“মানুষের সবচাইতে মূল্যবান অঙ্গের নাম পাসপোর্ট” কথাটা বলেছিলেন গুরু বার্থল্ড ব্রেখ্ট। জন্মের মতো খুব সহজ ও স্বাভাবিক পদ্ধতিতে পাসপোর্ট নামের অঙ্গ গজায়ও না। কিন্তু সেই বন্দরবৈতরণীর বাহক, পাসপোর্টের কল্যানে অনেক সুবিধা/অসুবিধা ভোগ করেন। কিছু মানুষ একটা বিশেষ পাসপোর্টর কল্যানে ব্রাহ্মণ্ডের প্রায় সব জায়গায় যাতায়ত, কাজকর্ম, বা বসবাস করতে পারেন নির্দিধায়। আবার পাসপোর্ট নিয়েও অনেকের কাছে বিশ্বের বিশাল অংশ
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে, নীতির গুন্টার গ্রাস এর আগেও সব তীরের নিশানা করে ছিলেন নিজেকে। আমার অর্থলিপ্সু জাতির জন্য আমি লজ্জিত। এমনই বাক্য ব্যয়ে আয় করেছেন অযুত-নিযুত সমালোচনা। কী বর্মে তাঁর আচ্ছাদন তৈরী! সেটা তিনি নিজেই জানেন। কিন্তু আমি অবাক হই কী মানবিক শক্তিতে সব কিছুকে এত তুচ্ছ জ্ঞান করেন তিনি!
সুবিধা মানুষকে সার্থপর করে। আমি সেদিক থেকে নিরাপদ। সুযোগ হয়না, সার্থপরও হতে পারি না। আছে সংসারধর্ম, দায়ীত্ব। সব কিছু ঠিক রাখতে গিয়ে অনেক কিছুই ত্যাগ করতে হয়। পাণ্ডবদার চতুর্থ সংসোধনী প্রস্তাব তৌফিক অনুযায়ী বাস্তবায়ন শেষে পাণ্ডুলিপি শষ্যপর্বে পাঠিয়ে ছিলাম। আশা ছিল অন্ততঃ মার্চ নাগাদ বইটা শেষ হবে। নজমুল আলবাব হাঞ্জ-পোলারে বইমেলাতেই বাপ ডাকাইলেন। কী ভাবে তিনি তা সম্ভব করলেন সেটা তিনিই জানেন। অভ্রর লে
এই হাউয়ার পোলা, নাঈম ভাই তো বাসায়ই আছে। না দেইখ্যা খালি চাপা মারস? কইসি নাঈম ভাইয়েরে, চাপা মারা পোন্দে দিব আইসকা।
অনেক্ষণ আগে জানালায় মুখ এনে মাহবুব জিজ্ঞেস করেছিল আসলামকে
:নাঈম ভাই বাসায় আছে?
আসলাম ওহাব সাহেবের বসার ঘর ঝাট দিচ্ছিল। বিকেলে নাঈম ভাইকে বের হতে দেখেছে সে। কিন্তু ফিরতে দেখেনি। তাই ঝাটা দিতে দিতেই বলেছিল
নাঈম ভাই বাসাত নাই।
এক সময় খুব বালখিল্য কিছু করে ফেললে বা করতে চাইলে বলা হতো; বাংলা সিনেমার মতো । এখন বলা হতে পারে বাংলা নাটকের মতো। বাংলা নাটকের এই বেহাল অবস্থায় যাওয়ার আগে নাটক/ সিনেমা সম্পর্কে আমার অবস্থানটা পরিস্কার করার জন্য আমার দেখা একটা সিনেমার একমিনিটের আলোচনা করে নেই এখানে।
শিশুর বাসযোগ্য বিশ্ব একটা বিমূর্ত ধারণা। তাই এ বিশ্বে বাসযোগ্য শিশু তৈরীর চেষ্টাতে মনোযোগ দেই আমরা। পরিবেশ সব মানুষের জীবনেই বিশাল প্রভাব ফেলে। শিশুর উপড়ে পরিবেশের প্রভাব আরো বেশী। সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে দলগত ভাবে যে কোন কাজেই মানুষ সব চেয়ে বেশী উৎসাহ ও আনন্দ পায়।
এমন একটা ধারণা থেকেই মিউনিখে বসবাসকারী অভিবাবকদের একটা বাংলাভাষা শিক্ষার স্কুল করতে অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করেছি।