সম্প্রতি বাংলাদেশে খুব আশ্চর্য একটা ঘটনা ঘটে গেলো। আমাদের অতি পরিচিত শাহবাগ মোড়ে এক জন দু'জন করে সমবেত হলো হাজার হাজার মানুষ। কে তাদেরকে ডেকে আনলো? দেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর পল্টনে জনসমাবেশ ডাকে- আমরা দেখি। সেখানে দলীয় ব্যনার হাতে, দলীয় শ্লোগান মুখে অনেক লোক হাজির হয়। তাদের ডাক ছাড়া এতো লোক একসাথে হতে পারে- ভাবাই যায় না।অথচ শাহবাগে সবার চোখের সামনে সেটাই ঘটলো।আমাদের দেশের ইতিহাসে এমন ঘটনা বিরল।
গত কদিনে বেশ কয়েকজনকে শাহবাগের আন্দোলন নিয়ে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করতে দেখলাম।এদের অনেকেই প্রথম থেকে এই আন্দোলনকে সমর্থন দিয়ে আসছিলেন। এখন তারা প্রশ্ন তুলছেন আন্দোলনের লাগাম কার হাতে এবং আন্দোলনে লাভটা হচ্ছে কী, এর গন্তব্য কোথায়?
জে আলফেলডারের হিসাবমতে ২০১৩ তে সেনা অভ্যূত্থানের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ। জে আলফেলডার আমাদের অনেকের কাছে অচেনা নাম হলেও রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। ২০১২ সালে বাঘা বাঘা রাজনৈতিক বিশ্লেষককে অবাক করে দিয়ে মালি এবং গিনি বিসাউ এ সেনা অভ্যুত্থানের ব্যাপারে তার ভবিষ্যতবানী বাস্তবে রূপ নেয়।সেবার বাংলাদেশও তার তালিকায় ছিল। এবং ২০১২ সালেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি ক্যু এর প্রচেষ্টা নস্যাৎ ক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে একটি ভাঙচুরের মামলায় সরকার গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে। গত সোমবার বিএনপির অবেরাধ কর্মসূচী শেষ হবার খানিক বাদেই তাকে গ্রেফতার করা হয়। এই গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিএনপি বৃহস্পতিবারে আধবেলা হরতালের কর্মসূচী দেয়। গণমাধ্যমের খবর থেকে জানা যায়,বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মঙ্গলবারে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে
গতকাল মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে একটি ঘটনা ঘটিয়েছে সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রকাশ্য দিবালোকে শত শত মানুষ এবং টিভি ক্যামেরার সামনে তারা কুপিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলছে বিশ্বজিৎ দাস নামের এক যুবককে। এখন প্রযুক্তির যুগ।তুমুল গতিতে এ সংক্রান্ত ছবি এবং ভিডিও বাংলাদেশের আনাচে কানাচে, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়তে দেরী হয়নি।
(এই গল্পের প্রতিটি চরিত্র কাল্পনিক, জীবিত বা মৃত কারো সাথে চরিত্রগুলোর মিল খুঁজে পেলে তা নেহাতই কাকতালীয় ব্যাপার)
মাঝরাতে ফোনটা এলো। থাই সুন্দরীর মোম গলে পড়া স্তনের মাখন থেকে মাথা তুলে কলটা রিসিভ করলেন মাহমুদ হাসান। মুখের একটা পেশিও না নড়িয়ে ওপাশের বক্তব্য নিরবে মনোযোগ দিয়ে শুনলেন। তারপর ঠিক আছে, আমি দেখছি বলে ফোনটা রেখে একটা সিগারেট ধরালেন।
অনেক রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেল আফসারুল আমিনের। আসলে তিনি ঘুমানইনি। ঘুমের ভান করে পড়েছিলেন। মাঝখানে একটু তন্দ্রামত এসেছিল। তারপর যাকে তাই। না ঘুমিয়ে মড়ার মত ঘুমিয়ে থাকার অভিনয় করাটা খুব কষ্টের, অস্বস্তিকরও বটে। তবুও তিনি সেটা করতে বাধ্য হয়েছিলেন ফিরোজার কারণে। ফিরোজা তার স্ত্রী। তিনি বারবার এপাশ ওপাশ করায় সে কছিুতেই ঘুমাতে পারছিল না। শেষমেষ বিরক্ত হয়ে সে বলেই ফেলেছিল, “দিন শেষে শান্তিমত একটু ঘুমু
ঘরে ঢুকে আলো জ্বালাতেই থতমত খেয়ে যায় অনিক। ড্রইংরুমের সোফায় আয়েস করে লোকটা বসে আছে, সামনে ধোয়া ওঠা চা। অনিককে দেখে সে এমনভাবে হাসে যেন ও তার অতিপরিচিত জন। অথচ অনিক নিশ্চিত, এই লোকের সাথে তার পূর্বপরিচয় নেই! অনিককে ভড়কে যেতে দেখে লোকটা বেশ মজা পায়। হাসতে হাসতেই সে বলে, অনিক সাহেব আসস্লামালাইকুম। তারপর বসা অবস্থাতেই হ্যান্ডশেকের ভঙ্গিতে হাতটা বাড়িয়ে ধরে, আমি কাশেম। মোহাম্মদ আবুল কাশেম।
রোগমুক্তি
পর্ব ৫