আহা ইয়েলৎসিন টা মরেই গেলো ।
ওই যে , পাঁড় মাতাল টা ! ভডকা খেয়ে ড্রেনে পড়ে থাকতো ।
আর মুক্তবাজার খাইয়ে ড্রেনে ফেলে দিলো গোটা পৃথিবীকেই ।
বুশ মহাজন ঠিকই বংশবিস্তার করলেন হাইড্রার মতো । সিনিয়র
থেকে জুনিয়রে হস্তান্তরিত দুনিয়ার বর্গাদারী ।
মনে পড়ে আমাদের এইসব 'খেলাখেলা'?
সেই ১৯৯২?
মানুষ হয়ে জন্ম নেয়ার এই এক জ্বালা ।
কতো কি যে কতো কিছু টেনে আনে!!!
।।১।।
‘ডেভলপমেন্ট ইকোনমিকস্’-এর ক্লাসে খুব ঘুম পাচ্ছিল হাসানের।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের ইতিহাস যে দিকেই গড়াক, নিজের আর পরিবারের আর্থিক সামর্থ ক্রমশ: তলানীতে এসে ঠেকছে- হঠাৎ মনে পড়তেই খুব শীত শীত করছিল হাসানের। ইচ্ছে করছিল সামনের ডেস্কের একেবারে কোণায় বসা প্রতীতির চুলে মুখ ডুবিয়ে ঘ্রান নেয়ার ।
মায়ের অসুখটা ক্রমশ: বাড়ছে। জলের মত টাকা খরচ হচ্ছে। অনার্সের পর এম.বি.এ করার জন্য জমিয়ে রাখা বাবার পেনশনের টাকা এবার যাচ্ছে। তবু হচ্ছে না। হাসানের নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। আর নিঃশ্বাসের সমস্যা হলেই প্রতীতির চুলে মুখ ডুবানোর ইচ্ছেটা ও খুব তীব্র হয় ইদানিং । আর সে মেয়েও হাসানের ইচ্ছে’র ঘ্রান পায়।
চোখের পাতা একটুও না কাঁপিয়ে যে ছেলে চোখে চোখ রা
যতবার আমি তোমার ঠোঁট তুলে নেই
আমার ঠোঁটের ভেতর-
দীর্ঘ বিরহের পর,
ততবারই মনে হয়, যেনো এক
প্রেমের চিঠি পোষ্ট করেছি
লাল ডাকবাক্সের ভেতর । ।
[ কার লেখা, সেটা মুখ্য নয় । তবূ কোন একদিন অবসরে, অবসর সত্যি এলে পরে কোনদিন- তাকে নিয়ে ও না হয় লেখা যেতে পারে কয়েক ছত্র ]
সম্মানিত ব্লগার আশরাফ রহমান ঝানু সাংবাদিক ।
ইরানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, বাংলাদেশে 'র' এর অপারেশনের মতো হাই সিকিউরড সব তথ্য তার কাছে আছে ।
এহেন 'টপরেটেড' সাংবাদিকের কাছে কেবল একটা তথ্য নেই ।
রাজাকার , আল-বদরের নেতৃত্বে কারা ছিলো? তথ্য না থাকায় ভদ্রলোক দালালদের নাম বলতে পারেননি ।
আমার মতো অভাজনের কাছে জানতে চেয়েছেন । আমি আমার সাধ্যমতো জানালাম ৭১ এ ঘাতক দালাল কয়েকজনের নাম ।
সহব্লগার গন আশঅরাফ রহমানের সদিচ্ছাকে সম্মান জানিয়ে আপনারা এ তালিকা দীঘায়িত করতে পারেন ।
------------------------------------------------------
১। গোলাম আজমঃ কেন্দ্রীয় শান্তিকমিটির সদস্য ।
২।মতিউর রহমান নিজামীঃ ইসলামী ছাত্রসংঘ ও আল-বদর বাহিন
(লাক্কাতুরা চা বাগানের কুলীবস্তিতে হাড়িয়া গিলি কাঁচাছোলা আর ধবল জোছনা সহযোগে ।
কিরে আরিফ, যাবি নাকি ফিরে সেই সবদিনে? ফিরতে বল সব ঘরছাড়াগুলোকে, আয় আবার মাতাল হই, দেখি তামশা, দেখাই তামশা )
_______________________________________________
১৪১৪ সনের প্রথম প্রহরে তামশা দেখালো ভালোই সামহোয়ার ইন । ব্লগ দুনিয়ায় বেঁচেবর্তে থাকতে হলে নাকি 'ইউনিকোডিত' হবার
কোনো বিকল্প নেই ।
তত্থাস্তু মহাজনগন । 'ইউনিকোড ' কিরুপ সঞ্জীবনী দশমুলারিষ্ট, কি প্রকারে ইউনিকোডিত হতে হয়, তার কোনো ছবক
নাদান ব্লগারদের দেয়ার কোনো দায় 'তাহাদের' ছিলোনা। 'তাহারা' বলিলেন 'হও' , আর হইয়া গেলো । আমরা নাদানরাও হাছড়ে পাঁচড়ে
একজন আরেকজনকে ধরে টরে 'ইউনি' হবার চেষ্টায় আ
ধুর, বিরক্ত লাগছে ।
অতো টেক ফেক বোঝিনা । সোজা কথা অতো রং আমার ভাল্লাগেনি, কেমন সোডিয়াম লাইটের মত জন্ডিস জন্ডিস লাগছে ।
আমি ইউনিকোডে লিখতে জানি। লেখার কাজ চালাতে পারব । ইউনিকোডে যাওয়াটা জরুরি সেটা ও বোঝলাম ।
বোঝলাম না 'টপরেটেড' পোষ্টের মহিমা । ব্লগ খুলেই চোখের সামনে এইসব যন্ত্রনা ঝুলতে থাকলে তো মহাসমস্যা ।
বোঝলাম না মন্তব্য গুলো কি হল? এটা কি সাময়িক? নাকি আর কখনই ফেরত পাওয়া যাবেনা হারিয়ে যাওয়া মন্তব্য গুলো ।
তাহলে কিন্তু গভীর সমস্যা । এমন প্রযুক্তির নিকুচি করি!!!
আর লিখতে ভাল্লাগছেনা । ক'দিন কোন পোষ্ট না করে অপেক্ষা করি বরং। আমাদের মত অধ্মদের জন্য উপযোগি পরিবেশ ফিরে আসি যদি, তখন না হ্য় শুরু করা যাবে আবার ।
সংগীসাথি-ভালো ল
যদি প্রার্থনা করি
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ] ককককক[/রং]সারা দিনমান
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ] ককককক[/রং] তবু নিশ্চিত,
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ] ককককক [/রং] দেবেন না দেখা
ইশ্বর সুমহান ।
বরং ডায়াল করি
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ]ককক[/রং] নাম্বার -নয় নয় এগারো
[রং=ঋ0ঋঋঋঋ]ককক[/রং] মুহুতের্ হাজির শয়তান
ইশ্বর থেকে বড়ো । ।
*********************************************
কালো আমেরিকান আমিরি বারাকা , কবি, সাম্রাজ্যবাদ ও যুদ্ধবিরোধী আন্দোলনের সম্পৃক্ত কয়েক দশক থেকে
একটু আগে পর পর পাঁচজন বন্ধুর কাছ থেকে ফরোয়ার্ড মেইল পেলাম ।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটের ফোরামের একটা মেসেজ:: সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে , শেখ হাসিনাকে বহনকারী এয়ারক্রাফট কে যেনো বাংলাদেশের আকাশসীমায় প্রবেশ কিংবা অবতরনের সুযোগ দেয়া না হয় ।
আশা করছি পুরোটাই গুজব ।
এরকম গোপনীয় নির্দেশ ফোরামে আসবে কেনো?
কিন্তু গত এক বছরে অসম্ভব সব গুজবগুলোই শেষে সত্যি হলো তো, তাই গুজবকে আজকাল পাত্তা না দেয়ার ভরসা হয়না ।
[b]
আহমেদ নূর । সিলেট প্রেসক্লাবের নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক । প্রতিটি প্রগতিশীল আন্দোলনের কমর্ী ও নিভর্ী ক সাংবাদিক । জরূরীআইনে তাকে আটক করা হয়েছে । জড়ানো হয়েছে 'চাঁদাবাজি'র মামলায় ।
ইতিমধ্যে আরিফ জেবতিক লিখেছে, এ নিয়ে
আহমেদ নূর চাঁদাবাজি করেছেন কি না সেটা মুখ্য নয় । মুখ্য হলো স্বীকারোক্তি আদায়ের নামে, যে অমানুষিক নির্যাতন চালানি হচ্ছে ।
ময়দানে কারা দানবের হাসি হেসেছিল?
নিকটবতর্ী মাঠে ঘোড়া ও সহিস আর কিছু নিরীহ তৃণভোজী
ভেলভেট জামা গায়ে ওখানে দাঁড়িয়ে কারা? ওদের চোখে কালো
চশমা কেন? বুলেটপ্রুফ হেলমেট কেন?
নিকটবতর্ী পাহাড়ে কাদের জাবর কাটা শোনা যায়? ঘাসে ও মাটিতে
কাদের মাংশাসী লালা?
নদীতীরবতর্ী মাঠে যারা ভিজেছিল ,তারা কি ঠিকঠাক পৌঁছেছে বাথানে
আজো কি আছে তাদের সত্যসন্ধ সুতীন্ন খুর?শিং তুলে প্রবল আসা?
ময়দানে কারা প্রেতের হাসি হেসেছিল?
------------