.......
..........
[......কেননা কোনোকিছুই পুরনো হয়না ..... নি:শ্বাসের পৌণ:পুনকিতা বেঁচে থাকার জন্য ]
বাংলাদেশের এখনকার ইসলামপন্থীরা বাংলা নাটক ও সাহিত্যকে প্রায়ই অভিযুক্ত করেন রাজাকার হিসেবে তাদেরকে চিত্রিত করার জন্য । অভিযোগ করেন রাজাকার দেখাতে হলেই কেনো টুপি দাড়ি ওয়ালা লোকজন দেখানো হয়? অভিযোগ করেন মুক্তিযুদ্ধের প্রসংগ এলেই কেনো ইসলামকে টেনে আনা হয় ?
প্রশ্নগুলোর জবাব মুক্তিযুদ্ধের ইতি হাসের ভেতরই আছে ।
যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো ,মুক্তিযুদ্ধকে সমর
চাঁদ তারা উড়ছে । প্রবল ভাবেই উড়ছে ।
উড়ছে বাংলাভাষী এবং বাংলাদেশীদের সাইটে, লাল সবুজ যাদের জাতীয় পরিচয়।
লাল সবুজ আর চাঁদ তারা এক সাথে কেনো নয়?
নয় এ কারনে, যে ,এই চাঁদ তারা এক দানবীয় অ্লিীলতার নাম । এর গায়ে লেগে আছে হত্যা , ধর্ষন ,বর্বরতার দাগ ।এই চাঁদ তারা কে অস্বীকার করেই লাল সবুজের বাংলাদেশ ।
প্রশ্ন হতে পারে , এই সাইটে যদি ঈশ্বর নিয়ে, ধর্ম নিয়ে সব ধরনের মতামত দেয়া যায় , তাহলে একজন কেনো চাঁদতারার প্রতি তার ভালোবাসার কথা জানাতে
সেই তো সত্যিকারের মুক্ত পুরুষ
যে ধৈর্য্য ধ'রে তার
দাসত্বের শৃঙ্খল ব হন ক'রে চলেছে
কিন্তু মেনে নেয়নি-----
আপনার জীব্রানের অনুবাদটুকু পড়লাম ।
বলেছেন তীব্রসমালোচনা করার জন্য ।
করছি, তার আগে ছোটো কটা কথা:
কবিতা পড়ি, তীব্র ভাবে পড়ি । পড়তে পড়তে মাতাল হই। সত্যি মাতাল হই ।
মনে করেন পেগ কয়েক ব্রান্ডি গিললে যতটা ...... কয়েক লাইন জীবনানন্দ , কয়েক লাইন আবুল হাসান , টুকরো কয়েক জীব্রান পড়লে তার থেকে বেশী ।
এতটা মাতাল কেনো হই? লিখতে পারিনা বলে? হয়তো তাই ।
আর মাতাল হয়ে যাই বলেই ভালো মন্দ বোঝিনা কবিতার । যখন পড়ি --- 'আমাদের অন্তর্গত রক্তে খেলা করে এক বিপন্ন বিস্ময় ' --আমি তখন আর বোঝিনা তার শব্দ চয়ন, বাক্য বিন্যাস কিংবা অনুপ্রাস।
আমি কেবল ও ই বিপন্ন বিস্ময় টুকু টের পাই । বোঝি ওটা আর কিছু নয়, একটা নিরেট কবিতা ।
আপনার অনুবাদটুকু কবি
কমলা ভট্রাচাযর্্য।
মাত্র মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়া এক কিশোরী । রেজালট বেরোয়নি । তার আগেই ইতিহাসের পাতায় নাম ।
সম্ভবত: ইতিহাসের প্রথম নারী ভাষা শহীদ ।
সালাম বরকত, রফিক, জব্বারের বোন এই কমলা ।
1961 সালের 19 মে ।
আসামের ছোট শহর শিলচর ।
রাজ্যর প্রধান ভাষা অহমীয়া হলে ও বরাক ভ্যালীর এই অঞ্চলে বাংলা ভাষাভাষীদেরই আধিক্য । পাকিস্তান হওয়ার একবছর পর 1948 সালে রেফারেন্ডামের মাধ্যমে সুরমা ভ্যালী(বর্তমান সিলেট বিভাগ) পূর্বপাকিস্তানের অ
সম্মিলিত উদ্যানে,নিশ্চয়ই সেই উদ্যান
পাহাড়ী অঞ্চলে স্থিত,
প্রতি একশো বছর পরপর নাজারেথের
যিশুর সংগে মিলিত হন,
খ্রীষ্টানদের যীশাস ক্রাইষ্ট,
এবং পরস্পর আলোচনা করে থাকেন,
তারপর
প্রত্যেকবার ফিরে যাওয়ার সময়ে
নাজারেথের যীশু বলে যান,
"বন্ধু আমার ভয় হয়,
হয়তো কোনদিনই আমরা আর
কোন বিষয়েই একমত হতে পারব না ----- "
গনিকা আমার অপ্সরা প্রিয়তমা
শাড়ী খুলে রেখে পরো আকাশের নীল,
যুগল কুসুমে থরো থরো অনুপমা
চোখ দুটো হোক স্বপ্নের গাঙচিল ।
গনিকা আমার অপ্সরা সোনামনি
আঙ্গুঁলে বাজাও রুপার মুদ্্রা টাকা,
শংখিনী ফনা তোলো তুমি এক্ষুনি
বিষে ভরে যাক বাদশাহী আংরাখা ।
নেহাত ভৃত্য বাদশাহী করি কেনো?
তুমি প্রিয় তুমি জানো নাকি শাহজাদী?
পকেটে তোমার মোহরের ধ্বনি যেনো
সসাগরা দেশ,পৃথিবী করেছে বাদী ।
আমারই কেবল, আমারই হে প্রিয়তমা
তুমি তো আমার স্বদেশের শাহজাদী
যুগল কুসুমে থরো থরো অনুপমা
তুমি তো আমার সোনামনি শাহজাদী ।
গনিকা আমার অশলীল অভিমান
তবু ও যখন দুর্ভিক্ষের অমা
গ্রাস করে দেশ , নাভিতে সবুজ ধান
বুনে দিয়ে তুমি 'দাসেরে
তোমার সংগে ঘুমোবো আজ
মাটিতে হোক,আগুনে হোক,জলে
যেখানে বলো ঘুমোবো আজ
যেখানে পারি জায়গা করে নেবো
এখন আমার হুঁশ নেই আর
কোন কালীর দিব্যি
ভালো মন্দ চুলোয় যাক গে
মোদ্দা কথা শোনো--
তোমাকে ছেড়ে থাকতে পারছিনা
[জয় গোস্বামীর কবিতা ]
গিয়াস ভাই,
জাকির, তৌহিদ,গালিব এই নামগুলো আমি জানি আপনার স্মৃতিতে নেই আর । ইউ.কে'র বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা আমার বন্ধুদের কজন । ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে মাঝে মাঝে যখন কথা হয়, কি আশ্চর্য্য আপনি ও চলে আসেন ।
এবার দেশে গেলে সেলিম এর সাথে দেখা ।সাইফ সেলিম..ঐ পাগলাটাকে মনে নেই? লেখালেখি,পড়াশোনো এসবে নেই , কিন্তু পিন্টুর জন্য সাহায্য তুলতে হবে , বন্যার্তদের জন্য চাঁদা তুলতে হবে, গিয়াস ভাই সিলেট আসবে .. না সেলিম কারো পেছনে নেই ।
পাঠক ফোরাম থেকে শুরু করে বন্ধুসভা ... প্রায় একযুগ । কমপক্ষে দশ হাজার বন্ধুর নেটওয়ার্ক। আজ বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায়, প্রায় প্রতিটি থানায়, বেশীর ভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের 'বন্ধুসভা ' র ছেলেমেয়েরা আছে । এসিড সন্ত্