[উগ্রভুদাই = যুক্তি ছাড়াই জায়গা-বেজায়গায় "উগ্র" শব্দ জুড়ে দিয়ে নিজেকে ভুদাই (বলদ) হিসেবে প্রমান করে যে ব্যক্তি।]
[আমি দেশপ্রেমিক নই, দেশ নিয়ে আশা-ভরসা কিছুই নেই, হতাশাবাদী মানুষ, এই লেখা আশাবাদী মানুষরা না পড়লেই ভাল। ব্লগ লেখার কোন ইচ্ছা ছিল না তারপরেও অযথা মনে হল কিছু কথা বলা থাক]
হিন্দু নির্যাতন বাংলাদেশে নতুন কিছু না। পদ্মা-মেঘনা-যমুনা যেমন বহমান, হিন্দু নির্যাতনের জাঁতাকলও একইভাবে চলমান। প্রত্যেকটা ঘটনার পরে এই নিয়ে আমার মত কিছু পাব্লিক খামাখা হাউ-কাউ করে, বাকিরা তামাশা দেখে, কেউ মজা নেয়, কেউ আহা-উঁহু করে, তারপরে সব আগের মত। দেশে গণতন্ত্র আছে কিনা এই প্রশ্নে দ্বিমত, ত্রিমত, বহুমত থাকতে পারে তবে মালাউন কোপানো হবে কি হবেনা এই প্রশ্নে কোন দ্বিমত নাই, একটাই উত্তর, হবেনা মানে? হতেই হবে
আমি খুব ভাল ভাবে জানি, তাঁর জন্য লেখা হবে না কোন গদ্য-কবিতা, শহীদ হিসেবে ইতিহাসে লেখা থাকবেনা মানুষটির নাম, মানবাধিকারের বুলি কপচিয়ে মুখে ফেনা তুলবেনা কোন আন্তর্জাতিক অধিকারবেশ্যা, সুশীল-কুশিল, ডান-বাম, উপর-নিচ সবাই মুখে কুলুপ এঁটে নিজেদের নিরপেক্ষতা জাহির করবে নিশ্চিত, তাঁর জন্য মিছিল হবেনা, কোন স্লোগান হবেনা, হবেনা অবরোধ-হরতাল। রাজনীতির খেলায় আবুল কাশেম একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা মাত্র।
স্কুলে যাওয়ার পথে এক পাগলের সাথে প্রায়ই দেখা হত। নির্ঝঞ্ঝাট-নির্বিবাদী মানসিক ভারসাম্যহীন সিধা সাধা মানুষটা বিড়বিড় করতো আর বাতাসে আঙ্গুল নেড়ে কি জানি হিসাব করত। স্কুল ছাড়ার পরে আর কখনও তাকে দেখিনি। সে কিসের হিসাব মিলানোর চেষ্টা করতো কখনও জানা হয়ে উঠেনি। তবে তার চেহারায় একটা অদ্ভুত হাসি লেগে থাকতো সেটা এখনও মনে পড়ে।
প্রদোষচন্দ্র মিত্র নামের মানুষটিকে আমার অতিমানব বলে মনে হত, চোখ বন্ধ করলেই ভেসে উঠত জ্বলন্ত চারমিনার হাতে অন্তর্ভেদী দৃষ্টি নিয়ে বসে থাকা এক যুবক, দুর্ধর্ষ শত্রু মগনলাল মেঘরাজকে নাস্তানাবুদ করার প্ল্যান আঁটতে থাকা, তার সাথে তোপসে আর লালমোহনবাবুকে আমি সত্যি সত্যি হিংসা করতাম। তখন আমি ছিলাম এক ভিন্ন জগতের বাসিন্দা, অনন্যসাধারন সেই জগতে এই ত্রিরত্নের সাথে আমি নিয়মিত ঘুরে বেড়াতাম কখনও বোম্বাই, কখনও কা
আগেকার দিনে পরিবারের নানী-দাদীরা বিশ্বাস করতেন, সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের মুখে কয়েক ফোঁটা মধু দিলে নাকি সে বড় হয়ে মিষ্টভাষী/মিষ্টভাষিণী হয়। কিন্তু সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের আনন্দে আত্মহারা পিতামাতা যদি মধু জোগাড় করতে মধুরভাবে ব্যর্থ হন তাহলে চিনি কিংবা স্যাকারিন এর প্রয়োগ ঠিক একই কর্ম সম্পাদনে ব্যবহৃত হতে পারে কিনা এই বিষয়ে তারা কিছু বলে জান নাই। কেউ এর প্রয়োগে আশানুরূপ ফল পেয়েছেন বলেও আমার অন্তত জানা নাই।
খবরগুলো একসাথে করছি এখানে। চাইলে আপনারাও যোগ করতে পারেন, কোন নতুন তথ্য এবং আপডেট থাকলেও এখানে যোগ করতে পারেন। পরিস্থিতি সামগ্রিকভাবে অস্থিতিশীল তাই পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।