বিবর্তনের ধারনা প্রচলিত সেই 2500 বছর আগে থেকেই। পরিবর্তিত হওয়া, বিকশিত হওয়া, বিনাশ ওবিন্যস্ত হওয়ার ধারনাটা প্রচলিত অনেক আগে থেকেই। ভৌত পরিবর্তন, সাংস্কৃতিক পরিবর্তন পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার ধারনাগুলো প্রচলিত ছিলো।প্রাচীন সভ্যতার মানুষেরা এসব নিয়ে আলোচনা করেছে, তখনও এটার পেছনে শক্ত কোনো যুক্তি ছিলো না, পরম স্রষ্টার ধারনার বিপরীতের একটা ধারনা হিসেবেও এটার ব্যাবহার হয়েছে, যেখানে জীবন সৃষ্টির জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশকেই মূখ্য ধরা হয়েছে। তবে ডারউইনের বিবর্তনবাদ সেই সমাজে বড় মাপের ধাক্কা হলো কেনো?এটার সামাজিক প্রভাব, সমাজের উপর এই বিবর্তনবাদের প্রভাব, মানসিকতার উপর এর প্রভাব এবং এর প্রভাবে পরিবর্তিত মানসিকতা, অনেক কিছুই আলোচনায় আনা যায়, আলোচনার পরিসর
বাংলা ব্যান্ডগুলো অনেক আগে থেকেই লোক গানের প্রতি ঝুঁকেছে, সোলসের প্রথম দিকের গাওয়া কয়েকটা গান আমার এখনও প্রিয়, দমে জীবন দমে মরন, কান্দো ক্যানো মন, এমন বেশ কয়েকটা গান হয়তো বাংলা ব্যান্ডের ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবে। তবে বাংলার কিংকর্তব্যবিমুঢ়র সাফল্য নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোকে আবার সেই লোকগানকে নতুন আঙ্গিকে পরিবেশনের সাহস দিয়েছে। এমনই একটা ব্যান্ড আজব, তাদের প্রথম গীতি সংকলন বের হয়েছে।পরিবেশনার ধাঁচ বাংলার মতোই। গানগুলো শ্রুতিমধুর। সংগ্রহে রাখার মতো একটা গীতি সংকলন।
Volume 3, Book 31, Number 173:
Narrated 'Aisha:
Allah's Apostle said, "Whoever died and he ought to have fasted (the missed days of Ramadan) then his guardians must fast on his behalf."
Volume 3, Book 31, Number 172:
Narrated Abu Said:
The Prophet said, "Isn't it true that a woman does not pray and does not fast on menstruating? And that is the defect (a loss) in her religion."
রমজান মাস এসেছে, স্বর্গের দরজা খোলা হয়েছে, এ মাসের সবটুকু সময় স্বর্গের দরজা খোলা থাকবে। যদি কোনো ভাবে স্বর্গের সাথে আমাদের বাস্তব যোগাযোগ থাকতো খুব ভালো হতো। এই বিশ্বব্যাপী রমজানের সময়সূচি নিয়ে অনিয়ম থাকতো
ভালো গানের শ্রোতা নেই এমন অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়, শোনা যায় এমন সব ব্যান্ডের মিউজিশিয়ানদের কাছ থেকে যাদের গানের 80% অন্ধ অনুকরন এবং বাকি 20% ব্যার্থ প্রহসন। বাংলা ব্যান্ডের বিষয়ে একটা কথাই বলতে হয় সিংহভাগ ব্যান্ডের গানের কথা ও গায়কী দূর্বল।তাদের এই দুর্বলতা সহজেই তাদের শ্রোতাবিচ্ছিন্ন করে ফেলেছে। বাংলা গানের সার্বজনীন শ্রোতারা বর্তমানের নতুন ধারা ব্যান্ডের গান শুনে না। আমি নিজেও শুনে আর শোনার আগ্রহ পাই না।নতুন ব্যান্ডের প্রথম এলব্যামের মান ভালো হয়, সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকে ভালো করার হয়তো এ কারনেই। এমনই একটা ব্যান্ড পার্থিব তাদের প্রথম এলব্যামের জন্য চ্যানেল আই মিউজিক এওযার্ড জিতেছে, এলব্যামটা অনেক পরে শুনলাম, যদি ভালো গানের নাম বলতে হয় তাহলে
আইডিয়াটা প্রথম দিয়েছিলো নীতু, ছোটোদের জন্য কিছু অংশ বরাদ্দ রাখা যায় কি না এখানে, যেখানে ছোটোদের জন্য লেখা হবে, আমরা বিভিন্ন রকম তর্ক রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, সেখানে প্রবেশ করা সবার জন্য সম্ভব হয় না, তাই গল্পবুড়োর আগমন, এটা জোড়াতালি ধাঁচের ব্যাবস্থা হলো যদিও তবে নাই মামার চাইতে কানা মামা ভালো।উদ্দেশ্য সরল, এখানে আমরা যা যা পড়েছি তা জমা করা হবে, আমার নিজের প্রিয় শৈশবের চয়নিকা বইটা এখন কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না, অনেক চমৎকার চমৎকার ছড়া নিয়ে বইটা নিরুদ্দেশ, এমন অনেক মানুষের শৈশবের প্রিয় ছড়া, প্রিয় রূপকথা হারিয়ে গেছে, আমাদের শিশুরা হ্যারি পটারের যাদুর গল্প পড়বে এটা খারাপ কিছু না তবে আমাদের শিশু সাহিত্যের মান মোটেও খারাপ না,আমাদের শিশু সাহিত্যের
যৌনতা খুবই স্পর্শকাতর একটা বিষয়, শব্দচয়ন, উপস্থাপন এবং বিশ্লেষনের জায়গাটাতে সচেতন না হলে কিংবা সেই অনুপাতটা ঠিক না হলে সস্তা ,কদর্য হয়ে যায় উপস্থাপনটা। বিষয়টাকে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়াটাও সমান রকমের গুরুত্বপূর্ন।বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যৌনতাভারাক্রান্ত গল্প-কবিতা-উপন্যাস তেমন করে নেই। আমার প্রথম পড়া শক্তির একটা কবিতায় হঠাৎ দেখলাম কবিতাসম্মেলনের হাতমারার উপস্থাপন, তখন আমরা বন্ধু মহলে হাত মারার বিষয়টাকে আলোচনা করলেও এটা কবিতায় একই ভাবে চলে আসবে এমনটা ধারনা ছিলো না, এর পর পড়তে পড়তে আআলজি্বভ চুম্বনের কবিতা পড়লাম, তবে শক্তির কবিতায় শরীরঘনিষ্ঠতার বিষয়টা বাস্তব এবং ভীষনরকম সচেতন নির্মান। কখনই মনে হয় না এটা ইরোটিকা- যার সংজ্ঞায় বলছে এটা এমন ধরনের
24শে জানুয়ারি 1972, গন প্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি বিশেষ ঘোষনা দিয়ে দালাল আইনের প্রস্তাবনা দেন। সেখানে ঘাতক দালালদের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে-সেযব ব্যাক্তিবর্গ যারা সহযোগিতা বা সহায়তা দিয়েছে দখলদার বাহিনিকে,আচরনে, বা কার্যে বা নৈতিক ভাবে দখলদার বাহিনীকে সমর্থন করেছে,যারা এই দেশের জানমালের ক্ষতিসাধন করেছে, এই দেশের নর-নারী -শিশুএবং নারীদের সম্ভ্রমের উপর নৃশংস, অমানবিক অত্যাচার চালিয়েছে, যারা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গনহত্যায় অংশগ্রহন করেছিলো, এমন সব ব্যাক্তি যাদের আচরন এবং কার্যের পরিনতিতে এই দেশের নাগরিকদের জানমালের ক্ষতিসাধন হয়েছে, তাদের সবাইকে দালাল বলা হয়েছে।তাদের আইনের আওতায় আনার জন্যই এই বিশেষ প্রজ্ঞাপনের প্রস্তাবনা।এই আইনের বল
মানুষ কেনো উপাসনা করে? এই প্রশ্নটার উত্তর বিষয় নিরপেক্ষ থেকে দেওয়ার প্রচেষ্টা করে দেখা যাক, অবশ্যই অতিমাত্রার বিমুর্ততা না রেখে, সাধারন কিছু শব্দ ব্যাবহার করে উত্তরটা খোঁজার চেষ্টা করা ভালো। শব্দের ঝংকারে মানুষের ভাবনা বদলে যেতে পারে।উপাসনার বিষয়টা সন্তোষের। এখানে প্রশান্তি পাচ্ছে কে? যে উপাসক সে প্রশান্তির জন্য উপাসনা করে নাকি যে উপাস্য তার প্রশান্তির জন্য উপাসক উপাসনা করে।সত্ত্বা 2টা। এক জন যার উপাসনা করা হচ্ছে এবং অন্য জন ভক্তপুরুষ যে উপাসনার অং বং চং উচ্চারণ করছে, বিভিন্ন প্রক্রিয়ায়, দৈহিক কসরতে নিজের ভক্তি নিবেদন করছে।প্রণত হওয়ার বিষয়টা নিজের হীনতাকে স্ব ীকার করে নেওয়া। সভ্যতার ইতিহাস তাই বলে। মানুষকে উপাস্য বানানোর সময়, ক্ষমতাধরদের সা
বিষয়টা বিবেচনাবোধের, সাদিক হামজা ইউসুফের একটা ভিডিও লিংক দিয়েছিলো, সেটা দেখে আবার মনে পড়লো কথাটা, কথাটা আবার মনে পড়লো হামজা ইউসুফের কেনো আমি ইসলাম গ্রহন করলাম ওটা শুনে,মানুষের বিবেচনাবোধ মানুষকে যা যা ভাবতে বলে ধর্মের মূল বানী সেখানেই, মানুষ মানুষের মধ্যে ঐক্য, সহমর্মিতা, মানবিকতা, ভালোবাসা, কোমল সব অনুভিতির সহাবস্থানের পন্থা খুঁজে নেওয়া, ধর্মের মূল সূর এটাই, বাইরে একটা খোলস আছে, আছে প্রচারকের ছাপ, আর উপসনা পদ্ধতির পার্থক্য আছে।এই বিষয়টার বাইরে কেউ যদি অন্য কিছু খুঁজে পায় ধর্মে তাহলে সেটা তার উন্নত মস্তিস্কের ফসল। সাধারন মানুষ এবং ধার্মিক মানুষের ভেতরের ঐক্যের জায়গাটা এই মনুষ্যত্ববোধের জায়গায়, এখানে লাল-নীল-হলুদ-সাদা বিভাজন নেই। মানুষের মান
মাননীয় তথ্য মন্ত্রিড. আব্দুল মইন খান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন 2006 নামক একটা প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন সংসদে, এই প্রস্তাবিত বিলের অংশবিশেষ দেখে আমি আতংকিত।বাংলাদেশের আইনের অপব্যাবহারের মাত্রা বেশী, তাই এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন আদতে বাক স্বাধীনতা ও চিন্তার স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ হওয়ার সম্ভবনা জাগিয়ে তুলেছে আমার ভেতরে। প্রস্তাবিত বিলে ভালো কিছু কথা আছে-বলা আছে অপরাধ সংঘটনের সহায়তা করার কাজে তথ্যপ্রযুক্তিকে ব্যাবহার করা, অন্য কোনো কম্পিউটার নেটওয়ার্কে নাশকতামূলক কার্যক্রম চালানো, কম্পিউটার ভাইরাস ছড়ানো, এসবকে সাইবার অপরাধ হিসেবে গন্য করে তার যথোপযুক্তি শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।তবে কিছু ধোঁয়াটে বিষয়ও আছে এই প্রস্তাবিত আইনে।অশালীন কোন