এ দেশটাকে ফুলের দেশ বললে তা মোটেও বাড়িয়ে বলা হবে না। যদিও আয়তনের দিক থেকে ঢাকার সাত ভাগের এক ভাগের চেয়েও কম তারপরেও আপনি প্রায় সব বাড়ির সামনেই বেশ জায়গা নিয়ে করা বাগান দেখতে পাবেন। শুধু বাসা বাড়ির সামনেই নয় পার্কে, বনে-বাদাড়ে দেখা মিলবে হাজারো ফুলের মেলা। বোধকরি ফুলের প্রতি এই ভালবাসাই এ দেশের অধিবাসীদের করেছে কোমল মনের আর সদাহাস্যময়।
১. গত ১৭বছরের ইতিহাসে বারমুডায় খতরনাক খরা মৌসুম চলছে। বৃষ্টির দেখা নেই। অভিমানে মেঘ উড়ে উড়ে চলে যায়, বৃষ্টি হয়ে নামে না। উঁচু স্থানে বসবাসকারীদের সকলের পানির ট্যাংক প্রায় শূন্য। চাহিদা মেটাতে পারছেনা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ। গরম অসহ্য। হঠাৎ চারিদিক অন্ধকার করে নেমে এলো বহু প্রতীক্ষিত সেই বৃষ্টি! এক নিমিষে সমস্ত গ্লানি, খেদ সব তাড়িয়ে নিয়ে চলে গেল অতলান্তিক সাগরের গভীরে।
সকালে উঠেই ফেসবুকে ঢু মারি। চারিদিকে সুখী আমেজ। জি.দাসের পেজে 'লাইক' দেয়া আছে। উৎকৃষ্ট কোটেশন গুলা তুলে নিয়ে আসে। চট করে পড়ে নিয়ে আরেকবার দায়সারা 'লাইক' দেই। বন্ধুবান্ধবদের কারও মন খারাপ, কেউ চমৎকার সব ছবি তুলে সবার সাথে ভাগ করে নিচ্ছে, ভেতরে একটু হিংসা ভাব চাড়া দিয়ে উঠলেও তা দমিয়ে লাইক বোতাম খুঁজি দ্রুত।
সূচনা
:দাউদ, একটা বাইক কিনবার চাই
:নতুন না ২হাত?
:২হাত।
:তাইলে ইমোতে দেখ। সব ধরনের মালই পাইবা।
দাউদ(ডেভিড) হইলো আমার দেখা অদ্বিতীয় গোবেচারা বারমুডিয়ান যুবক! নিশ্চিন্তে ভরসা করা যায় এই যুবকের কথায়। ওর সাথে পরিচয় কিভাবে সেইটা গুরুত্বপূর্ণ না তবে ওর সাজেশনটা কিভাবে একের পর এক ট্রাজেডি তৈরি করছে আমাদের বাঙালি জনজীবনে সেই কাহিনীই কইতে চাইতাছি। যাইহোক ইমোতে ঢুইকা দেখি বাইকে ...
বেশ কিছুদিন পর আজ আবার বাক্স থেকে গিটারটা বের করলাম। প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিলো নেট থেকে কিছু পাওয়ার কর্ড শিখবো। কি মনে করে মাইনর কর্ড প্রোগ্রেশন দিয়ে সার্চ করলাম। একসময় ইউটিউবে একটা পুরোনো ভিডিও পেলাম মাইনর ব্লুজ কর্ড প্রোগ্রেশন এর উপর। একেবারে বেসিক ধরনের, তবে আমার ভালো লাগলো ট্র্যাকটা। ফলাফল খাড়ার উপর ডাউনলোড। তারপর অডাসিটিতে হালক ...
বিবিধ ধরনের বাদ্যযন্ত্রের প্রতি প্রচুর আগ্রহ সেই ছোটবেলা থেকে। তবে সমস্যা হলো কোনোটা ভালভাবে শেখার আগেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। যেমন প্রথম পছন্দ ছিলো হারমোনিয়াম। মাসতিনেক ধরে ঝিরি ঝিরি বাতাস কাঁদে আর চিরতরে দূরে চলে যাব' গানের প্রথম এক দুই প্যারা বাজানো শিখে হারমোনিয়াম থেকেই দূরে চলে গেলাম। মানে আগ্রহ হারায়ে ফেললাম আরকি। এর পরে আসলো মাউথ অর্গান। আগুনের পরশমনি, আনন্দলোকে আর নাম র ...
সঞ্জীব চট্টোপধ্যায়ের রাজনীতি নিয়ে একটা রম্য রচনা লিখেছিলেন। পরে সেটা একটু কাটছাট করে আসাদ্দুজামান নুর আবৃত্তি করেন। 'জিন্দাবাদ' নামের ওই আবৃত্তিটার কিছু লাইন এরকম:
".....তাহলে আমরা কিছু্ই পাবনা?
কেন পাবেননা? সবচেয়ে বড় জিনিস পাবেন, মজা, খেল খিলারিকা। আপনারা দর্শক, একবার ওদের বসাও, পাচ বছরে
আশা ভঙ্গ, আবার আমাদের বসাও, আবার ওদের, আবার আমাদের।"
এতদিন পর হঠাৎ স্মৃতি থেকে ওই রম্য রচনাট ...