[justify]
অ
তার সাথে কথাসন্ধি The Danish Girl চলচ্চিত্রটির প্রসঙ্গ ধরে অথবা আমাদের দুজনেরই পছন্দ এডি রেডমেইনের (Eddie Redmayne) অভিনয়। এডির সাথে আমার পরিচয় The Theory of Everything এর মাধ্যমে- হকিঙের বিভিন্ন লেখা ও আত্মকথা পড়ে তার জীবনকে আমি যেভাবে কল্পনা করে নিয়েছিলিম সেটি ফুটিয়ে তুলেছিলো এডি চমৎকারভাবে; এমনকি হকিং অনেক সাক্ষাৎকারে এডির প্রসংশা করেছে তাকে নিখুঁতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে।
[justify]আমার মৃত্যুটা কীভাবে হবে আপনাকে বলি।
জুনের এই রৌদ্রদিনে কী এক অদ্ভুত আসক্তি
সারা শরীরে অধিক গরম নিয়ে-ও দীর্ঘ তিন
ঘাস ছিলো সবুজে মাখামাখি
উজ্জ্বল আলোর কিছু জোনাকি
বন্ধুরা ছিলো চারিদিক ঘিরে
বিস্ময়ের রাত্রি ঘুরেফিরে
[justify]
১
ইদানিং আবারো ডুবে আছি পিঙ্ক প্লয়েডে। মূলত High Hopes গানটিতে। উপরের লাইনগুলো গানটি থেকে অনুপ্রেরণায় লেখা। কেবলি স্মৃতিকাতুরে করে তুলছে। এর-ও আগের সপ্তাহসমূহে ডুবে ছিলাম জ্যাজ সংগীতে। মূলত জ্যাজ সিন্দাবাদের ভূতের মতো
[justify]
১
স্বাতী এসে জানালার পর্দা সরিয়ে দেয়। বাইরে দুটি চাঁদ ঝুলে আছে। আমরা এখন ঈশ্বর-ঈশ্বরী।
[justify]বাবার কোনো স্মৃতি নেই আমার। ছোট্ট বাচ্চাদের খেলনা রোবট কিংবা বহুমুখী ট্যাবলেট থাকে, আমার সেইসব-ও ছিলো না, আমি বড় হয়েছি কেবল সংখ্যার শূন্যতার ভেতরে, শ্রোডিঙ্গারের বেড়ালের অস্তিত্ব-অনস্তিত্বকে সঙ্গী করে! মা আমাকে খুব সূক্ষ্মভাবে পরিচালিত করে বড় করেছে, আমি এখন ভেবে ভেবে বের করতে পারি।
[justify]১
চিত্র ১:
১৭৬৯। হাইতি। এখানে মাটির রঙ আলকাতরা-কালো, তারচে' বেশি কালো এই ফসলি জমির শ্রমিকদের গায়ের রঙ। ওরা ৪৪ জন। একটানা কাজ করছে সেই উষা থেকে, যখন সূর্যের-ও চোখ খুলে নি, আর এখন সূর্যের ঘুমিয়ে পড়ার সময়। পাক্কা ১২ ঘণ্টা। শ্বাপদের মতো সর্তক চোখে তাকিয়ে আছে শ্বেতাঙ্গ মনিব। কাজে একটু এদিক ওদিক হলে চাবুকের বাড়ি, গরম শিকের ছ্যাঁকা। ওরা কাজ করে যায়, মাঝে মাঝে হাঁপিয়ে উঠলে উঁকিঝুঁকি মারে আশপাশে, দ্রুত লয়ে কথা বলে। ওরা কাজ করে যায়। নিয়তি। মানুষের অপমান। ঈশ্বরের নিস্পৃহতা। ওরা কাজ করে যায়। মার খায়। মরে যায়। বংশানুক্রমিক। হয়তো দিনের শেষে এক টুকরো রুটি ও জল মিলবে, ভাগ্য ভালো হলে মাংশ লেগে থাকা হাড়, সবজি-ভাজা। আর নিশাচর পাখির মতন থেকে থেকে ভেঙে যাওয়া ঘুম।
তার-ও আছে শরৎচিঠি ফড়িংরঙ খুব
রাতের অনুষদে
নক্ষত্রের ভবঘুরে আলো হয়ে ওঠে অতি-বেগুনি
মেঘের ডানা সঙ্গী আজ তারার ঘুড়ি
তোমার জানালা কেনো খোলা
চাঁদ নিভে গেলে-ও প্রভার ছড়াছড়ি
গ্রীল ধরে ভাবছো তুমি একলা
মাতাল রাত মহুয়ার প্রতিকৃতি
তোমার চোখে
নবজন্ম নিচ্ছে জীবনের স্বাতী
আমার ভালোলাগে না এই বিপন্ন অস্থিরতা
আমার ভালোলাগে না এই বহুরূপী ভোরে গার্মেন্টস কর্মীদের কর্মমিছিল,
যে নারী দুধের শিশুকে খাবার না দিয়ে হাওয়ায় ধরেছে বাসের হাতল...