[justify]ব্যস্ত নগর জীবনে অনেক সময় আমাদের প্রতিবেশীর খোঁজ-খবর নেওয়া হয়ে উঠে না। বহুতল আবাসিক এলাকায় জানাই হয়ে উঠে না পড়শির নাম। অথচ বিপদে পড়লে এদের কাছেই চট-জলদি সাহায্যের জন্য দৌড়াতে হয়। এক যুগ আগেও পাড়ার প্রবীণদের জানা থাকতো সব বাসিন্দাদের ঠিকুজি-কুলুজি। শবে বরাতে হালুয়া-রুটি বিনিময় ছিল সামাজিকতার অঙ্গ। শুক্রবার নামাজে কুশল জিজ্ঞাসা, শীতে কারো উঠানে ব্যাডমিন্টন কোর্ট কেটে তুমুল প্রতিযোগিতার খেলা
[justify]বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আমেজ সবখানে। ব্লগ উপচে পড়ছে বাংলদেশের জয়ের আবেগে। আমি খেলা ভালো বুঝি না। বন্ধুরা যখন তুমুল তর্কে ব্যস্ত, আমি তখন দুই দিকেই মাথা নাড়ি। সাধারণ জ্ঞানে এইটুকু বুঝি - যে কোন খেলাতেই জিততে হলে কৌশলী হতে হয়। দুই পক্ষের মাঝে সামর্থ্যের তারতম্য থাকতেই পারে, কিন্তু সঠিক সময়ে নেওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত, কূট বুদ্ধির যথাযথ প্রয়োগ অপেক্ষাকৃত দুর্বল দলকেও জিতিয়ে দিতে পারে।
[justify]আলোকচিত্রে প্রকৃতি ও জীবজগতের বৈচিত্র তুলে ধরার অপটু প্রয়াস বহুদিনের। শুরুতে যা ছিল শখ - এখন তা নেশা। মুশকিল হল একটা ভালো ছবি পেতে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয় বহুক্ষণ। নির্বান্ধব পরিবেশে (স্থান বিশেষে নির্বিদ্যুৎ ও নির্টয়লেটও বটে) বিশাল ওজনের মাল-সামালা নিয়ে মশার কামড় খাওয়া এবং দিন শেষে ষোল গিগা মেমোরি কার্ডের অন্তত বিশ মেগা ভর্তি করতে পারাটা যেন আরেটা পুলসিরাত। তবু এই কষ্ট গায়ে লাগে না যখন
ভণিতা
আসেন, একটা খেলা খেলি। আমি একটা শব্দ বলব। আপনি সাথে সাথে একটা রঙের নাম বলবেন। যা মনে আসে তাই। এই খেলা কিছুক্ষণ খেললে মোটামুটি একটা প্যাটার্ণ পাওয়া যায়।
যেমন- গাছ বললে বেশীরভাগ মানুষ বলবে সবুজ।
এরকমই একবার খেলতে খেলতে এক বন্ধুকে বললাম “পর্নো”। ভাবলাম সে বলবে নীল। খুব বেশী এলেমদার হলে বলবে গোলাপী। আমাকে চমকে দিয়ে সে বলল সবুজ।
সেই রাতে এই পাপী বান্দা Green Porno লিখে Google এ দিল গুঁতা। ফলাফল যা পেল তা নিয়ে এই পোস্ট।
মূল কথা
"ফটোগ্রাফাররা হইল গিয়া কড মাছের মতন। ডিম পাড়ে লাখ লাখ, টিকে মোটে একখান।" *