বৈরী পরিবেশ আমাদের বেঁচে থাকার সক্ষমতা সম্পর্কে আমাদের জানার বড় একটা অংশ এসেছে এক অসস্তিজনক সূত্রে।
আফগানিস্তান এর গুহা কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের মাদ্রাসা থেকে নতুন ধর্ম উঠে আসার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তারবদলে এগুলা উঠে আসবে গবেষণাগার থেকে।
একটি অনলাইন পত্রিকার এই খবরটি পড়তে যেয়ে একটু থমকে যেয়ে হেসে ফেললাম। তাঁদের 'আন্তর্জাতিক ডেস্ক' এর জনাব কবির হোসেন এর সম্পাদনায় প্রকাশিত সংবাদে একজন 'ম্যাগনেটিক ম্যান' এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে, যিনি ৫৩টি ধাতব চামচ নিজের শরীরের সাথে 'ধারণ' করে নিজের গড়া রেকর্ড ভেঙ্গে নিজেই নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন। খবরটিতে আপাত দোষের কিছু দেখি না। কিন্তু প্রথম লাইন পড়ে হাসি থামাতে পারলেও শেষের দুই লাইন পড়ে আর হাসি থামাতে পারলাম না!
নির্দিষ্ট সময়ের কিছুক্ষণ আগেই সেলফোনে টুংটুং শব্দ। ক্ষুদে বার্তার আগমন। ও জানে কি আছে সেখানে। তাই আর কষ্ট করে পকেট বন্ধী বার্তা দেখার কোন আগ্রহ দেখা যায় না ওর ভেতর। দেরী না করে বাইকের চাবি ঘুরিয়ে গন্তব্য স্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যায়। অনেকদিন থেকেই অপেক্ষা করছে এই দিনটির জন্য।
[justify]আসলে সেখানে কোন অন্ধকার নেই, কোন জায়গা নেই। সিংগুলারিটির চারদিকে কোন কিছু বেষ্টন করে নেই। কোন স্থান নেই যেখানটা এটা দখল করে রয়েছে। কোন জমি এর জন্য বরাদ্দ নেই। এমনকি আমরা জিজ্ঞাসা করতে পারবো না যে কত সময় ধরে সেটা ওখানে ছিল, বা এটা কি কিছু সময় পার হবার পর হঠাৎ করে অস্তিত্ব লাভ করেছে, অথবা এটা কি সেখানে অনন্তকাল ধরে সঠিক সময়ের অপেক্ষায় ছিল। সময়ের অস্তিত্ব ছিল না। কোন অতীত ছিল না যেটা