মানুষের নানারকম বাতিক থাকে, আমার যেমন আছে চট করে কিছু একটা কেনার অভ্যাস। আমি ধৈর্য ধরে, যাচাই-বাছাই করে কোন কিছু কিনতে পারি না। এজন্য দেখা যায় আমি হয়ত একটা জিনিস দাম দিয়ে কিনলাম, আশেপাশের কেউ একজন সেই জিনিসটাই আস্তে-ধীরে, অপেক্ষা করে অর্ধেক দাম দিয়ে কিনে ফেলবে। তবে কিছু জিনিস আছে যেগুলো চট করে কিনতে চাইলেও অনেক সময় হয়ে উঠে না, বিশেষ করে পুরানো বই-পত্রিকা, গানের রেকর্ড ইত্যাদি।
পরীক্ষাতে লাড্ডু খেয়ে গাড্ডু মিয়া বলে -
ইশ্কুলেতে সবই যেন কেমন ধারায় চলে।
স্যারেরা সব প্রশ্ন করে চোখ পাকিয়ে তাকায়
ব্যাখ্যা ছাড়া বই থেকে সব কঠিন ছবি আঁকায়।
কোন কথাটা কেন এল নেই তো জানার সাধ্য
ছাত্র মানেই যেন শুধু পাঠ্য বইয়ের বাধ্য।
সায়েন্স টিচার হুকুম করেন সবাই যেন শিখে
জবা ফুলের সায়েন্টিফিক নামটা লিখে লিখে;
জোরে জোরে পড়তে হবে ল্যাটিন নামের লিস্টি
ঠোঁটের আগায় থাকতে হবে জীবের ডায়ানিস্টি।
(বড় করে দেখতে ছবিতে ক্লিক করুন)
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে রামপাল উপজেলায় একটি কয়লা ভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (BPDB) এবং ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি লিমিটেড (NTPC) এর এই জয়েন্ট ভেঞ্চারটির নামকরণ করা হয়েছে “বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি”। দেশের বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা চিন্তা করলে এই উদ্যোগটা স্বস্তি এনে দে
যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবীতে দেশজুড়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল শাহবাগে, তা এখন ভৌগোলিক সীমানা পার হয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশী ও ভিনদেশী বন্ধুরা দাবীর সাথে সংহতি জানিয়ে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন। কেউ ফেইসবুক-টুইটারে আন্দোলন সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করছেন, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লিখছেন, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে স্মারকলিপি পাঠাচ্ছেন, কেউ কেউ সংঘবদ্ধভাবে প্ল্যাকার্ড হাতে
প্রবাসী বাংলাদেশী ও তাদের সহযোগীদের প্রতিবাদ সংকলন
গান শিখতে হলে নিয়মমাফিক রেওয়াজ করা বাধ্যতামূলক, ছবি আঁকতে গেলে প্রচুর খসড়া স্কেচ করা লাগে হাত পাকানোর জন্য। অথচ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আমার ভাবটা এমন যে বেঢপ-বিশাল একটা ক্যামেরায় টিপি দিলেই ছবি উঠবে। কোন পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া ভাল ছবি তোলা কঠিন, কারণ ফটোগ্রাফির কোন রুল অফ থাম্ব নাই। এই কথাটা টের পাই যখন কাউবয় স্টাইলে আমি ক্যামেরাটা ড্র করি, বিল্ট-ইন মিটারের উপর ভরসা করে শাটার টিপে মেমোরি কার্ড ছবিতে ছব
কাঠখোদাই থেকে গলির গ্রাফিতি
দুপুরের হলুদ নীরবতা ফিকে হয়ে আসে, সবুজের আস্তরণে রোদের আলো কমলা-লালে আভাময় হয়ে উঠে। শরীরের ঘামটুকু শুষে নেয় এক দফা স্নিগ্ধ বাতাস। আমি উবু হয়ে বসে ক্যামেরার লেন্সে চোখ রাখি – অনেক উঁচুতে একটা কাঠ-ঠোকরা একমনে ঠুকতে থাকে আগামী আবাস। কিন্তু নাগালের বাইরে ওটা, ৩০০ মি.মি.