-বাবা, পার্কের বই আছে?
-জ্বী স্যার।
-মেডিকেল সায়েন্স- সায়েন্স না আর্টস?
-স্যার, সায়েন্স।
-সায়েন্স তো বাবা নিজের ভাষায় বানিয়ে বললে হবে না, আর্টস বানিয়ে বলার বিষয়; আর সায়েন্স কীসের বিষয়?
-জ্বি স্যার, মুখস্থের।
-হ্যাঁ, এইবার ঠিক আছে, যাও।
আপনারা নিশ্চয়ই ঋত্বিক ঘটকের “মেঘে ঢাকা তারা” দেখেছেন!
ছেলেবেলায় অন্নদাশঙ্কর রায়ের 'পথে প্রবাসে' গ্রন্থ থেকে 'পারী' পড়েছিলাম মাধ্যমিক পরীক্ষার পাঠ্যসূচীতে। তখনকার তরুণ মনের চোখে সত্যিই প্রবন্ধটি মায়াপুরীর অঞ্জন এঁকে দিয়েছিল। আমার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল 'পথে প্রবাসে' বইটি পড়ার। কিন্তু সেই দশম শ্রেনী থেকে শুরু করে দশটি বছর খুঁজেও বইটি পাইনি। তাই গতমাসে যখন ময়মনসিংহের 'আজাদ অঙ্গনে' বইটি আবিস্কার করলাম তখন আমার দশা হাতে চাঁদ পাবার মত। পাইরেট করা জেরক্স কপি
[i]২০০৫ এর শেষ দিকে সন্ধানীর একটি অনুষ্ঠানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পারফর্ম করে সোলস। অনুষ্ঠানের শেষে আমি হোটেলে সোলসের দলনেতাদের সাথে প্রায় দুঘণ্টার সাংগীতিক আড্ডায় যোগ দিই। আমার সাথে ছিল আমার বন্ধু তাওহীদ। সন্ধানীর কর্মী হিসেবে ওই ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। আজ এখানে সেই আড্ডার একটা সারমর্ম প্রকাশ করছি। এখানে বক্তাদের বাচনভঙ্গি ও ভাষা হুবহু রাখা হয়েছে এবং এই মতামত একান্তই তাদের ব্যক্তিগত। [