খানিকক্ষণ আগে একটা সন্দেহজনক চরিত্র হেফাজতে ইসলামের উদ্ভট মামার বাড়ির আবদাগুলির একটা উত্তরের তালিকা ফেসবুকে ইনবক্স করে 'ছড়িয়ে দেবার জন্য' অনুরোধ করেছে।
ভালো করে পড়ে দেখলাম এটা তো ছাগুদেরই প্রশ্নের ছাগুমার্কা উত্তর, আর মুক্তমনাদের হাতেই তার প্রচারের ভার পড়েছে! (হেফাজতে ইসলামী জামাত শিবিরের দাবীর সমর্থক এবং যুদ্ধাপরাধীদের মু্ক্তি চেয়েছে, কাজেই ছাগু বলতে তাদের কোন সমস্যা দেখি না)
আজকাল বিদেশ পাড়ি দেবার রাইট ডিসিশন অনেকেই নিয়ে থাকেন। বাংলাদেশ নামক গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের বসবাসকারী জনগণ অতীতে কখনো সমুদ্র পথে, কখনো বা পদব্রজে পাড়ি দিয়েছেন দুর দূরান্তে। একটা সময় ছিলো যখন বৈদেশ যাওয়া ছিলো সাময়িক জীবিকার্জনের মাধ্যম। ঘরে জায়া-পুত্র-কন্যা রেখে মালাদারগন রেঙ্গুন যাতায়াত করতেন ব্যবসার উদ্দেশ্যে। সেটাও প্রায় শতবর্ষের আগের ঘটনা।
বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান:
বাংলাদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া যতোই সুসংহত হচ্ছে, ততোই ভীত ও আতংকিত মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মানবতা বিরোধী বিবিধ অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত গোষ্ঠী নানা প্রকার কূটচাল আঁকড়ে ধরছে বিচার প্রক্রিয়া বানচাল করবার পন্থা হিসেবে।
বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী বিচারের উদ্যোগ ও প্রক্রিয়াকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যে যুক্তরাজ্যে গৃহীত একটি উদ্যোগ ভেস্তে গেছে। জাস্টিস কনসার্ন নামে একটি ভূঁইফোড় সংগঠন যুক্তরাজ্যের অল-পার্টি পার্লামেন্টারি হিউম্যান রাইটস গ্রুপ (এপিপিজিএইচআর) -এর মাধ্যমে এ প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। এ ঘটনায় এপিপিজিএইচআর-এর ভাইস চেয়ারম্যান [url...
(ক্রসপোস্টিঙের দায়ে এ পোস্ট সরিয়ে দেবার আগে এই ডকুমেন্টারির গুরুত্ব অনুধাবন করে সবাইকে দেখতে দিন। যুদ্ধাপরাধী চক্র এই ভিডিওর গলা চিপে ধরতে অনেক দুর যাবে। আগেও গিয়েছে।)
আমরা জানি না, আদৌ এই অপরাধীদের বিচার করা সম্ভব হবে কি না।
চৌধুরী মঈনূদ্দীন সহ তিন পলাতক যুদ্ধাপরাধী নিয়ে চ্যানেল ফোরের সেই বিখ্যাত ডকুমেন্টারিটি পাওয়া গেছে...
ইউটিউব থেকে এই ভিডিও সরিয়ে ফেলা হয়েছিলো। এখানে ...
খুন যখন চাপে মাথায়, মাতন ওঠে রক্তে, আমরা কি করি?
আমরা ব্লগে লিখি! আমরা প্রকাশ করি!
আমাদের প্রকাশ বড়ো বেশি নিবীর্য, বড়ো বেশি কাগুজে।
ভবি, সে তো এতো সহজে ভোলার নয়!
এতো অল্পে রক্ষা হবে না
যা ছিলো আদরের।
নিয়ে যায়, নিয়ে যায় আমার আদরের বাচ্চা আমারই কোল থেকে শেয়ালের পাল। টেনে হিঁচড়ে ভাঙা ঘরের বেড়া ছিড়ে নিয়ে যায়।
আমরা তবুও শুধু ব্লগে লেখি, আমরা ঢোড়া সাপ মানববন্ধন করি।
...
একুশে ফেব্রুয়ারী ২০০৯. সকাল এগারোটা। শ্রদ্ধানিবেদনে আগত বাঙালীদের মিছিল দুর দুরান্ত পর্যন্ত দেখা যায়। সমাবেশ আশ্চর্য রকম নিশ্চুপ। কথা বলার ইচ্ছা থাক...
মর্গেজ মানে হোলো কাবুলিওয়ালার কাছ থেকে কড়ি ধার করে বাড়ি কেনা।
ব্যাপারটা অনেকটা এরকম: কাবুলিওয়ালা (এখন তাদের গালভরা নাম ‘মর্গেজ লেন্ডার’) টাকা ধার দেব...
ব্লগ মানে নাকি ওয়েব লগ। মানে অনলাইনে উঠায়া রাখা ডায়েরি আর কি!
বহুতদিন পর মনে হৈল একটু ডায়রী লেখি।
আইজকাল দুনিয়ার অবস্থা ভালা না। সবার মইদ্যেই কেমন এক...
প্রচন্ড চপোটাঘাতে ঘরের এক কোনে ছিটকে পড়লো দাড়ি-টুপি ওয়ালা লোকটা। ভীত চাহনি নিয়ে সে উঠে দাঁড়াবার চেষ্টা করছিলো, নিঃসীম আতঙ্কে তার হাঁটু থেকে সেই জোর নেই হয়ে গেছে।
ঘরের মাঝখানে দাঁড়ানো দুজন যুবকের কণ্ঠের শীতলতা তাকে আরো ভীত কর...