আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিজয়ের ইতিহাস। গৌরবের ইতিহাসে সবাই চায় নায়ক হতে। সে কারণে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসেও নায়কের চরিত্রের দাবিদারের কমতি নেই।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কিছুদিন পর পর বদলে যায়। ক্ষমতার হাত বদলের সাথে সাথে বদল হয়ে যায় নায়ক চরিত্রের দাবিদারদের নাম।
আগের পর্বগুলো:
চতুর্থ পর্বে আমরা জেনেছি পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় কয়েক মিলিয়ন ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। আমরা জেনেছি যে উৎসস্থলের গভীরতার ভিত্তিতে টেকটোনিক কারণে সৃষ্ট ভূমিকম্পগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। চতুর্থ পর্বে আমরা ভূমিকম্প সনাক্তকরণে ব্যবহৃত সাইজমোগ্রাফ বা ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্রের মূলনীতি এবং ভূকম্পলেখ (সাইজমোগ্রাম) থেকে P ও S তরঙ্গের আগমনী সময়ের পার্থক্য থেকে কীভাবে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় সে সম্পর্কে জেনেছি।
এ পর্বে আমার ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণয়ের পদ্ধতি ও ভূমিকম্প পরিমাপক স্কেলগুলো সম্পর্কে জানবো।
আগের পর্বগুলো:
তৃতীয় পর্বে আমরা জেনেছি ভূমিকম্পের ফলে ভূগর্ভে শিলাস্তরে বিচ্যুতি সৃষ্টির মাধ্যমে শক্তি নিঃসৃত হয়। সেই শক্তি তরঙ্গাকারে প্রবাহিত হওয়ার সময় শিলাস্তরের কণাগুলোকে বিভিন্নভাবে আন্দোলিত করে। শিলাস্তরের আন্দোলনের প্রকৃতি অনুসারে ভূ–অভ্যন্তর দিয়ে প্রবাহিত তরঙ্গগুলোকে P ও S ওয়েভ নামে ডাকা হয়; ভূপৃষ্ঠ দিয়ে প্রবাহিত তরঙ্গ দুটোর নাম Rayleigh ও Love ওয়েভ।
আগের পর্বগুলো:
গত দুই পর্বে আমরা টেকটোনিক প্লেটগুলোর সৃষ্টি প্রক্রিয়া ও সরণের কারণ, সীমানার ধরন ইত্যাদি সম্পর্কে জেনেছি। আমরা আরও জেনেছি টেকটোনিক প্লেটের সরণের কারণে ভূপৃষ্ঠে ভূমিকম্প হয়। দ্বিতীয় পর্বে আমরা জেনেছি দুটো টেকটোনিক প্লেট যখন পরস্পরের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তখন তাকে অভিসারী সংঘর্ষ বলে। দুটো প্লেটের মধ্যে অভিসারী সংঘর্ষের ফলে স্থানভেদে সুউচ্চ পর্বতশ্রেণী ও আগ্নেয়গিরির সারি সৃষ্টি হয়। দুটো মহাসাগরীয় প্লেটের অপসারী সীমান্তে ম্যান্টল থেকে ম্যাগমা উঠে এসে শীতল হয়ে জমে সমুদ্র–মধ্য পর্বতশ্রেণী বা মিড–ওশান রিজ তৈরি করে।
[justify][=grey]বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান নিয়ে লেখা বড় কঠিন ব্যাপার। ভূতত্ত্ব বিষয়টি পদার্থ, রসায়ন, জীববিদ্যার মত অতোটা জনপ্রিয় না হওয়ার কারণে ভূতত্ত্বে ব্যবহৃত খটমটে শব্দগুলোর কোন সুন্দর বাংলা প্রতিশব্দ তৈরি হয়নি। যেগুলো আছে সেগুলো এমনই দাঁতভাঙ্গা যে শব্দগুলো বাক্যে ব্যবহার করলে বাক্যের অর্থোদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়ে। সঙ্গত কারণে এ সিরিজটিতে প্রচুর বিদেশি শব্দ বেড়ার ফাঁক গলে লেখায় ঢুকে পড়ছে। তাই পাঠক
বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে ব্লগ লেখার হ্যাপা অনেক। সমীকরণ এড়িয়ে জটিল কারিগরি বিষয় সহজবোধ্য করে লেখা খুব কঠিন কাজ। অনেক সময় লেখার আকার সীমিত রাখতে গিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে আলোচনার বাইরে রাখতে হয়। ফলে কোনো জটিল বিষয়কে অতিসরলীকরণ করে বোঝাতে গিয়ে ব্যর্থ হলে বরং বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মুখবন্ধ:
ডিটেকটিভ গল্প/উপন্যাসের দিক দিয়ে বাংলা সাহিত্য বেশ সমৃদ্ধ হলেও স্পাই থ্রিলারের ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্য রীতিমত দুঃখজনক পর্যায়ে রয়ে গেছে। সেই উনিশশো ছেষট্টি সাল থেকে মেজর মাসুদ রানা একাই দুহাতে সামলাচ্ছে বাংলার স্পাই থ্রিলার জগত।
মাসুদ রানার সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে জেমস হ্যাডলি চেজ, ফ্রেডেরিক ফোরসিথ, অ্যালিস্টেয়ার ম্যাকলীন, উইলবার স্মিথ প্রমুখ খ্যাতনামা লেখকেরা মাসুদ রানার গল্পগুলোকে নিজেদের গল্প হিসাবে চালিয়ে দিয়ে বিশ্বজোড়া খ্যাতি লাভ করে। মাসুদ রানা রয়ে যায় বাংলার ঘরে ঘরে।
প্রায় চুয়াল্লিশ বছর পর দুই হাজার দশ সালে এসে মেজর মাহমুদ খুদাপেটে মাসুদ রানার কাজের ভার খানিকটা লাঘবের দায়িত্ব নিলেন।
২০১১ সালে এসেও আমাদের অবস্থা “সমগ্র বাংলাদেশ দুই স্পাই”।
সাবধান! খুব খিয়াল কইরা .....
এ বছরের সবচেয়ে সাড়া জাগানো আবিষ্কার কোনটি? বুদ্ধিমান পাঠকেরা যদি সম্প্রতি আবিষ্কৃত কৃত্রিম কোষের কথা ভেবে থাকেন তাহলে শুনুন যে আপনার ভেবে নেয়া উত্তরটি সঠিক নয়।
প্রকৃতপক্ষে এ বছরের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারটি হচ্ছে, ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ ও বিতর্কিত পেজসমূহে আপত্তি জানানোর জন্য “রিপোর্ট অ্যাবিউজ” বাটনটি।
সচল সাঈদ আহমেদ ও ডেইলিস্টারের সুবাদে আপনারা ইতিমধ্যেই জেনে গে...