শুরুর আগেও শুরু আছে।
তাই এখানে ভূমিকা জরুরী কিছু নয়। বলেছিলে, ভূমিকাগুলো ভনিতা হয়ে যায়। তাই আগে কী হয়েছিল সেসব সরিয়ে রাখি আজ। স্মৃতিকাতরতার দিন এখনো ফুরিয়ে যায়নি। বুদ্ধদেব বসুর পুরানা পল্টনের সুর এখনো বাতাসে ভাসে। আমরাও নিশ্চয় একদিন কাতর হবো ইয়াহু মেসেঞ্জার, অর্কুট, জিমেইল প্রসঙ্গে। হয়তো ফেসবুকও বিগত হবে একদিন, হবে স্মৃতি। পুরনো সবকিছু স্মৃতি হয় কিনা জানিনা, তবে অনেক পুরনো কিছু মুছে যায়।
আপনাকে মনে পড়ে...
সচলায়তনে এলে আপনাকে মনে পড়ে।
না এলেও মনে পড়ে।
আপনি আমাদের স্বজন ছিলেন, বৃক্ষ ছিলেন, ছায়া ছিলেন।
আকাশের তারার ওপারের দেশের অধিবাসী হয়ে বুঝি বেশ আছেন!
অথচ কতো সব কথা না বলা রয়ে গেল, শোনা হলো না কতকিছু!!!
আপনি না ফেরার দেশে যাওয়া শিক্ষক সুরাইয়া খানমকে কথা দিয়েছিলেন, ২৫ মে'তে তাঁকে স্মরণ করবেন।
[right][i]“আমি তোমায় সন্তান দিতে পারব। উত্তম বীজ উত্তম ফসল। তোমার সন্তান খাঁটি মুসলমান হবে, খোদার ওপর ঈমাণ রাখবে, আন্তরিক পাকিস্তানী হবে, চাওনা সেই সন্তান?
তাজুল ইসলামের কোনো ডাক নাম ছিল না।
এমন অসময়ে কে এলো?
স্কুল জীবন থেকে রেডিও শোনার ব্যাপক শখ আমার। রেডিও’র নানান অনুষ্ঠানে চিঠি লিখতাম, নাম শোনার অপেক্ষা করতাম। এসব স্মৃতি নিয়ে লেখার ইচ্ছেটা এখনো আছে, লিখবো আগামীতে। কৈশোরের সে সময়ে রেডিও বাংলাদেশ ঢাকা-খ চ্যানেলে দুপুর একটার ইংরেজী সংবাদের পরে থাকতো ‘নিখোঁজ সংবাদ’। হারিয়ে যাওয়া মানুষের সন্ধান বিজ্ঞপ্তি। ধীর উচ্চারণে জানানো হতো – কে কখন হারিয়ে গেছে, বয়স কতো, হারিয়ে যাওয়ার সময় গায়ে কী রকম পোশাক ছিল, কোন ভাষায় কথা বলে; এসব। বেশিরভাগের বয়স ছিল দশের নিচে। আম্মা আমাদের বলতেন, এদেরকে ছেলে-ধরা নিয়ে গেছে।
হয়তো ভয় দেখাতে বলতেন, যাতে খেলতে গেলে সাবধানে থাকি, চকলেট দেখিয়ে ডাকলে কারো সঙ্গে কোথাও না যাই...।
আকাশ জুড়ে মেঘ করেছে।
মধ্য রাতের রানওয়েতে মিটিমিটি আলো জ্বলছে। কিছু কাক কিংবা শালিক অথবা অন্য কোনো পাখি অহেতূক উড়ছে এলোমেলো। অনুভূতিগুলো কীভাবে বদলে যায় তা ভাবছিলাম। প্রথম যেবার দেশ ছাড়ি সেবার ঠিক এই সময়ে কষ্ট হচ্ছিলো খুব। প্লেন ছাড়ার আগ মুহূর্তে নিজেকে ভীষণ দুর্বল মনে হচ্ছিলো। অথচ পালিয়ে যাওয়ার অমন সুযোগ পেয়ে কেনো পিছু ফিরবো - এ ভাবনা আমাকে থামিয়েছিলো। এবার পুরো অন্যরকম। এয়...
গত বছরের ড...
তাকে সনাক্ত করা গেলে, অন্তত একবার প্রমাণসহ দেখা মিললে, খুন করা হবে।
এ সিদ্ধান্তে কোনো দ্বিধা নেই, সংকোচ নেই। সিদ্ধান্ত যখন নেয়া হয়েই গেছে, তখন ফেরার পথও নেই। খুন করার পরে, নিজের কাছে অথবা অন্য কারো কাছে, কোনো কার্যকারণ কিংবা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে যেতে হবে না। পৃথিবীতে সব কিছু সবাইকে জানতে হয় না, অনেক কিছু না জেনেই মানুষ বেঁচে থাকে এবং মরে যায়। তাই তাকে মরে যেতে হবে। তার মৃত্যুর কারণ প...
ফিডব্যাক খ্যাত মাকসুদের গাওয়া "না চাহিলে যারে পাওয়া যায়" নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছিলো পত্রপত্রিকায়। যারা তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন তাদেরকে রবীন্দ্র মৌলবাদীও বলা হয়েছিলো সেসময়। এরপরে নচিকেতার "একলা চলতে হয়" গানটির কথাও মনে পড়ছে। [গান দুটোর লিংক এখন পাচ্ছি না, পেলে পরে যোগ করার আশা রাখি]
গত দু'সপ্তায় বেশ কয়েকজনের ফেসবুকে দেখলাম "রক উইথ রবীন্দ্রনাথ" গানের অ্যালবাম নিয়ে নানান ...