সচলায়তনের বামদিকে একেবারে উপরে দেওয়া আছে একটি লিঙ্ক- চিরস্মরণীয় মুহম্মদ জুবায়ের
দুবছর হয়ে গেলো তাই না? আজ আবার এলো সেই ২৪ সেপ্টেম্বর। জুবায়ের ভাই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে। তানভীর ভাইয়ের দেওয়া সেই পোস্ট দেখার পর থেকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা সচলদের প্রবল আকুতি প্রার্থণা সব বিফল করে দিয়ে, সবাইকে হাউমাউ করে কাঁদিয়ে দুবছর আগের ঠিক এই দিনটিতে চিরবিদায় নিয়েছিলেন জুবায়ের ভাই। ...
এক দেশে ছিলো এক রাজা... মস্ত সে রাজা। একদিন তিনি পাইক বরকন্দাজ নিয়ে গেলেন শিকারে। কচি কচি হরিণ মেরে মেরে আহ্লাদে খেতে খেতে দেখেন চারপাশে অনেক বুনো ফুল, দারুণ সুন্দর কিছু ফুল, রাজবাগানেও নেই এমন সুন্দর ফুল। কিন্তু ফুলগুলোর দোষ একটাই, বড্ড ভুলভাবে বেড়ে উঠেছে ওগুলো। পাতাগুলো কেউ ছাঁটে না, গোড়ায় গলদের মতো বিস্তর ঘাস... বুনোফুল যে! তাই দেখে রাজার মন তা তা থৈ থৈ মম চিত্ত।
রাজা বললেন এই বা ...
অন্য কোনো লেখকের সঙ্গে যোগাযোগ না রেখেও অসাধারণ লেখক হওয়া যায় [যেমন শহীদুল জহির], কিন্তু "পাঠক পাঠক ভাই ভাই, নতুন বইয়ের খবর চাই" নাহলে কোনো লাভ নাই। পাঠক হওয়া ভারী মুশকিল।
পারভেজ ভাই খোঁজ না দিলে হয়তো শহীদুল জহির পড়তে আরো অনেক দেরী হয়ে যেত। পাভেল ভাই একদিন আড্ডায় কালো বরফ না আনলে মাহমুদুল হক হয়তো পড়া হতো তাঁর মৃত্যুপরবর্তীতেই। অমিতাভ উপহার না দিলে শাহাদুজ্জামান কবে পড় ...
কোলকাতায় তেমন ছবি তোলা হয়নি। হাওড়া ব্রিজের এই ছবিটা তুলেছি অনেক শখ করে। বাকীটুকু ফটোশপের কাইতালি
কফি হাউজ একটা কী জানি, কোলকাতায় গেলে একবার এখানে না এলে ভালো লাগে না। এবারও গেলাম। তুললাম আড্ডার ছবি
কফি হাউজের মামা
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা এখনো আছে
হাওড়া ব্রিজের নিচে
কফি হাউজ থেকে কলেজ স্ট্রিট দেখা
কলেজ স্ট্রিটে ভেড়ার পাল
রবীন্দ্র সদনে নাগরিকের শো শে ...
আজকে সারাদিন কম্পিউটারের সামনে থেকে ওঠার সুযোগ ছিলো না। মুখ গুঁজে লিখেছি, দম বন্ধ হয়ে গেলে একটু ফেসবুক।
ভেবেছিলাম সন্ধ্যার মধ্যে হাতের কাজ শেষ করেই মেলায় যাবো। কিন্তু হলো না, পারলাম না। আজকে তাই মেলায় যাওয়াই হলো না। :(
তাহলে আজকে কী নিয়ে লিখবো? আমার মনে হয় ভালোই হয়েছে। মেলায় যাই আর আড্ডার কথা লিখি, আজকে বরং মেলাটা নিয়ে কিছু লিখি।
আগামীকাল মেলার শেষদিন। দশদিনব ...
বর্ষার বইমেলায় গতকাল ছিলো ৮ম দিন। এক সপ্তাহ পার হয়ে গেছে। ছোট মেলা, তার মধ্যে সারাদিন বর্ষন, রাস্তায় অসহনীয় ট্রাফিক জ্যাম... মেলায় লোকজন তেমন নেই। বিকেলে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। ৭টার সময় দৌড়াতে দৌড়াতে মেলায় হাজির। যাবার সময় দেখি অনিন্দ্য আর মনামী রিক্সায় করে যাচ্ছেন কোথায় যেন। তার মানে এরা আজকে মেলায় নাই।
গিয়ে দেখি মউ একা একা ঘুরে ঘুরে জলের মতো বই দেখছে। আর কেউ নেই।&nb ...
গতকাল আড্ডা জমেনি, তাই আজকে যাবার আগে ভাবলাম লোকজনরে গুঁতাই। ফোনে রাজী করানো গেলো শাহেনশাহ্, রণদা আর টুটুল ভাইকে। আর অনলাইনে পাওয়া গেলো মউ আর মনামীকে। কান-মাথা থিউরিতে অনিন্দ রহমানরে পাওয়া গেলো। পান্থ আইলো রবাহুত। পলাশ আর মনজুর তো এমনি এমনিই আসে। সবশেষে এলেন গৌতমদা। আর ছিলেন আলীম ভাই।
তো জমে গেলো আবার বইমেলার আড্ডা।
বিকেলে আজীজে গেলাম। দেশের বিশিষ্ট প্রকাশক মহাজন আহ ...
বর্ষার বইমেলার প্রথম এবং একমাত্র শুক্রবার ছিলো আজকে। ছুটির দিন। ধরেই নিয়েছিলাম ব্যাপক ভীড় হবে। বিকিকিনিও হবে ব্যাপক।
কিন্তু হায়, এ তো দেখি ঢিলি ময়দান খালি অবস্থা! অন্যান্য দিনের তুলনায় লোকজন কম আজকে। অন্যান্য দিনে মাইকের অত্যাচারে কান ঝালাপালা হয়ে যায়, কালকেই কর্তৃপক্ষরে কানপড়া দিয়ে আসছিলাম, আজ দেখি একেবারে মোলায়েম সুরে বাজতেছে মাইক। আহ্ শান্তি।
আজকে সচলদের উপ ...
আজকেও যেতে যেতে দেরি হয়ে গেলো। মরার কাজ আর শেষ হয় না। ততক্ষণে মেলা জমে গেছে। সচলদেরও অনেকেই জমায়েত। মূল দরজা পর্যন্ত যেতেই দেখা পলাশ রঞ্জন স্যানাল আর মনামীর সঙ্গে। ওপাশে ছিলেন অনিন্দ্য রহমান, পরিচয় হলো। আমার ধারণা ছিলো মনামী বিদেশে থাকে, এখন দেখি লোকাল।
নিবিড় আর সুহান রিজওয়ান আগে থেকেই ছিলো। ছিলো জুয়েরিযাহ মউ [বানান ভুল হইলে আমি দায়ী না]। ব্যাস, মেলায় আর ঢুকতেই পারলা ...
[সুজনদার আঁকা বর্ষার বইমেলা]
দেখতে দেখতে বর্ষার বইমেলার চারটি দিন শেষ হয়ে গেলো। প্রতিদিনই মেলায় উৎসব ভাব বাড়ছে। বাড়ছে দর্শক, বাড়ছে বিকিকিনি। আজকে একজনকে দেখলাম রীতিমতো দড়ি দিয়ে বেঁধে একগাদা বই কিনে নিয়ে গেলেন। দেখতেই ভালো লাগলো।
জ্যামের কারণে আমি প্রতিদিন হেঁটে হেঁটেই যাই, মিনিট বিশেক লাগে, মেদভুড়িটা যদি কিছু কমে। আজ মাতবরী করে গাড়িতে চড়লাম। সময় লাগলো পৌনে এক ঘন্টা!
রা ...