[ নিশ্চিত, ভয়ংকরতম দু:স্বপ্নে ও আমরা তাদের আর প্রত্যাশা করিনা ।
তবু মঞ্চ প্রস্তুত হতে থাকে, প্রপস - কস্টিউম সাজানো হয়ে যায়, ড্রেস রিহাসর্াল ও অনুষ্ঠিত প্রায় । আমরা তবু নিজেদের সাহ স জোগাই-- এসব সিঁদুরে মেঘ !
কপাল তো পুড়ছে প্রায় জন্মাবধিই , আগুন আমাদের আর লাগবে কোথায়?
]
আজ ভীড় আমাদের এই রাজধানীতে ভীষন;
মন্ত্রী ও সাংসদগন নেমেছেন পথে । থৈ থৈ এভেনিউ ।
পতাকা উড়ছে সব ল্যাম্পোষ্ট থেকে ।
বর্বরেরা আজ চলে আসবে এখানে ।
মানুষ
দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ তুমি দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ,
তুমি ভাঙলে কেন? পড়লে কেন? দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ?
তুমি দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ?
ইয়াসমিনের সঙ্গে তুমি দিনাজপুরের বাসে
তুমি ও বাড়ি যাচ্ছিলে তো ইয়াসমিনের পাশে ।
কুত্তারা সব ঝাঁপিয়ে পড়ে--কাপড় ধরে টান ।
খুবলে খেয়েছিলো মেয়ের গোলাপ এবং প্রাণ ।
তখন তুমি করতে কিছুই পারলেনা তো মানুষ!
তাই কি তুমি ভাঙলে মানুষ?
তাই কি তুমি পড়লে মানুষ,দঁড়িয়ে থাকা মানুষ?
তুমি দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ ।
তুমি ভাঙলে কেন, পড়লে
[
ভনিতাপর্ব
কবিতার সাথে শেষ পর্যন্ত আর ঘর সংসার হয়ে উঠেনি আমার । প্রেম টা ফিসফাস নাকি পাঁজরভাঙা ছিলো সে কেবল আমি জানি আর জানে সে ।
পুরোনো প্রেম নিয়ে পাঁচালীর অবসর নেই । তবু কি কোন ব্যক্তিগত মুহুর্তে ফিরে আসেনা পুরনো অসুখ ?
স হ ব্লগার সাদিক মোহাম্মদ আলমের ব্লগে মাহমুদ সাবিস্তারী'র কবিতা পড়ে ইচ্ছেটা জেগে উঠলো অনুবাদের । না, 'টু দ্যা পয়েন্ট'হ
[ সম্মানিত ত্রিভুজের পোষ্টে মন্তব্য করতে গিয়ে লিখেছিলাম 'ভাই ত্রিভুজ' । ত্রিভুজ দিলেন ধামকি ।
আমার মতো খোদাদ্্রোহী (হায় খোদা, তুমি সর্বজ্ঞ) যেনো তাকে আর ভাই বলে খনো সম্বোধন না করে ।
আমি তাঁর কাছে মাফ চাইলাম ।
আর খুব ছোটবেলা পড়া একটা ছড়া মনে পড়ে গেলো
]
কেরোসিন শিখা বলে
মাটির প্রদীপে
'ভাই বলে ডাকি যদি
দেবো গলাটিপে';
হেনকালে গগনেতে
উঠিলেন চাঁদা
কেরোসিন শিখা বলে
'এসো মোর দাদা'। ।
[
[
বিনয় মজুমদারের 'ভুট্টা' বিষয়ক কিছু কবিতা আছে, আদিরসের চটকানি ।
এ সিরিজের কিছু কবিতাআমি ও পোষ্ট করেছি আগে ।বিনয় আলোচনা করতে গিয়ে অনেকেই ও ই আদিরসকেই টেনে আনেন । কেউ কেউ সেক্স চ্যাট কে আদর করে 'বিনয় মজুমদারীয় আলাপ' ও বলে থাকেন ।
ঠিক আছে । তবে এই ঠিকটা খন্ডিত । অর্ধসত্য । সমগ্রতায় বিনয় মজুমদার মানে ব্যক্তিগত নির্জনতা, গলার কাছে আটকে থাকা আজগুবি অভিমান, বিরহে বিদ্্রোহে এক চিরন্তন কিশোর ।
ইচ্ছে আছে, বিনয় মজুমদারের এ রকম কিছু কবিতা ব্
[
স হব্লগার তীরন্দাজের ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা বিষয়ক এই পোষ্টে আমি কিছু প্রশ্ন রেখেছিলাম ।
অপেক্ষা করছিলাম, 'ইসলামিক বাংলা'র মতাদর্শ যারা প্রচার করেন-- তাদের কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট উত্তর পাবার ।
4 দিন হয়ে গেলো । জনাব ফজলে এলাহী কোন উত্তর না দিয়ে ব্যক্তিগত কটাক্ষ করলেন আর উপদেশ দিলেন জামায়াতের বই পড়ার জন্য ।
শুধু 'ভোরের সুর্যদয়' (বানানটা তার নিজস্ব) নামে এ
বিগত শতাব্দীর একদিন ।
আমরা কেউ সদ্য কিশোর, কেউ উজ্জ্বল যুবা, কেউবা সংসারী মধ্যবিত্ত ।
স্কুল পালিয়ে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়ে, অফিস থেকে জোর করে বেরিয়ে এসে আমরা লাঠি গুলি টিয়ার গ্যাসকে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম । আমরা অস্বীকার করেছিলাম জলপাই অশ্লিলতা , পতন ঘটিয়েছিলাম স্বৈরাচারের ।
আমরা পেরেছিলাম, কারন একজন এই দিনে আমাদের শিখিয়েছিল-- কি করে হাসতে হাসতে মৃতু্যকে বরন করা যায়, অন্যদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য ।
[b]
আজ সেই দিন, সেই একজন -
সমাজতান্ত্রিক যুগের শেষের দিকের রটনা ।
সোভিয়েত রাডারগুলোকে ফাঁকি দিয়ে উড়ে এলো একটি আমেরিকান পণ্যবাহী বিমান । লেডীস কমিউনিটি হল থেকে সভা শেষ করে বেরিয়ে আসছেন মহিলা কমরেডগন ।
তাদের কাছাকাছি এসে আমেরিকান বিমান ফেললো কিছু প্যাকেট । উৎসাহী মহিলা কমরেডগন কে.জি.বি'র চোখে পড়ার আগেই প্যাকেটগুলো লুকিয়ে নিয়ে গেলেন ঘরে ।
ঘরে গিয়ে খুলে দেখলেন সব এক্সট্টা লার্জ কনডম !
মহিলাগন ভাবিত হলেন বিশাল । রাশান পুরুষরা তো এতো বিশাল পৌরুষের অধিকারী নয় !
আমাদের প্রতিষ্ঠান গুলো বেশ কৌশলের সাথে ভেঙে দেয়া হয়েছে ।
না! প্রতিষ্ঠান বিরোধী কোনো আইডিয়ালিজম থেকে নয়, স্রেফ লুটেপুটে খাওয়ার রাজনীতির কল্যানে ।
সরকারী হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা সেবার মান নামিয়ে আনা হয়েছে শূন্যের কোঠায়, চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টদের মুক্ত করা হয়েছে সব ধরনের জবাবদিহীতা থেকে--- মুল উদ্দেশ্য ছিল প্রাইভেট চিকিৎসা ব্যবস্থায় মানুষকে বন্দী করা । বেসরকারী হাসপাতালগুলোর শুরুর দিকে চমৎকার সেবা ও চিকিৎসার একটা 'উইন্ডো ড্রেসিং' এর ব্যবস্থা ও ক
স্পিলবার্গের ' দ্যা টার্মিনাল' সবচেয়ে পছন্দের মুভিগুলোর একটি ।
সদ্য স্বাধীন মধ্য এশিয়ার এক ছোট দেশের নাগরিক ভিক্টর নভস্কি । স হজ সরল, ভাঙাচোরা ইংরেজী জানা মানুষটা এসেছে জন.এফ.কেনেডী এয়ারপোর্টে, উদ্দেশ্য নিউইয়র্ক সিটি । কিন্তু এর ভেতরই তার দেশে ঘটে গেছে সামরিক কু্য, চলছে হত্যা- ধ্বংস, জারী হয়েছে জাতি সংঘের নিষেধাজ্ঞা, বাতিল হয়ে গেছে পাসপোর্ট।
ফলে ভিক্টর নভস্কি 'এ ম্যান ফ্রম নো হোয়ার' । আটকে পড়ে থাকে দিনের পর দিন এয়ারপোর্টের ইন্টারন্যাশনাল