শুকরের জ্বর (সোয়াইন ফ্লু) থেকে রক্ষার উপায় সবাই জানে। আর এর ওষুধ ও বাজারে এসে গেছে মাশাল্লাহ। সুতরাং আসুন আমরা অযথা আতঙ্কিত না হয়ে শুকরের জ্বর বিষয়টি নিয়ে খোশগল্প জুড়ে দেই। মানে বোঝার চেষ্টা করি কিভাবে এই বেক্কল ভাইরাস বাতাসে উড়ে এসে, আমাদের ফুসফুস জুড়ে শুয়ে-বসে, নানান তামাশা দেখায়...
পুরান প্যাচাল বিষয়ক কিছু কথা:
অ-নে-ক আগে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং রোগ প্রতিরোধ বিষয়ক কয়েকটি লেখা ...
তীব্র পুড়ে যাবে ভেতর থেকে বাইর
তোমার অনুভূতি করবে অস্বীকার সে বিষজ্বালা করতে ধারন
পুড়বেই
আষাঢ়ে আশ্বিনে
মাঘে আর অকাট বৈশাখেও
নিজের ভেতর জমে জমে ওঠা পাহাড় আগুন
আহা! সে কি তীব্র দীর্ঘ সময় ধরে
তোমাকে নিঃশেষ করবে পুড়িয়ে
নিথর চোখে দেখো
তোমার শরীর জ্বলে
জ্বলে অন্তর ভেতর বাইর
আচমকা দমকা বাতাস দেয়
ক্ষুধার উৎসাহ সেই আগুনে...
(পুনশ্চঃ আমিও পুড়েছি প্রিয় বন্ধু
নিযুত শতক ধরে
আর সেই চিত...
মায়েরা মাটির নয়, মাটিতে মানুষ
মায়েরা মাটির হলে
আমরা তো সহজেই আস্তাকুড় থেকে কুড়িয়ে
খেতে শিখে যেতাম আধপচা ভাত, হাড়-কাটা
আর এমনকি ফেলে দেয়া শিশুর বের হয়ে আসা নাড়িভুড়িও
কয়েকজনে ছিঁড়ে...
মা চাইতেন যেন শেকড় গেড়ে শুষে নেই সব জল তার ভেতরের
আর বৃক্ষ হয়ে উঠি
বলতেন,
দেখ মহীরুহও জন্মায় আস্তাকুড়ে
আহা, বাছা তুমি অন্তত বৃক্ষ হও
দেখ,
শুভ্র লতারা পিষে যাচ্ছে আমাদের আস্তাকুড়ে
ওরা আরো স্বচ্ছ আর ...
এখানে বড্ড স্রোত
মেয়ে, বুঝতে কেবল জল হয়ে জন্মালে
আমার মন পড়ে থাকে, সেই প্রাচীর
পাহাড়ের ওধারে পাথর চাপা।
থমকে থমকে ছলকে ফের
ফিরতেই হয়;
এখানে, এইখানে তুমুল গতির শরীরে
মিলিয়ে শরীর।
এখানে বড্ড স্রোত, মেয়ে
জলজন্মে সে বোধের কামড় কেবল
আর,
তাই তুমি আবডালে পুরো অবয়ব
রেখে, বললে, "জল, তোর এত তাড়াহুড়া !"
প্রথম পর্বঃ ভগবানের নৃসিংহ অবতার এবং শুকরের জ্বর
দ্বিতীয় পর্বঃ শুকরের জ্বর এবং আমাদের অন্তর্গত যোদ্ধারা
[বিধিবদ্ধতাহীন সতর্কীকরণঃ আগের দুটি পর্ব না পড়লে এই পর্বটি ঠিকমতো বুঝতে পারবেন না। ]
বলছিলাম স্পেশাল ফোর্সের কথা। মনে নেই? সেই যে বলেছি আমাদের শরীরে থাকে দুই ধরনের যোদ্ধা। একধরণের যারা "সদাপ্রস্তুত"। আরেক ধরণের যারা "স্পেশাল ফ...
প্রথম পর্বঃ ভগবানের নৃসিংহ অবতার এবং শুকরের জ্বর
বলছিলাম এক অভাগার কথা যার বউ বাচ্চা দেয় তার প্রতিবেশীর! সত্যি বলছি দোষটা একবারেই সেই বউদি'র নয়। দোষটি সেই প্রতিবেশির, যে তার অদ্ভুত ক্ষমতাবলে বউটিকে বুঝিয়ে ছাড়ে যে সত্য এই-ই...
পুরাকালের এক পাপিষ্ঠ ছিল (এই মূহুর্তে নাম মনে করতে পারছিনা) যে বর পেয়েছিল যে তার মৃত্যু হবে না কোন মানুষ অথবা পশুর হাতে, দিনে অথবা রাতে, মাটিতে অথবা শুণ্যে, (আরো অনেক কিছু )। ভগবান বিষ্ণু সেই পাপীকে মারেন মানুষ ও সিংহের মিলিত রুপে, সন্ধ্যার সময়, নিজের কোলে নিয়ে। সেটি তাঁর নৃসিংহ অবতার।
ভাইরাসের কথা মাথায় আসলে আমার বারবার পুরাণের সেই পাপীর কথা মনে হয়। ভগবান সেবার পৃথিবী বাঁচিয়েছিল...
সাড়ে ৩ হাজার টাকার মধে একটা ইন্ডিয়ান বেহালা কিনতে পারা যায়। একটু দেখে-শুনে কেনা ভালো। ভারতের 'মোহিনী'কোম্পানীর বেশ নামডাক আছে বেহালা বানানোয়। (আরে ভাই, সায়েন্সল্যাব তো আর আলাস্কায় নয়, পরিচিত কাউকে সঙ্গে নিয়েই যান না!) শিখতে গেলে দুটি ঝামেলায় পড়বেন, প্রথম প্রথম টিউন করায় আর প্রথমবার গোটা বারো স্বর চিনে নেয়ায়।