আল মাহমুদ বিষয়ে কিছুদিন পর পরই বিতর্ক ওঠে। মজার কথা হলো দুই পক্ষের কেউই তাকে মানুষ মনে করেন না। একদল তার যাবতীয় ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক, আদর্শগত অবস্থান অর্থাৎ রক্ত মাংসের মানুষটাকে ভুলে আল মাহমুদকে বিবেচনা করতে চান শুধু কবি হিসেবে। আরেকদল তাকে যুদ্ধাপরাধী এবং মৌলবাদী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ঝাণ্ডা বহনকারী বিবেচনায় আক্ষরিক অর্থেই 'অমানুষ' মনে করেন।
মাহবুব আজাদ-এর গল্পগ্রন্থ "আশাকর্পূর" এর পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে বসে প্রথমেই আগামী পাঠককে সাবধান করাটা দায়িত্ব মনে করি, যাঁরা ফুল ফল লতা পাতাসমৃদ্ধ গোল গোল ভালো ভালো গল্প পড়তে আগ্রহী, এই বই তাঁদের জন্য না। যাঁরা 'মানী লোকের মান সম্মান' বজায় রেখে সমঝোতা আর শান্তির গল্প পড়তে আগ্রহী, "আশাকর্পূর" তাঁদের জন্যও না। খাদি পাঞ্জাবি আর মোটা চশমায় সাজানো মূর্তির আড়াল থেকে খুঁড়ে আনা সত্য প্রাণীকে দেখে যাঁরা 'সব
[justify]সবচেয়ে নিষ্ঠা, ধৈর্য্য, অধ্যাবসায় আর গুরুত্ব দিয়ে যে কাজটা আমি করতে পারি, তার নাম আলসেমি। এই কাজে আমার কোনো জুড়ি নেই। এই যেমন ঘরস্ত্রী আজ সকাল থেকে অন্তত দশবার এসে বলে গেছে ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিলেই যে ধোপাখানা, সেখানে ক'টা কাপড় দিয়ে আসতে। যাবো যাচ্ছি করতে করতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আনতে পেরেছি, আরেকটু পরে বলবো আজ তো রাত হয়ে গেছে, কাল নিয়ে যাবো।
[justify]বড় হতে হতে টের পাই, আমাদের অন্যতম প্রধান কৌতুহলের নাম যৌনতা। যা খুব ঢেকে রাখার একটা জিনিস, আড়ালে আবডালে লুকিয়ে রাখার ব্যাপার। বড়রা যখন ইশারা ইঙ্গিতে নিজেদের মধ্যে দুষ্টুমি করতে থাকে, তা দেখে নিজের ভেতরে আরো বেশি কৌতুহল লুকিয়ে রাখার জিনিস। যে কৌতুহল লুকিয়ে রাখতে হয়; প্রকাশ্যে প্রকাশ করতে নেই, প্রশ্ন করতে নেই। শুধু ফিসফিস করে বন্ধুদের সঙ্গে গোপনে আলাপের বিষয় এটা। আচমকা একটা ন্যাংটো মেয়ের ছব
ব্যানার: স্যাম
১.
বুকে শ্বাপদ মুখে তোদের অহিংসা অছিলা
এবার তবে করবি তো আয়
আমার মোকাবিলা[শপথ, সলিল চৌধুরী]
নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মিরপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। জাতীয় দলের একজন ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে জনৈক নারী মামলাটি দায়ের করেন। সেদিনই বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় এবং পরদিন সবগুলো দৈনিক পত্রিকায় খবরটি ফলাও করে ছাপা হয়। টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতেও নিয়মিত সংবাদ পরিবেশিত হতে থাকে। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতেও খবরটি ব্যাপক প্রচার পায়।
১)
৭ মার্চের ভাষণের শেষে বঙ্গবন্ধু কী বলেছিলেন তা অডিও, ভিডিও, টেক্সট তিন ভার্সনেই সর্বত্র পাওয়া যায়। ইন্টারনেটে সহজলভ্য। সবখানেই ভাষণ শেষ হয়েছে 'জয় বাংলা' দিয়ে। কিন্তু তবু বছরের পর বছর ধরে একটা বিতর্ক চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। কেউ কেউ দাবী করছেন বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণের শেষে 'জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান' বলেছিলেন আবার কেউ নাকি শুনেছেন ‘জয় বাংলা, জিয়ে পাকিস্তান’। কিন্তু আজ পর্যন্ত এর সপক্ষে কোনো প্রমাণ কেউ দেখাতে পারেননি। রূপকথার গল্পের চরিত্রের মতো যা কিছু মানুষের কল্পনায় ঘুরপাক খায় শুধু।
[justify]
শিশুটি জানালা দিয়ে বাইরে বের হতে থাকলে আমাদের ভেতর নিরাপত্তাহীনতা জাগে। তার কাছে নিয়ে যায় আমাদের সঞ্চিত সকল ভীতি। তাকে লিখিত বই দিয়ে বলি বনের ভেতর ছিলো বাঘ। সে হাসে। তাকে লিখিত বই দিয়ে বলি আকাশের ভেতর ছিলো বিদ্যুৎ। সে হাসে। তাকে লিখিত বই দিয়ে বলি জলের ভেতর ছিলো কুমির। সে হাসে। তখন আমরা বুঝি বইয়ের ভেতর সে এখনো প্রবেশ করেনি। বইয়ের ভেতর তাকে প্রবেশ না করালে চলবে কেনো। আমরা বই আনি বাজা
কখনো কখনো উটের গ্রীবার মতো কোনো-এক নিস্তব্ধতা এসে ছুঁয়ে যায়, বলে যায় মৃদু পায়... ‘জানো, আমারো একটা পথ আছে...’ সেই পথটা কখনো খুঁজে পাই না...
অনির্বাচিত সরকার আমি কখনোই সমর্থন করি না। কিন্তু মাঝে মধ্যেই মনে হয় একজন দেশপ্রেমিক, সৎ এবং স্বপ্নবাজ মানুষের হাতে দেশটা কয়েক বছরের জন্য তুলে দিতে পারলে খুব ভালো হতো।