এই মিশনটার হয়তো হওয়ারই কথা ছিলো না। এপ্রিলে বাজেটে নাসার জন্য বরাদ্দ পাওয়ার পরে অর্থনৈতিক বাধাটি দূর হয়। যাত্রা শুরুর দিনটিতে আবহাওয়া খুবই প্রতিকূল, ৩০% সম্ভাবনা সফল উড্ডয়নের।
[justify](মাশীদাপু মানুষটা মানুষ হিসেবে খুব একটা খারাপ না হলেও কবি হিসেবে মোটেই সুবিধার না। ঈদে চাঁদে হঠাৎ হঠাৎ তার লেখা পাওয়া যায়, তারপরে আবার অনেক দিনের জন্যে উধাও।
(আইজ্যাক আসিমভের The Relativity of Wrong-এর অনুবাদের দ্বিতীয় ও শেষ খণ্ড এটি। মূল রচনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যে আবারও সচল স্পর্শকে জানাই কৃতজ্ঞতা। প্রথম দফা প্রুফ দেখে দিয়েছে সচল সুরঞ্জনা হক। পারিভাষিক সহযোগিতায় সচল হিমু, স্পর্শ এবং সংসারে এক সন্ন্যাসী। সবাইকে ধন্যবাদ। কিছু ক্ষেত্রে বোঝার সুবিধার জন্যে উইকিপিডিয়ার কিছু লিঙ্ক ব্যবহার করেছি, ইংরেজি ভাষার লিঙ্ক। সে কারণে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করছি পাঠকের কাছে।)
পাবলো নেরুদার কিছু কবিতা অনুবাদ করেছিলাম। সেগুলো পড়ে আহসান ভাই (ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই, দারুণ ছোটগল্প লিখেন) আরও কিছু কবিতা দিয়েছিলেন ব্যোদলেয়ার ও গার্সিয়া লোরকার। এর মধ্যে থেকে ফেদেরিকো গার্সিয়া লোরকার দুটি কবিতা আজ অনুবাদ করছি।
[justify](লেখার শিরোনাম ভাবছিলাম দেবো “পরিদর্শন: শেরে বাংলা নগর জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম” কিন্তু লেখা শেষে দেখলাম একে তো সেটা বেশ কাঠখোট্টা শোনায়, তার উপরে মাঠে পরী-দর্শনের তেমন ঘটনা উল্লেখ করা হয় নি লেখাতে। কাজেই পরিবর্তিত টাইটেলই চলুক।)
[justify](মাসকতক আগে বন্ধু সচল স্পর্শের কাছ থেকে একটা লিঙ্ক পাই, আসিমভের একটা প্রবন্ধের। বিজ্ঞান ও তার ক্রমঃরূপান্তর নিয়ে মানুষের মধ্যে যে ভুল ধারণা, তার জবাবে এই লেখা। লেখাটি পড়ে ভালো লেগেছিলো, তাই মনে হয়েছে বাংলা ভাষায় লেখাটি শেয়ার করা গেলে অনেকের উপকার হতো। সহজ ভাষায় রচিত লেখাটির অনুবাদ করতে গিয়ে একটু কঠিন করে ফেলেছি হয়তো; তবে লেখাটি পড়ে কেউ যদি বিজ্ঞানের ব্যাপারে আগ্রহী অথবা বিজ্ঞানমনস্ক হওয়ার পথে একধাপও ফেলেন, সেটিই অনেক বড়ো পাওনা হবে। হাতি সাইজের প্রবন্ধটি দুই ভাগে ভাগ করে প্রথম ভাগটি পোস্ট দিলাম আজ। প্রথমদফা প্রুফ দেখে দেওয়ার জন্যে সুরঞ্জনা হক আর দ্বিতীয়দফা প্রুফ দেখায় বুনোহাঁসকে ধন্যবাদ।)
(আমার সচলায়তন পাতা ঘাঁটলে এটা বুঝতে বেশি সময় লাগবে না যে ব্রাজিলের লেখক পাউলো কোয়েলো আমার খুবই প্রিয় লেখক। তার ব্লগেও প্রায়ই পাতা উল্টাই। গত বছরের শেষ দিনে এই লেখাটা সেখানে দেখে মনে ধরলো, নিজের ২০১০ এর অনেক কিছুর সাথেই মিল খুঁজে পেলাম লেখাটির মূল ভাবের সাথে। তাই অনুবাদ করে সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে করলো। ভাষাগত ত্রুটিবিচ্যুতি ধরিয়ে দেবার জন্যে সুরঞ্জনা হক ও অতন্দ্র প্রহরীকে ...
"জুলিয়ান বাছাধন, নয় মোটে লুলই সে,
কণ্ডম ফাটা তাই পিছু নেয় পুলিশে"
যদিও এই ছবির সাথে এই খবরের কোন সম্পর্কই নেই।
ছড়া কৃতজ্ঞতা: সচল হিমু।
(আকারে প্রকারে ছোট লেখা সচলে দেওয়ার একটা হ্যাপা আছে। নীড়পাতায় বেআব্রু হয়ে বেড়িয়ে পড়ে বেশির ভাগ। সেটা ঠেকানোর জন্যে কবিতার শুরুতে এমন আবজাব বকি সাধারণত। আজ দেখি বলার মতো তেমন কিছু খুঁজে পাচ্ছি না। অনেক দিন পরে একটা কবিতা লেখার চেষ্টা করলাম, কোন মতে শেষ করতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। সে ভালো লাগাটাই সবার সাথে শেয়ার করি না হয়...)
প্রতিরাত বারটা তেইশে
নিশ্চুপ রাস্তার পাশে
আমাদে ...
[টোনাটুনি নিয়ে খোমাখাতায় স্ট্যাটাস দেওয়াটা শিখি হাঁটুপানির জলদস্যু নামে খ্যাত হিমু ভাইয়ের কাছ থেকে। সেই থেকে নিজেও সুযোগ পেলে দেওয়া শুরু করি টোনাটুনির স্ট্যাটাস। একদিন ব্লগার ষষ্ঠ পাণ্ডবদা বললেন, একটা লিস্ট বানাতে পিঠা করার স্ট্যাটাসগুলোর। সেরা স্ট্যাটাস প্রদানকারীর জন্যে উনি পিঠা বরাদ্দ ঘোষণা করলেন। পেটে খেলে যেহেতু পিঠে সয়, পিঠে (অর্থাৎ পিঠা) খেলে তাই পেটেও সইবে বলে আশা ...