কবিতাটার খোঁজ পেয়েছিলাম খোমাখাতায়, সচল দ্রোহীর একটি মন্তব্যে। কবিতাটা পড়ে মনের মধ্যে একটি অস্থিরতা শুরু হলো, বুকটা কোথায় যেন ধক করে উঠল। মন চাইছিল নিজের মতো করে, নিজের ভাষায় সেই গল্পটা ছড়িয়ে দেওয়ার। তাড়াহুড়ো করেই তাই অনুবাদের চেষ্টা করে ফেললাম। মূল কবিতাটা পাওয়া যাবে এখানে…
অনেক অনেক বছর আগে, যখন বেশ কিছু নেরুদার কবিতা অনুবাদ করছিলাম, এক বড় ভাই সেগুলো পড়ে বলেছিলেন শার্ল বোদলেয়ারের কবিতা অনুবাদের চেষ্টা করতে। প্রথম চেষ্টায় খুবই কঠিন লেগেছিল অনুবাদ করা সেগুলোকে। তাও একবার একটি কবিতা অনুবাদ করে ফেলেছিলাম। আজকে হঠাৎ খোমাখাতায় ঘুরতে ঘুরতে সেই ভাইয়ের একটি মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা পড়ে আবারও বোদলেয়ারের কথা মনে পড়লো। সেই সূত্র ধরে এই অনুবাদ প্রচেষ্টা…
(এই লেখাটি আইজাক আসিমভের একটি প্রবন্ধ থেকে অনুবাদ করা। ১৯৫৯ সালে লেখা এই রচনাটি একটি সরকারী গবেষণার নির্দেশিকা হিসেবে লিখিত হয়ে ছিল। লেখক এইখানে বৈজ্ঞানিক নতুন সৃষ্টি এবং এর পেছনে প্রয়োজনীয় চিন্তার জন্যে আদর্শ পারিপার্শ্বিকতার কথা বলেছেন। লেখাটি অনেক বছর অপ্রকাশিত অবস্থায় রয়ে গিয়েছিল লেখকের এক বন্ধুর কাছে। তারপরে এটি প্রকাশিত হয় এমআইটি টেকনলজি রিভিউতে।
এই লেখাটা মাশীদ আপুর জন্যে। পৃথিবীজুড়ে চলতে থাকা অশান্তি ও অস্থিরতার পাশাপাশি নিজের ব্যক্তিগত আবেগ, দুঃখ আর সীমাবদ্ধতা যখন চারপাশটা ভীষণ অন্ধকারে ঢেকে দিয়ে গেছে, সেই সময়ে তিনি দিনের পর দিন উৎসাহ দিয়ে গেছেন মরা কলমে কালির প্রাণ দিতে। এক প্লেট ফুচকা কিন্তু পাওনা থাকলো...
কিছুদিন আগে গেল আমার ছড়া ও ননসেন্সগুরু সুকুমার রায়ের জন্মদিন। আমার অন্ধকার সময়ে যে মানুষগুলো শক্তি যোগান, তাদের একজন তিনি; নিজের মৃত্যুশয্যায় যিনি তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিমের আবোল তাবোল গল্প বলে গিয়েছিলেন। তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর ক্ষমতা আমার নেই, আছে কেবল অনুকরণের ক্ষুদ্র প্রয়াস, আর এই সামান্য উপহার।
.
..
...
[center]লাশকাটাঘরে পড়ে থাকে মূক লাশ,
মৃত্যুমিছিলে আসে কত পোড়া দেহ,
বুকে জমে থাকে অতল দীর্ঘশ্বাস,
কাঁধে নিয়ে পিতা মাটি চাপা দেয় স্নেহ।
ঘাড়ে চেপে বসে সিন্দাবাদের বুড়ো,
পুরনো শকুন আজো মেলে যায় ডানা,
সাতপুরুষের বিশ্বাস হয় গুড়ো,
রাতের মুখোশে শয়তান দেয় হানা।
আগামীদিনের শিরোনাম আজ ভয়,
বুকে চড়ে বসে, আর চেপে ধরে টুঁটি।
এই লাশস্রোতে কবিতা আমার নয়,
(মাদিবা আর নেই। এই অনুবাদটা মাদিবার জন্যে। যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন...)
ডিসক্লেইমার: কোনো অনলাইন অফলাইনে থাকা যুবক-প্রৌঢ়-বৃদ্ধের সাথে মিল অনভিপ্রেত কাকতাল মাত্র।
(অনেক দিন কিছু লেখা হয় না, তাই সচল অ্যাকাউন্টে মরিচা পড়ে যাচ্ছে। পাপিষ্ঠ মডুরা কখন হাচল-অচল করে দেয় এই ভয়ে এই কবিতা। বোদলেয়ারের Le Poison এর অনুবাদ করে ফেললাম। অনুবাদে অনেক ফাঁকি আছে। বোদলেয়ারের অন্ত্যমিল অবহেলায় উপেক্ষা করে তাই এই তাড়াহুড়োর কাজ)
[justify]ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের সাথে আমার প্রথম পরিচয় যখন প্রথম কেবল টিভি বাংলাদেশে আসে। নিজেদের বাসায় ডিশ কেবলের সংযোগ ছিল না, তবু এর ওর বাসায় চ্যানেল পালটানো কম করা হয় নি। সেই বয়সে গুঁতাগুঁতি করে যা বুঝলাম তাতে ন্যাটজিও আর ডিসকভারি ছাড়া কোনো কাজের চ্যানেল পাই নাই। সব হিন্দি নাচা-গানায় ভরপুর চ্যানেলের ভিড়ে কিছুটা অন্য ধরনের মেজাজের এই চ্যানেলগুলো তখন ভালো লাগে। ডিসকভারিতে মানুষের দারুণ সব