[justify]
কাজের কথা
“টের পাচ্ছ ?” দান্তে জিজ্ঞেস করে।
কিছুক্ষনের জন্য একদম স্থির হয়ে গেল ক্লোয়ে। তারপর বলল, “হ্যাঁ। আসছে বটে।”
[justify]
ঠিক এক মাস আগে আমার জাহান্নামের পথে হাঁটা শুরু।
ঘটনার শুরু এক সী-ফুড রেস্তোরাঁয়। আমার ওয়েটারের বাচনভঙ্গীতে অদ্ভূত এক এ্যাকসেন্ট – প্রায় পূর্ব ইউরোপীয়। কিন্তু না, তাও পুরোপুরি নয়। আমি তাই ওকে জিজ্ঞেস করলাম ও কোত্থেকে এসেছে। “জাহান্নাম,” সপাট জবাব। তারপর আমি কোনরকম প্রতিক্রিয়া জানানোর আগেই ও আবার বলে উঠল, “...ইয়ে, ঠিক জাহান্নাম সদর না, তবে সন্নিকটবর্তী কাউন্টি। দোযখের উপশহর থেকে।”
হাসির আক্রমনের বিরুদ্ধে সব প্রতিরোধই ব্যর্থ।
সবসময় সঠিক কাজটি করুন। এটা কিছু লোককে খুশি করবে, আর বাকিদেরকে করবে অবাক।
[left]কোন প্রতিশ্রুতি না দেয়ার চেয়ে ভাঙা প্রতিশ্রুতিও ভাল।
চেষ্টা করলে খুব সহজেই আমরা যে কোন প্রতিকুলতা সয়ে যাওয়ার শিক্ষা নিতে পারি। মানে, অন্য কারো ক্ষেত্রে আরকি।
[left]“গ্ল্যামারফ্যান বাঙপাকিম্যান,” সিলেব্লগুলির মাঝখানে বিরতি দিতে দিতে মন্দ্রমধুর কণ্ঠে বললেন তিনি, “একজন যুবক, একজন কমিউনিটি নেতা, এবং একজন অটোগাইনেফিলিক ট্রান্সসেক্সুয়াল ছিলেন।”
আমার মেয়ে গতরাতে ওকে প্রথমবারের মত বাড়ি নিয়ে আসলো। বাইরের রাস্তা থেকেই হাত ধরাধরি করে, হাহা-হিহি করে হেসে গড়িয়ে পড়তে পড়তে।
আমি হাসলাম না। আমি মেয়ের সঙ্গীকে কিচেনে নিয়ে গেলাম। এক্ষেত্রে যে ‘ভাষন’-টা দিতে হয় দিলাম, নিয়মকানুন-বিধিনিষেধগুলি জানিয়ে দিলাম। আরো জানিয়ে দিলাম যে, সে যদি আমার মেয়ের মন ভাঙে – তাহলে আমার কাছে জবাবদিহি করতে হবে তাকে।
[left]
গবেষনা
ওর গবেষনা প্রায় শেষের পথে। ওর ফাইন্ডিংসগুলি যে বিতর্কের ঝড় তুলবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু সেটা কোন ব্যাপার না, শেষ পর্যন্ত ও প্রমান করেই ছাড়বে যে ফ্রান্সিস বেকনই শেক্সপীয়রের নাটকগুলি লিখেছিলেন – শেক্সপীয়র না।
[left]
৫০ শব্দের মধ্যে একটা হত্যা-রহস্যের গল্প
কুমার সুদর্শন, সদাহাস্যময় যুবক। দু'মাস হল সাম্পাথ যোগ দিয়েছে তার সাথে। একদিন রঙিন পানির আসরে কুমার সাম্পাথকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল।
"আমি বলছি তুমি ৫০ শব্দের মধ্যে একটা হত্যারহস্যের গল্প লিখতে পারবে না।"
"অবশ্যই পারবো।"
"কিভাবে ?"