যদি আমার ভুল না হয়, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মুলনীতি গুলোর একটি হচ্ছে ' আল্লাহর উপর পূর্ন বিশ্বাস'
৭৫ এর পটপরিবর্তনের পর জিয়াউর রহমান সংবিধান সংশোধন করে এই মুলনীতি সংযোজন করেছিলেন ।
তো এই মুলনীতি কি বলে? আল্লাহর উপর যার পুর্নবিশ্বাস নাই? যার বিশ্বাস আছে ভগবান অথবা গড এর উপরে? অথবা কোন স্রষ্টাতেই যার কোন বিশ্বাস নাই?
সে তাহলে রাষ্ট্রীয় মুলনীতি মানছেনা? রাষ্ট্রীয় মুলনীতি না মানা তো রাষ্ট্রদ্রোহীতা? বাংলাদেশ রাষ্ট্রে তাহলে আল্লাহর উপর বিশ্বাস না রাখা কিংবা কোন সমালোচনা রাষ্ট্রদ্রোহীতা?
বেচারা ব্লগ এডমিন গন । এই জরুরী অবস্থায় তাদের এইসব হাস্যকর সিদ্বান্ত নেয়া ঠিকই আছে । পুঁটিমাছের জান নিয়ে পুকুরেই সাঁতার কাটা যায়, সাগর পেরোনো যায়না
তখন আমরা কজন বছর একুশের বিপর্যস্ত তরুন । বিপর্যস্ততা আমাদের বোধ ও বুনন নিয়ে । সহজে মুক্তি খুঁজে যারা, সেই বন্ধুদের কেউ কেউ মাদকের নেশায় বুঁদ হয়ে গেছে । আমরা ও অভিজ্ঞতা নেই কিন্তু মুক্তি পাইনা, এই সব ঠিক আপনে মনে হয়না, ভেতরে অন্য কেউ মন্ত্রনা দেয় অন্য কিছু করার ।
আমরা ক'জন সিদ্ধান্ত নিয়ে শুরু করি ছোটগল্পের কাগজ 'সহবাস' । জড়িত সকলে তখন পুরোদমে বেকার । বাপের ও পয়সা নেই দেদার । সেই ৯৭ সালে একফর্মার কাগজ বের করতেই খরচ চারহাজার টাকা!
টাকা তুলে ফেলা যায়, জটিল কোনো সমস্যা নয় । নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো এই তরুনের দলকে শহর সিলেটের লোকজন মোটামোটি 'ভালো' বলেই জানে । দু চারজন ব্যাবসায়ীর কাছে বিজ্ঞাপনের জন্য গেলেই খরচ উঠে আসে,এমনকি দু চার
১।
গতকাল যখন আমরা ষ্টক-এন-ট্রেন্ট এ এসে ঢুকলাম, সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছে তখন । আমরা এসেছি ম্যানচেষ্টার থেকে । ম্যানচেষ্টার এ রাসেলের আবাস ।
আমি এসেছি দুপুরে, কাজী বাছিত সকালে বার্মিংহাম থেকে । ৯১-৯২ এ এম সি কলেজের জাসদের চ্যালা ছিলো এখন তাবলীগের পান্ডা । দাড়ি একাই রেখে দিয়েছে কয়েকজনের । ভালো চাকরী করে এখানে ,একটা ফিন্যান্স কোম্পানীর এসিস্টেন্ট ম্যানেজার ।
কিন্তু রয়ে গেছে সেই আগের মতোই । বন্ধু অন্তপ্রান । বন্ধুর বন্ধুর জন্য ও যেকোনো ঝুঁকি নেয়ার ছেলেমানুষী করতে পারে এখনো ।
সৈয়দ রাসেল ও তেমনি । পলাশের ওপর হামলাকারীদের একটা টেকওয়ে আছে, টেকওয়েতে কোনো সিসিটিভি নেই, ষ্টক এর পুলিশ খুবই গা ছাড়া, হামলা-পাল্টা হামলার ঘটনা সপ্তাহে দু' চারটা ঘটেই- সব
সাদিক মোহাম্মদ আলমের সাম্প্রতিক পোষ্ট পড়লাম ।
যথারীতিই ভদ্রসম্মত ভালো কথা ,যেমন সাদিক আগে ও বলতেন, এখনো বলেন ।
এই অভাজন হাসান মোরশেদ সহ আরো তিনজন সম্মানিত ব্লগারের নামউল্লেখ করে একপ্রকার স্যাটায়ার রচনা করেছেন সাদিক । এরা চারজন ঘোষনা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন করে । (ঘোষনা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন করার মাঝে লজ্জার কিছু আছে কিনা সেটা অবশ্য নির্লজ্জ্ব আমার বোধগম্য নয় । ১৬ ডিসেম্বর সারা দেশে পতাকা উড়লে, টিভি তে সারাদিন মুক্তিযুদ্ধের অনুষ্ঠান চললে ও অনেককে ভ্রু কুঁচকাতে দেখেছি, 'এতো দেখানোর কি আছে? ')
সাদিক মোহাম্মদ আলমের দীর্ঘশ্বাস, এই ব্লগাররা অ