বাসে উঠেই বাঁশ খেলাম! আমাদের গাইড ফ্র্যাঙ্ক একজন বহুভাষাবিদ! চীনা, জাপানী, কোরিয়ান ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারে কিন্তু ইংরেজিটা ঠিকমতো বলতে পারে না!
আমাদের একটা নূহের আমলে কেনা ভিডিও ক্যামেরা আছে। ট্যুরে গেলে সেটা বহন করা নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রায়শই কলহ বাধে! আমার সেটা কাঁধে নিতে ঘোর আপত্তি, কারন এটা কাঁধে ...
শিবরাম চক্রবর্তী একবার বলেছিলেন, “হাওয়াবদলের আসল মানে হচ্ছে খাওয়াবদল। হাওয়া আবার বদলায় নাকি? তামাম মুল্লুকেই ত এক হাওয়া! মুখ বদলাতেই মানুষ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যায়।”
সেদিন যখন গিন্নী আমায় বললো, “এই চল না কোথাও গিয়ে হাওয়াবদল করে আসি!” - সাথে সাথেই কথাটা বলে ফেললাম।
আমার কথায় কান না দিয়ে উল্টো আমাকে ...
১.
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কেবলমাত্র ভর্তি হয়েছি। মোট ছাত্র-ছাত্রী 36 জন। তখন মোবাইল সস্তা হতে শুরু করেছে। পনের থেকে বিশ হাজার টাকা খরচ করতে পারলেই একটি মোবাইলের গর্বিত মালিক হওয়া সম্ভব। ইতিমধ্যেই পাঁচজন অতি উৎসাহী গর্ভধারণ এর কাজটি সুসম্পন্ন করে ফেলেছে। তারা আমাদের সামনেই আয়েশ মিটিয়ে তাদের গর্ভপ্রসুত ...
নোয়াহ্'কে সকলেই অতিশয় সজ্জন ব্যক্তি হিসাবে পছন্দ করিত। গঞ্জে যে বড় মাছ বাজারটি ছিল, নোয়াহ্ সেইখানে বসিয়া ঝালমুড়ি বিক্রয় করিয়া জীবিকা নির্বাহ করিত। তাহার ঝালমুড়ির সুখ্যাতি সুদূর চীনদেশ পর্যন্ত পৌঁছিয়া গিয়াছিল। কথিত আছে, চীনদেশের রাজকন্যা প্রতিনিয়ত ঝালমুড়ি খাইবার লোভে নোয়াহ্ কে বিবাহ করিতে উদ্যত হইয়াছিল। নোয়াহ্'র প্রথম পক্ষের বিবি ছিল অতিশয় দজ্জাল প্রকৃতির। অত্যাচারিত নো ...
..কির পোলা! হারাম..! দরজা খোল! পড়ে গেল, পড়ে গেল! বাপ তোর পায়ে পড়ি, তাড়াতাড়ি বাহির হ!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ের কথা। দ্বিতীয় বর্ষের ফিল্ডওয়ার্ক করতে এসেছি রাঙামাটি। অন্তঃসারশূন্য ফিল্ডওয়ার্ককে সার পূর্ণ পিকনিক বলাই ভাল। শিক্ষকদের হাতে-কলমে শিক্ষাদানের ব্রতকে স্ব-উদ্যোগে পেটে-পায়খানায় পরিবর্তন করে ফেলার পদ্ধতিটা শিখে গেছি ততদিনে! আমাদের আসার খবরটা যথাযথ কতৃপক্ষের গোচর ...
সুধী
অবশেষে সচলায়তনে সচল হলাম; তারমানে আমি আপনাদের মাঝে আসিয়া পড়িয়াছি। তবে পড়িয়া ব্যাথা পাইনি। আশা করছি সেই আদি অকৃত্তিম দ্রোহীকে সবাই সাদরে বরণ করে নিবেন।
শুভকামনা রইলো সবার প্রতি
-দ্রোহী