্তা আমি।
আর অবসরে টিভির পর্দায় ভোক্তা, বিপ্লবের।
তাহরির স্কয়ার, বেনগাজি বা নূর হোসেন স্কয়ারে নিপাত যাওয়া একনায়কেরা
আমার মীমাংসিত দৈনন্দিনে উত্তেজনা দেয় কিছুটা।
এই তো।
না-যুদ্ধ, না-প্রেম, না-তীব্র, টিপটিপ যাপন করা দিনে,
দায়সারা সাবধানী আত্মপ্রেমিকতা।
তবুও হঠাৎ সাবধানের পকেট কেটে বেরিয়ে পড়ে দু-একটা আধুলি ইচ্ছা।
[justify]সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া মেহেরজান ছবিটিকে পরিচয় করানো হচ্ছে পুরুষতন্ত্রের একক ক্ষমতায়ন আখ্যানের বাইরে গিয়ে নারীত্বের আবেগ ও অনুভুতির বহুবিচিত্র সংবেদনশীলতা কে এগিয়ে নেয়ার প্রয়াস হিসেবে। এই ছবি বানানোর অনুপ্রেরণা হিসেবে ছবির পরিচালক বলেছেন, "I did my Masters in South Asian Studies at University of Pennsylvania and the topic of my thesis was 'rape of women,' particularly the Birangonas of 1971
[justify]
ব আর ম এর মাঝে প্রেম, অসুখী-প্রেম, বলাই বাহুল্য। মানুষ প্রেমে পড়লে যা হয়, তাই, তেমন একটা সময় ব ও পার করেছে, ম এর জন্য ব তখন সব করতে পারে। কিন্তু, ম সম্পর্কটা ভেঙে দিল, ফোনে। প্রথম প্রথম খুব ভুগেছে ব, তারপর ধীরে ধীরে সয়ে গেছে, সাধারণত যা হয়। জীবন থেমে থাকে না, ওই সব সিরিয়াল-টিরিয়ালে যেমন দেখায় আর কি। বছর আসে, বছর যায়, একের পর অন্য।