জামাতের কোন পদক্ষেপই ভুল বা হঠকারী সিদ্ধান্ত না, এটা জেনে রাখুন। আজকে ব্লগার থাবা বাবার হত্যাকান্ড একটি সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ। আর এর পেছনে কাজ করেছে জামাতের দুর্দান্ত কিছু স্ট্র্যাটেজি।
একটা জিনিস চিন্তা করুন, একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে একজন মানুষের মতামতের জন্য তাকে হত্যা করা আপনি কি সমর্থন করেন? যদি কোন কারণে সমর্থন করেন তাহলে এই লেখাটা আর পড়ার দরকার নেই। আর যারা সমর্থন করেন না তারা পড়ুন।
আসুন, শাহবাগ আন্দোলনে নিজেদের দেখা হৃদয়স্পর্শী ঘটনা আর ছবিগুলো জড়ো করি এখানে। বিশ্ব দেখুক আরেক মুক্তিযুদ্ধ।
০৫-০২-২০১৩
কিংকর্তব্যবিমূঢ়
হ্যাঁ, কালকে রাজাকার কসাই কাদের মোল্লার রায় শোনার পরে এটাই ছিল আমার মানসিক অবস্থা। কতক্ষণ এদিক ওদিক করলাম, ইন্টারনেট এ খবরগুলো একে একে দেখলাম, পরে বাসায় টিকতে না পেরে গেলাম বইমেলা। সেখানে একা একাই ঘুর ঘুর করছিলাম, দেখা হয়ে গেল সুহান এর সাথে। সেই একই আলোচনা, কি হলো এটা!! এরপরে রাতে হিমুদার থেকে সংগ্রহ করা রায়ের কপি পড়ে কাটলো। রায় দেখে, যুক্তি দেখে, কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম।
যতদূর মনে আছে, পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাজের সাথে আমার পরিচয় তার "ব্যাচেলর" চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে। তখন সবে আমি কলেজের প্রথম বর্ষে। সেটি তরুনদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়, অনেক সংলাপ তখন আমাদের মুখে মুখে, গানগুলোও মন্দ ছিলনা। হঠাৎ জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা ফারুকী এর পরে অনেক কাজ করেছেন। বিশেষ করে টিভি নাটকে। সেগুলোর অধিকাংশ আমার দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তবে দেখা না হলেও, লোকমুখে শোনার সৌভাগ্য হয়েছে সেগুলোর না
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য স্থাপনের বিরোধিতা নিয়ে বাংলাদেশের অনলাইন মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বেশ গরম। ঘটনাটা প্রথম দিকে আমার চোখ এড়িয়ে গেলেও এই ব্যাপক শীতে একটু গরম আঁচ গায়ে লাগায় একটু নাক গলালাম। তাতে যা দেখলাম, বাংলাদেশের আবহমান কালের ঐতিহ্য বজায় রেখেই ঘটনার পক্ষে-বিপক্ষে ইতিমধ্যে বেশকটি পক্ষ তৈরী হয়েছে এবং তারা নিঃসন্দেহে সরব।