আমার কফির পেয়ালা উল্টে নষ্ট হল খবর, আজকের খবর।
ইবলিশের জিহবার মতন কালো কফি
হামাগুড়ি দিয়ে ভিজিয়ে দিল শুষ্ক, জরাজীর্ণ অক্ষরগুলি
কালির মেদবহুল হেডলাইন।
আমি তোমাকে সত্যিকারের অসহায় মানুষের উদাহরণ দেই -
সেই মানুষটি - ডুবন্ত লঞ্চের কোণায় দাঁড়িয়ে থাকা একজন ঋত্বিক
যার দৃষ্টির সামনে শ্রাবণ মাসের সন্দিগ্ধ আকাশ, আকাশের নিচে আজ্রাইলের চোখ ঘূর্ণায়মান উদ্দাম ঢেউ
আমাদের সবার মনে গুচ্ছ গুচ্ছ শুধু কালের ছায়া,
কখনো আর দেখা হবে না জেনেও
মনে পড়ে তার চিকন গ্রীবা, সব স্থুলতা মুছে গিয়ে উদ্ভাসিত তাহাদের গান
যুগে যুগে অহেতুক বিবর্তনের ফলা তীক্ষ্মতর হয়েছে আমাদের দিকে চেয়ে
রাত দুটোর ক্লান্ত চোখে যারা আমারি মতন পোড়াচ্ছে ঘুমের ফসল
এতদিন পর তাই তাদের স্মৃতি ব্যথার প্যাঁচা হয়ে ঝুলে থাকে
স্তব্ধতাভরা একেক পুরুষের উদাস রাতে।
কেন যে গল্পের মানুষ বেঁচে থাকে
[justify][justify]বাংলাদেশে এখন একটা বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে শহর-গ্রাম নির্বিশেষে সবার কাছে সুলভমূল্যে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া। দেশের পচিশ মিলিয়ন পরিবারের মধ্যে মাত্র চার মিলিয়নের কাছে এখন পর্যন্ত আমরা বিদ্যুতের সংযোগ দিতে পেরেছি।১ বাকি যে একুশ মিলিয়ন (দুই কোটি দশ লাখ) পরিবার বাকি থাকলো, তারা যে অচিড়েই বিদ্যুৎ সংযোগ পাবে, অবস্থাদৃষ্টে
তোমাকে লুকাবো না, তার চেয়ে ঢের ভালো যদি জেনে যাও।
লুকাবার কিছুই নেই অপর্ণা,
যেমনটা শাড়ির দেয়াল লুকায় না তোমার ঘ্রাণ
কিংবা আমার পশুত্ব - লোভী অভিমান।
যেহেতু কৃষি আমাদের প্রধান অবলম্বন, তাকে শিল্পেরও প্রধান অবলম্বন বানাতে পারলে আমাদেরই লাভ। আমাদের রাসায়নিক শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কৃষি ও শিল্পের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন হতে পারে একটি উৎকৃষ্ট পন্থা। এই যোগসূত্র স্থাপন হয়তো সব শিল্পের ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। কিন্তু আমাদের অন্যতম প্রধান যে শিল্প – ইউরিয়া সার – যার উপর আমাদের কৃষি এতটা নির্ভরশীল, সেই নির্ভরশীলতাকে যদি উভমুখী করা যায় তাহলেই কিন্তু আমরা সার শিল্পে অনেক এগিয়ে যেতে পারি। এই লেখা সেই সম্ভাবনাটি নিয়েই।
নতুন যে কোনো সদ্যজাত (start-up) কোম্পানিই শুরু হয় কিছু “অসাধারণ” আইডিয়া থেকে। আনিসের কথা মনে আছে আপনাদের? ঐ যে হুমায়ূন আহমদের 'বহুব্রীহি' নাটকের জনপ্রিয় চরিত্র (আসাদুজ্জামান নূর অভিনীত) যে কিনা 'উপদেশকেন্দ্র' নামে একটি কোম্পানি দিয়েছিলো। টাকার বিনিময়ে সে সমস্যাগ্রস্ত মানুষকে বুদ্ধি বাতলে দিতো।
১. কৃষি
সম্প্রতি প্রথম আলোর “আলু চাষে টানা দুই বছরের লোকসানে শঙ্কিত কৃষক”১ এবং কালের কন্ঠের “হিমাগারের ৯ লাখ টন আলু নিয়ে বিপাকে জয়পুরহাটের কৃষক”২ শিরোনামের সংবাদ দু’টি পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
কারণ, not taking a risk now can be the most risky decision you have ever made.
প্রিন্সটনে এসে শুরু থেকেই শেখার কোনো সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। নিয়মিত ল্যাবের কাজের বাইরে নানান সেমিনার আর কর্মশালায় হাজির হতে চেষ্টা করি। পিএইচডি এবং পোস্টডকদের জন্য আয়োজিত সেরকমই একটা কর্মশালায় গিয়ে উপরের ঐ কথাটি শুনে একটু চমকে উঠলাম। এভাবে ভাবা হয়নি কখনো।