১. অ্যাটেনবরো
...
আপনারা কেউ কি নিজের ব্লগে গিয়ে পুরনো লেখাগুলি পড়েন?
আমি মাঝে মাঝে পড়ি। এটা অনেকটা অতীতের আয়নায় নিজেকে দেখার মতো। কেমন ছোট্ট রুগ্ন ছিলো সচলায়তন, যখন আমরা ক'জন শুরু করলাম! আমাদের সবার লেখায় তখন কত অস্থিরতার ছাপ, কত কত আইডিয়া গিজগিজ করছে, ডেভলপার অরূপ আর মুর্শেদকে প্রত্যেকদিন ট্রাকলোড করে আইডিয়া দিই সবাই মিলে। কত শোরগোল সবকিছু নিয়ে! পুরনো এক ব্লগ ছেড়ে আমরা রাপানুইয়ের নাবিকদের মতো ...
বিরোধী দলকে সংসদে স্পিকারের বাম দিকের প্রথম সারিতে সিট কম দেয়া হয়েছে। সংখ্যার আনুপাতিক হারে নাকি সেখানে সিট বন্টন করা হয়েছে। এতে বিরোধী দল নাখোশ হয়েছে, প্রতিবাদস্বরূপ বিধিসিদ্ধ, চর্চিত ওয়াকআউট করেছে।
এই খবর পড়ে অনেক স্মৃতি মাথায় ভিড় করলো। প্রাইমারী স্কুলে যখন পড়তাম, চোখের সমস্যার কারণে ফার্স্টবেঞ্চে বসতে হতো। কোন শয়তানিই করতে পারতাম না, ম্যাডামরা গোল গোল চোখ করে তাকিয়ে থাক...
স্কুলে অত্যন্ত উৎসাহ নিয়ে কিংকং খেলতাম আমরা টেনিস বল দিয়ে। এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ খেলাটা যারা খেলেননি তাঁদের জনম চার আনাই বৃথা। নিয়ম খুব সহজ, একজন গোলন্দাজ নির্বাচিত হবে প্রথমে। নির্বাচন প্রথা অনেকভাবে করা হয়, সাধারণত একটা গোল দাগ কেটে তার পরিধিতে পা রাখে সবাই, বলটা মাঝখানে ড্রপ খাওয়ানো হয়, এরপর যার পায়ে গিয়ে পড়ে সে-ই চোর। চোরের কাজ হচ্ছে বলটা নিয়ে বাকিদের গায়ে কষে মারা। শুধু মাত...
পৃথিবীতে প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে বাড়ি ছাড়ছে মৃত মানুষেরা। সন্ধ্যেবেলা বাড়ি ফিরছে মৃত মানুষের সারি। নির্লিপ্ত চায়ের কাপে নির্লিপ্ততর চুমুক দিয়ে খবরের কাগজ পড়ছে, টিভি দেখছে, ব্লগ লিখছে মৃত মানুষের দল।
জীবিত শুধু দাভিদ আর গলাইয়াথ। সময়ের মোয়বিয়াস স্ট্রিপে হেঁটে দাভিদ আজ পলেস্টীয়দের শিবিরে, গলাইয়াথ জন্ম নিয়েছে যিহোবার লোকদের ঘরে। অসংখ্য মৃত লোককে দর্শক রেখে গলাইয়াথ হত্যা করছে দ...
খালেদ সাহেব অক্ষয় আয়ু নিয়ে আসেননি। কিন্তু অক্ষয় সাহস নিয়ে এসেছেন পৃথিবীতে।
আমার এই পোস্টের একটু ওপরেই ঝুলছে নিঝুমের পোস্ট। আমাদের জিফরানের বাবা, খালেদ সাহেবের একটি গম্ভীর ছবি দেখতে পাচ্ছেন সবাই। তিনি অনেক কিছু ছিলেন পেশাগত জীবনে, তার বর্ণনা আছে।
একটু ভালো করে পড়ে দেখুন, তিনি আরো কী ছিলেন। কিশোর বয়সে তিনি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের মানে চট করে আমরা অনেক সময় বুঝতে পা...
খুব ঠান্ডা মাথার মাথাগরম সৌরভকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা এককপি শুক্না কিমোনোসহ। তার ঘর ভরে উঠুক সেইরম সব জাপানী বালিকাদের কিচিরমিচিরে, এই শুভকামনাসহ শতায়ু কামনা করছি। সব বিষণ্ণতাকে এই ২০০৯ এ সায়োনারা জানিয়ে গোটা বছর কাটুক সশ্রম প্রেম-প্রীতি-পরকীয়ায়।
VRINDA নামের প্যাথেটিক, অসহ্য, কুচ্ছিত ফন্টটাকে বিদায় করে কোন ভদ্রসভ্য বাংলা ফন্ট ব্যবহার করতে চান ইউনিকোড বাংলার জন্যে?
এখান থেকে ফন্ট ফিক্সার নামিয়ে রান করুন। বৃন্দার হাত থেকে মুক্তি লাভ করুন।
বৃন্দার ডিজাইনারকে গদা হাতে খুঁজছি। তিনি যেন হেলমেট না পরে আমার সামনে না আসেন।
ঝোলপাতিয়ায় কোন দুঃখ নেই, আছে শুধু হর্ষের রাজধানী। সেখানে ঋতুরা থাকে ছয় বোন, পাশাপাশি বাড়ি। সেখানে শরতে মেঘ বর্ষার মেঘের চেয়ে ফর্সা বলে হেমন্তে কোন মেঘ নেই। ঝোলপাতিয়ার শীতে সকালে নরম রোদে বসে লোকে ভাঁপা পিঠা খায়, বাচ্চাদের তালমিছরি কিনে দেয় তাদের বাবারা। ঝোলপাতিয়ায় সব দুপুর রোদের সাথে কথা বলে পুকুরে চালতাখসা শব্দের সঙ্কেতে। ঝোলপাতিয়ার সব মিষ্টি মেয়ে শাড়ি পড়ে, তাদের শায়ার রেখা ...
বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরতরা এ ব্যাপারে আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবেন।
গোটা বাংলাদেশই বিলবোর্ডে ছেয়ে আছে এখন। সেখানে সিংহভাগ বিজ্ঞাপন মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর। তাদের এখন সময় হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়ে এগিয়ে এসে বিলবোর্ডে এ দাবি লেখার। ঢাকার বিজয় সরণী থেকে শুরু করে পিরোজপুরের প্রত্যন্ত পাথরঘাটা পর্যন্ত সব জায়গায় বিলবোর্ডে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার...