গত ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছে রাগবি বিশ্বকাপ। মোট ২০টি দল চারটি পুলে বিভক্ত হয়ে লড়াই করছে একে অপরের সাথে। যদিও মাত্র কয়েকটা দল বাদে বাকি দলগুলো মাত্র একটা করে ম্যাচ খেলেছে, কিন্তু তাতেই উত্তেজনার পারদ উঠে পড়েছে অনেক উপরে।
“When I die, Dublin will be written in my heart.”James Joyce
তারেক মাসুদ। চলচিত্র নির্মাতা। অথচ তাঁর কোন কমার্শিয়াল ফিল্ম নেই। চাইলেই তিনি বানাতে পারতেন। সুখ্যাতি ছিল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে। তাঁর অধিকাংশ ছবির প্রযোজক ছিলেন তাঁরই স্ত্রী ক্যাথরিন মাসুদ। সুযোগ, যশ এবং খ্যাতিকে ব্যবহার করে কড়ি কড়ি টাকা আয় করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেন নি। এক অন্য রকম মানুষ ছিলেন এই তারেক মাসুদ। আজীবন তাঁর কর্মক্ষেত্র ছিল বিকল্প ধারার স্বল্প ও পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচিত্র বানানো। পূর্ব বাংলায় যদি আজ পর্যন্ত কারো মাঝে সত্যজিৎ-এর ছায়া দেখা গিয়ে থাকে, সেটা অবশ্যই তারেক মাসুদ। অত্যন্ত বেদনার্ত হৃদয়ে সেই মানুষটাকে নিয়ে লিখতে বসে সবগুলো “কাল” অতীতে ব্যবহার করতে হচ্ছে। কারণ আজ মানুষটাই অতীত।
আজ সকালটা কেমন যেন এলোমেলো। রোববার। তেমন কোন কাজ নেই। শুয়ে-বসে-স্কাইপে কথা বলেই কাটানো। একটু আগে শাওয়ার নিয়ে এসে ল্যাপটপের সামনে বসতেই বন্ধু দিবসের পোস্টগুলো চোখে পড়লো ফেইসবুকে। সাথে সাথে সা. ইন ব্লগ থেকে ২০০৮ সনের এই লেখাটা বের করে পড়লাম। তারপর কিছু সময় চুপচাপ বসে রইলাম। কেমন যেন স্মৃতিকাতর হয়ে উঠলাম।
অনুরোধ করবো লেখাটা পড়ার আগে আপনার পক্ষে বা বিপক্ষের মতামতগুলোকে ১৫ মিনেটের জন্যে তুলে রাখুন। আসুন আমরা একটা নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে বিষয়টিকে দেখার চেষ্টা করি।
গত কিছুদিন কাজের চাপ একটু বেশী ছিল। অনলাইন থেকে খবরের কাগজ পড়ার সময় হয়ে ওঠে নি।তবু দেশে কী হচ্ছে, না হচ্ছে সেটা ফেইসবুকের হোমপেইজ থেকে দেখে নিচ্ছিলাম মাঝে মাঝে। খবরটা চোখে পড়েছিল দিনের বেলাতেই। তবে বিস্তারিত পড়া হয় নি। সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে ল্যাপটপ ওপেন করে স্কাইপ থেকে বাংলাদেশে গার্লফ্রেন্ডকে কল দিলাম। কথা বলতে বলতে হঠাৎ সে বলল,
“পিংকী আপুর (আমার ছোটবোন) ফেইসবুক স্ট্যাটাস দেখেছো?”
আমি অন্যমনস্ক ভাবে বললাম, “না। কেন? কী লিখেছে?”
“আপু লিখেছে, জীবনে এই প্রথম বিয়ে নামক ব্যাপারটাকে ভয় পেলাম।”
একটা বিষয় আমাকে খুব খোঁচাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত আর থাকতে না পেরে এ গল্পটা লিখলাম। এটা একটা বিষয় ভিত্তিক লেখা। একটা সুস্পষ্ট ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই গল্পের অবতারণা। - লেখক।
[justify]১
নাজনিন দ্রুত টাকাগুলো গুনে টিনের কৌটায় ভরে রাখে। পাশে তখনও পড়ে ছিল ভাঙ্গা মাটির ব্যাঙ্কটা। চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ভাঙ্গা টুকরাগুলো। সব কেমন যেন এলোমেলো।
গত কিছু দিন মিডিয়ার একটা বিশেষ আচরণ লক্ষ্য করলাম। তারা যে কোন উপায়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সমালোচনা করতে পারলেই বিগলিত হচ্ছে। অনেকটা যেন “বাংলাদেশ দলের সমালোচনা” এখন হটকেক। যে কোন ভাবে ক্রিকেটারদের খেলা, আয় বা তাদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কাদা ছোড়াছুঁড়ি করতে পারলেই তারা একটা সীমাহীন অসুস্থ আনন্দ অনুভব করছে।
আটলান্টিকের পাড়ে শীতের রাতগুলো
ঝুপ করে নেমে আসে; কালো কুয়াশার চাদরে
আপাদমস্তক ঢেকে যেন কোন ফেরারী আসামী।
তারপর একটু একটু করে গভীর থেকে গভীরতর হতে হতে
গ্রাস করে নিতে থাকে মহাকালের বুক থেকে
ঝরে যাওয়া একেকটি দিন।
ক্ষয়িষ্ণু সেই রাতগুলোয় উষ্ণ চিমনির পাশে
নীরবে, একাকী বসে এক দ্বীপান্তরী নাবিক ভাবে
ভীরু চোখে তাকিয়ে থাকা “সেই” বালিকার কথা।
হায় মহাকাল, এখানেই তোমার ব্যর্থতা;
তু ...
একদিনের ঘটনা, হঠাৎ মুভি দেখার ইচ্ছে জাগলো। ব্যাপারটা এমন না যে কালে-ভাদ্রে মুভি দেখি। আগে মাসে কম করে হলেও ২০টা মুভি সিনেমায় গিয়ে দেখা হতো। এখনও সংখ্যাটা দশের মধ্যে আছে। তবে মাঝে কিছুদিন দশ-বছরের-প্রেমিকা-কর্তৃক-ছ্যাক-প্রাপ্ত হইয়া মুভি দেখাই বন্ধ করে দিয়েছিলাম। তারপর মনে হলো আবার মুভি দেখা শুরু করবো। কী আছে জীবনে?