অনেক কথাই বলা যায়, অনেক কথাই বলা হয় । অনেক ভূমিকা, অনেক উপসংহার ।
বাদ দেই সব । সরাসরি জানতে চাই দু একটা উত্তর, যদি ও অতীত অভিজ্ঞতা বলে-লোক জন সরাসরি প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে ফেনা তুলতে বেশী পছন্দ করে ।
তবু আবারো 'টু দ্যা পয়েন্ট ' ।
অবশ্যই টার্গেট অডিয়েন্স ত্রিভুজ, আস্তমেয়ে, আশরাফ রহমান সহ এই ব্লগের সকল ধমর্ীয় রাজনীতির বাহকগন ।
জানতে চাইছি::
[b]
1। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কি তৎকালীন কোনো ইসলামিক দল দলীয় ভাবে অংশগ
সে অর্থে আমার কখনোই নাগরিক হয়ে উঠা হয়নি ।
বছর পনেরো আগে কলেজ শেষ করে বন্ধুরা কেউ কেউ হলো নাগরিক, তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলো । ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হবে, কেউ রাজনীতি করবে, কেউ নাটক করবে, কেউ কবিতা লিখবে । যা কিছু হতে হবে, যা কিছু করতে হবে তার জন্য নাগরিক হতেই হয় ।
আমার হয় নি নাগরিক হওয়া । আঁকড়ে থেকেছি ছোট্ট প্রি য় শহর । হ্যাঁ শুনেছি বিশাল সব অট্টালিকা গড়ে আমাদের ছোট্ট মেয়েটাকে ও নাকি বেশ নগর নটীর চেহারা দেয়া হয়েছে আজকাল । সেকালে কি
একদা এক রামছাগল
খুঁজছিলো তার দাদা'কে
খুঁজতে খুঁজতে পেয়ে গেলো
ধোপার বাড়ীর গাধাকে...
আরো আছে ! বাকীটা শুনুন
-----------------------------------------------
রামছাগল কে নিয়ে গান গাওয়া , ছাগলাধ
এই পোষ্টকে পুর্ববতর্ী পোষ্টের ধারাবাহিকতা ধরা যেতে পারে । মন্তব্যকারী গন বিশেষ করে, আনোয়ার সাদাত শিমুল ও জলিল ভাইয়ের মন্তব্য আরো কিছু ভাবনা সংযুক্তি ঘটায় । ধন্যবাদ তাদের দুজনকেই এবং অন্য সকলকে ও
প্রায়শ: এরকম অভিজ্ঞান হয় লোকজ গান/ সংস্কৃতি সংরক্ষন করতে হবে । নাগরিকগনের অপার বদান্যতা, ট্টেরোপলিস লাইফে থেকে ও লোকজ হাড় কংকাল তারা সংরক্ষন করতে চান ।
সংরক্ষনের স্বরুপটা কেমন হয়?
আমাদের ড্রয়িংরুমে লালনের পোট্টেট থা
'আমাদের' অনেকেরই হয়তো লালন শোনা হতোনা , যদিনা প্রথমত: ফরিদা পারভীন, তারপর আরো কেউ কেউ এবং শেষে আনুশেহ লালনের গান না গাইতেন ।
'আমাদের' আমাদের ব্যাপক ভাবে হাছন শোনা হতোনা , যদিনা গায়ক সেলিম চৌধুরী, নাট্যকার হুমায়ুন জুটি হাছনের প্রতি আগ্রহী হতেন ।
'আমরা' হয়তো আব্দুল করিমকে চিনতাম না যদিনা হুমায়ুন আহমেদ একুশে টিভিতে তার কিছু গান নিয়ে একটা অনুষ্ঠান না করতেন । মনে আছে সেই অনুষ্ঠানে মডেল হয়েছিলো বিবি
স্মৃতিতে,শিয়রে নীল জল । গভর্াধারে জড়াজড়ি করেছিলাম দুই সহোদর । সে বোধ করি রাজপুত্তুর ছিলো । এসেছিলো , ভাল্লাগেনি, চলে গেলো ।
মানুষে র মতোই বড়বেশী বোকা ছিলাম , বোকা বলেই বিস্ময় ছিলো, বিস্ময় ছিলো বলেই থেকে যাওয়া হলো ।
হায়! সেই বিস্ময় আজো ফুরোলোনা আমার ।
নি:শ্বাস পুরনো হয় আরেকটু, দেয়ালে কালো বেড়ালের থাবা আরো এক , আরো এক দাগ জমে বল্কলে ।
কড়িকাঠে স্মৃতি জমে । সেমেটিকের মিথের ন্যায় ঘ্রানময় বিগত শোক,ক্ষোভ, অভিমান । কারো কারো দেয়া
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর একজন ,শিক্ষাগত যোগ্যতা গোপন করে আদমজী জুট মিলে কাজ নিলো বদলী শ্রমিক হিসেবে ।
শ্রমিকদের সাথে কাজ, আড্ডা,শ্রমিক কলোনীতেই তার বাস । আর উদ্দেশ্য তার অধিকারবোধ জাগিয়ে তোলে শ্রমিকদের দিনবদলের চেতনায় সংগঠিত করা ।
না কোন মহৎ উপন্যাসের চরিত্র নয় ।
এ আমাদেরই একজন । একজন তাজুল ।
কমরেড তাজুল ইসলাম ।
শ্রমিকনেতা কমরেড তাজুলকে 1984 সালের মার্চের এই দিনে পিটিয়ে হত্যা করেছিলো সরকারের
সহব্লগার নজমুল আলবাব এর সম্পাদনায় প্রকাশ পেয়েছে, কবিতার কাগজ শস্যপর্ব
এটি শস্যপর্ব' র দ্্বিতীয় সংখ্যা । প্রথমটি হয়েছিলো সম্ভবত: 2000 সালের দিকে । সম্পাদক আলবাবই ছিলেন । সদ্য কৈশোর পেরুনো আলবাবের সম্পাদনায় সেই সংখ্যা বেশ সমৃদ্ধ হয়েছিল ।
আলবাব অনেক পরিনত এখন, বয়সে এবং মননে । ভরসা রাখি 'শস্যপর্ব' ও আরো পরিনত হয়েছে ।
এ সংখ্যায় 'সামহোয়ার ইন' এর বেশ কয়েকজন ব্লগারের লেখা দেখছি:
[b]
1।মাহবুব মোর্শেদ
একবার এদেশের প্রায় সব মানুষ, সাড়ে সাত কোটি মানুষ সম্মিলিতভাবে 'ভারতের দালাল' হয়েছিলো ।
কয়েকপুরুষে আগে নিম্নশ্রেনীর হিন্দু থেকে মুসলমান হওয়া এদেশীয়দের মুসলমানিত্ব পাকা করার প্রয়াসে এসেছিলেন তখন পেয়ারে পাক বাহিনী ।
যাদের ইমান দুর্বল(বস্তুত: প্রায় সকলেরই) ছিলো তাদের জন্য এ প্রয়াস বড় বেশী কড়া ছিলো । তাই তারা ভারতে শরনাথর্ী হয়েছিল । এদের ভেতর অতি বেয়াড়া কেউ কেউ আবার সেই শত্রুদেশে ট্রেনিং নিয়ে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও করেছিল । এদেরকে অ
কবিতা লিখতে জানে শুধু, সেই রমনী
ভালোবেসে আমি যার ভাঁজ খুলিনি ... ।
23 ফেব শেষরাতে নাযিল হল।