ম্যারাথন দৌড় শেষে ক্লান্ত অবসন্ন দেহ নিয়েও বিজয়ীর বেশে মাঠ প্রদক্ষিণের শক্তি দৌড়বিদের থাকে। আমার অবস্থা সে রকমের। অপেক্ষার মতো কঠিন কাজ পৃথিবীতে আর নেই বোধ হয়। দুই সপ্তাহ। শেষের দিকটা ছিল চরম। বেশ ফুড় ফুড়ে লাগছে এখন। কঠিন সাধ্য সাধন করে এখন পুরস্কার নেবার মতো নিশ্চিত এবং তৃপ্ত আমেজ। আমার কাছে একটি মেয়ে আসছে। ব্যাপারটা ভীষণ আনন্দের। হয়তো আমি জীবনে অল্পেই সন্তুষ্ট থাকতে শিখেছি বলে এমন মনে হয়। প্রেমে
বারের খোলা দরজায় দাঁড়িয়ে দেখি সাদা কালো। বার কীপার থেকে শুরু করে সব স্ত্রীলিংগের মানুষ সাদা আর বিপারীত লিংগের সব কালো। আর আছে পিটারের মতো দুই তিনজন ক্সিন হেড। বারকীপার মহিলার মাথার জটা আমাদের দেশের সাধূ-সন্যাসীদের মতো। বেশ মিষ্টি হাসিতে হ্যালো বললো পিটারকে।
মাহবুব ভাইয়ের বাসা থেকে বের হয়ে হাঁটা পথেই ধীরে ধীরে এগুচ্ছিলাম আস্তানার দিকে। রাত নটা-দশটা হবে। ভাবলাম; বাসায় গিয়ে করবটা কী!
বড় অক্ষরে সেক্স সপ লেখাটা দেখেছি অনেকবার। আগ্রহ বা কৌতূহল যাই বলি না কেন সেটা আমার ছিল। কিন্তু কখনো যাওয়ার সুযোগ হয়ে উঠেনি। যখন সময় ছিল তখন পয়সা ছিল না। এই কাজে ব্যয় করার মত পয়সা এখনোও নাই, সময় তো নাইই। কিন্তু সোনিয়ার সাথে পরিচয়টা যদি কখনো হৃদয়কে উরুর ফাঁকে নামিয়ে আনে!
এক ধরণের চাপা আনন্দে আমার ভেতরটা সব সময় টইটুম্বুর। সোনিয়াকে বসানোর জন্য ঘর দরকার। আর্থিক সঙ্গতির সাথে মানুষের আত্মমর্যাদাও বোধ হয় বেড়ে যায়। এখানে অন্যের গলগ্রহ হয়ে থাকি। তার সমস্যা হচ্ছে; অনেক কথা আসলে আমাকে পরের জায়গায় থাকি বলে বলা না হলেও মন কেবল সে দিকেই নিয়ে যায় বারে বারে। সোনিয়ার সাথে পরিচয় হওয়ার পর ব্যাপারটা আমার পক্ষ থেকে বেড়ে গেল বেশী। আসলে বাসা নেয়ার পক্ষে মন কে তৈরী করা আর কী। তা বাসা হয়
ভাটির দেশে যাও যদি তুমি
হিজল তলীর ঘাটে।
হেথায় আমার ভাই-ধন থাকে
আমার খবর কইও তারে
নাইয়র নিতো আইয়া।
কোন দূরে যাও চইলা
নাইয়ারে নাওয়ের বাদাম তুইলা।।
মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংসকারী (Human Immunodeficiency Virus) ভাইরাস, এইচআইভি-র প্রতিষেধক এখন আমাদের হাতের নাগালে! এইচআইভি-র হাত বেঁধে দেয়ার দড়ি (পড়ুন এন্টিবডি) এতদিন তৈরী হতো টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং বা সেল কালচারে। খরচ সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।