[justify]
এই লেখায় রবিনসন ক্রুসো প্রথমবারের মতো আরেকজন মানুষের সান্নিধ্যে আসবে। ফলে এখানে প্রথমবারের মতো দেখা দিবে সমাজ গঠনের সুযোগ। ক্রুসো সহিংসতার মাধ্যমে কীভাবে সেই সুযোগ গ্রহণ কিংবা নষ্ট করতে পারে তার কয়েকটি দিক আমরা আলোচনা করবো।
সহিংসতা (ভাবানুবাদ)
মোহাম্মদ জবুথবু হয়ে ল্যাবের সোফায় বসে আছে। ঝিমুচ্ছে। কানাডা সরকার ইরানের দূতাবাসকে তাড়িয়ে দিয়েছে। এমন দুঃসময়ে বেচারার ইরানী পাসপোর্ট হারিয়েছে, আরো হারিয়েছে কানাডার স্টাডি পারমিট। বাস্তবতার কড়াঘাতে সে মূহ্য।
আমি একটা ফোনের জন্যে অপেক্ষা করছি। এই ঘনঘোর দুঃসময়ে মোহাম্মদ নিশ্চয়ই আগের মতো বিনা নোটিশে দার্শনিকতা কপচানো শুরু করবে না। এই ভরসায় সোফার অন্য প্রান্তে গিয়ে বসলাম। মোহাম্মদের ক্লান্ত বন্ধ চোখটা মুহূর্তে খুলে গেলো। ধীরে ধীরে ঘাড়টা ঘুরালো আমার দিকে। আমি মুখে হাসি নিয়ে ভয়ে ভয়ে তাকালাম।
[justify]ফ্যাসিবাদের লক্ষণ বিষয়ে সেকুল্যার হিউম্যানিস্ট পত্রিকা ফ্রি ইন্কোয়ারিতে ছাপানো একটা লেখা ইন্টারনেটে বেশ জনপ্রিয়। দুই একটা জার্নালেও সেটা উদ্ধৃত হয়েছে। লেখক সেখানে ফ্যাসিবাদের চৌদ্দটা লক্ষণ বের করেছেন। অনেকে এগুলোকে ফ্যাসিবাদের মৌলিক বৈশিষ্ট্য বলে থাকেন। হিটলার মুসোলিনিদেরকে দেখে দেখে নাকি লেখক এই লক্
[justify]
“সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই দেশ ওশিয়ানিয়া” - এই বলে শুরু হয় ‘নাইনটিন এইটি ফোর’ মুভিটা। কণ্ঠ ভেসে আসতে থাকে স্ক্রিন থেকে। ‘সত্য মন্ত্রণালয়ের’ কর্মীদের দেখানো হচ্ছে সরকারী প্রচারণামূলক ভিডিও। দেখানো হচ্ছে দেশের শৈর্য্য, বীর্য, সংগ্রামের কাহিনী। ওশিয়ানিয়া যুদ্ধে লিপ্ত। বিশ্বযুদ্ধের পরে সমগ্র পৃথিবী ভাগ হয়ে গেছে তিন মহারাষ্ট্রে - ওশিয়ানিয়া, ইউরেশিয়া আর পূর্বেশিয়ায়। পৃথিবীর প্রায় পুরোটা ভাগ-বাটোয়ারা হয়ে গেছে, আফ্রিকা আর ভারত বাদে। ওই দুই অঞ্চল নিয়ে তিন মহারাষ্ট্রের চলছে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ।
মনে করুন আপনি একটা রোবট বানাবেন যা মানুষের মতো ভাবে, ঘোরাফেরা করে বেড়ায়। তাকে কীভাবে সেই ক্ষমতা প্রদান করবেন?
এআই গবেষক প্রফেসর রিচার্ড সাটন এআই-সংক্রান্ত তার মৌলিক কিছু ভাবনা নিয়ে ২০০১ সালে কয়েকটি ব্লগ লিখেছিলেন। ভাবনাগুলো আমার কাছে সবিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। নিজের ভাবনার সাথে মিল ও ওনার সাথে ভাবনাগুলোর আদান-প্রদানের ব্যক্তিগত ইতিহাসের কারণে। এখানে ওনার Subjective Knowledge ব্লগটির ভাবানুবাদ করলাম।
[justify]এই প্রশ্নটা মুখ ফুটে অনেকে করেন না। কিন্তু বিবর্তন আর ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের (আইডি) তর্কটা যারা বোঝেন, এআই নিয়ে ভাবতে গেলে তাদের একবার হলেও প্রশ্নটা হয়তো মাথায় আসে। বিবর্তন তত্ত্বানুসারে সকল প্রাণী তাদের বুদ্ধিমত্তা সমেত প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে তৈরি হয়েছে। কোনো বুদ্ধিমান কর্তার হস্তক্ষেপ বা ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন ছা
[i]দুই হাজার এক সনে প্রফেসর রিচার্ড সাটন (Richard Sutton) কিছু ব্লগ লিখেছিলেন। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (কৃবু) শাখা রিইনফোর্সমেন্ট লার্নিং গবেষণার অন্যতম প্রবর্তক। চিন্তার গুরুত্বের কারণে অনেক কৃবু গবেষকের মাঝে ব্লগগুলো সমাদৃত। ইতোপূর্বে জর্জিয়াটেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি যোগ্যতা নির্ধারণ পরীক্ষার প্রশ্নে (PhD Qualifying Exam) ওনা
[i]দুই হাজার এক সনে প্রফেসর রিচার্ড সাটন (Richard Sutton) কিছু ব্লগ লিখেছিলেন। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (কৃবু) শাখা রিইনফোর্সমেন্ট লার্নিং গবেষণার অন্যতম প্রবর্তক। চিন্তার গুরুত্বের কারণে অনেক কৃবু গবেষকের মাঝে ব্লগগুলো সমাদৃত। ইতোপূর্বে জর্জিয়াটেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি যোগ্যতা নির্ধারণ পরীক্ষার প্রশ্নে (PhD Qualifying Exam) ওনা