আফ্রিকা এবং আরব উপদ্্ব ীপের সাথে ইউরোপের সংযোগস্থল সভ্যতার অন্যতম একটা অঙ্গ। মিশরের সাথে ইউরোপ মহাদেশের এবং এশিয়ার সংযোগ ঘটেছে এখানে,
মুসা যখন বনী ইসরাঈল জাতিকে মিশরের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে আনে, এই ভূখন্ডই ছিলো প্রতিশ্রুত ভূমি। সেখানে একটা পর্যায়ে ইহুদি রাজ্য গড়ে উঠে, দাউদ এবং সোলায়মানের পর যেই রাজ্য 2টা অংশে বিভক্ত হয়, এবং কিংডম ওফ ইহুদ টিকে থাকে আরও সহস্রাধিক বছর, খ্রিষ্টিয় 135 সালের দিকে এই ভূখন্ড চলে যায় রোমানদের অধিকারে, তবে এর আগে সংঘবদ্ধ ইহুদি লড়াইয়ের ভয়াবহতা রোমানদের নতুন যুদ্ধকৌশল নিতে বাধ্য করে। তারা তাদের নিয়মিত সৈন্যবাহীনির এক তৃতীয়াংশ ব্যাবহার করে এই ভূখন্ড দখলের অভিপ্রায়ে।
এর পর এই ভূখন্ডের অধিকার জন্মায় আরবদের, ইসলামি শা
প্রথমত বিষয়টা প্রসঙ্গ বস্তুর, প্রসঙ্গ বস্তু সাধারনভাষায় বললে যাকে ভিত্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হয়। সাধারন প্রসঙ্গ বস্তুর চিরায়ত উদাহরন ট্রেন এবং প্লাটফর্ম। ট্রেন যখন চলতে শুরু করে যদি আমরা প্লাটফর্মকে প্রসঙ্গ বস্তু বিবেচনা করি তাহলে প্লাটফর্মের সাপেক্ষে ট্রেনের গতি নির্ণয় করা যাবে। অন্যভাবে ট্রেন থেকে দেখলে মনে হবে প্লাটফর্ম গতিশীল। আমাদের প্রসঙ্গ বস্তু নির্ধারনের পরই আমাদের পর্যবেক্ষণগত সিদ্ধান্ত দিতে হয়। এই প্রসঙ্গ বস্তুর অবতারনা যখন গ্যালিলিও-নিউটন করেছিলেন তখন আলোর গতিবেগ নির্ধারিত হয় নি। এছাড়া আমাদের যান্ত্রিক শকটে র গতিও তখন সীমিত ছিলো, অত্যাধিক গতিশীল কিছুর চিন্তা তখন আসার সম্ভবনাই ছিলো না কোনো।
একটু সামনে নিয়ে যাই প্রসঙ্গ বস্তুর ধারন
এই লেখাটা লেখা উচিত ছিলো শোহাইল মতাহির চৌধুরির, তবে শোহাইল মতাহির চৌধুরি হয়তো এই পোষ্টের সুত্র ধরে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে চিন্তাটা, এটা এক ধরনের ধারাবাহিকতা, আমরা যেভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অভিজ্ঞতা ছড়িয়ে দেই এমন একটা রিলে রেসের ব্যাটন নিয়ে আমি শুরু করবো প্রথম পর্ব এবং যদি এই ব্লগ টিকে থাকে তাহলে একটা সময় এই ধারাবাহিক চিন্তার অগ্রসরতা ভবিষ্যতের কেউ নির্ণয় করে ফেলতে পারবে।
আমরা একক মানুষ হিসেবে যতই বলিষ্ঠ হই না কেনো আমাদের সম্মিলিত শক্তির কাছে সেটা কিছুই না। আমরা এখানে নানা মতের মানুষ এক হয়েছি, ব্লগটা আমাদের ভাবনার খেরোখাতা। আমরা ভাবনা জমাই ব্লগে, আমরা স্বপ্ন লিখে রাখি। সবার ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে, হয়তো সবাই একমত হবেও না আমার এ
প্রতিবছর এস এস সি এইচ এস সি পরীক্ষা হয়, সংবাদপত্রে কৃতিছাত্রছাত্রিদের সংবাদ ছাপানো হয়, আগে নিয়ম ছিলো বোর্ডে স্ট্যান্ড করা ছাত্র-ছাত্রিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হতো, তারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে নিজেদের মন্তব্য জানাতো, এবং একটা পর্যায়ে প্রশ্ন আসতো তারা ছাত্র রাজনীতি কিভাবে দেখে?
রাজনীতি সচেতনতা থাকতেই পারে, একজন 1200 মার্কের পরীক্ষায় 1100 পেলেই তার একটা পরিচ্ছন্ন ধারনা জন্মায় না রাজনীতি সম্পর্কে এ বিষয়টা প্রশ্নকর্তা বেমালুম ভুলে যেতো, আরও মজার বিষয় হলো আমরা যখন এসএসসি দেই আমাদের সদ্য কৌশোর কাল, এই সময়ে জীবনবোধ পোক্ত হয়ে উঠে না, জীবনের সংগ্রামটার স্বরূপ বোঝাও সম্ভব হয় না অনেকের পক্ষে, এমন জীবন সম্পর্কে অপরিপকক মানুষ কিভাবে রাজনীতির মতো ব্যা
গত 2 মাস ধরে নিয়মিত এক্স ফাইলস দেখলাম, একেবারে প্রথম থেকে শুরু করে 9 বছরের সবগুলো পর্ব, অনেকগুলো বিষয় জমা হলো, প্রথম 2টা বছরের পর বিষয়টা চরম বিরক্তিকর হয়ে যায়, সপ্তম বছরের মাথায় এসে এটা রীতিমতো যন্ত্রনাদায়ক হয়ে উঠে, এবং সেই সাথে ঘটনায় নতুন মাত্রা যুক্ত হয়, অবশেষে বলতে হয় এটা বেশ বৃহৎ মাপের প্রেম কাহিনী,
যেখানে অনেকগুলো ধারনা নিয়ে আলোচনা হলেও, আলোচনাটা আসলে একটা বিষয়কে ভিত্তি করেই চলতে থাকে। গ্রহান্তরী জীবদের পৃথিবীকে উপনিবেশ বানানোর প্রক্রিয়ায় একদল মানুষ কাজ করছে এবং নায়ক তার সঙ্গিনী নিয়ে এই উপনিবেশকরন প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে লড়ছে, অবশেষে সত্য প্রকাশিত হয়, জানা যায় 2012 সালে পৃথিবীকে দখল করতে আসবে গ্রহান্তরীরা- এটার উৎস প্রাচীন মায়া ক্যালেন্ড
প্রশ্নটা চলে আসলো আবারও মওদুদিকে নিয়ে শুভর পোষ্ট পড়ার পর- প্রশ্নটা সাধারন- মানুষের হৃদয়ের ইসলাম আর কোরানের ইসলাম একই নাকি ভিন্ন?
সাদিকের পোষ্টে ইসলামের একটা মানবিক রূপ চলে আসে-সেটা সাদিকের হৃদয়বৃত্তি, সাদিক কোরানের সেইসব আদর্শকে সমর্থন করছে যা তার হৃদয়ে সাড়া দেয়, সেইসব কথাকে সামনে নিয়ে আসছে যার সাদিকের হৃদয়বৃত্তি অনুসরন করতে চায়, সাদিকের ইসলাম যতটা কোরানভিত্তিক ধর্ম তারও বেশী একজন মানুষের ধর্মিয় পরিচয়কে সমর্থন করার জন্য ঐশী গ্রন্থের শরনাপন্ন হওয়া , সেটাকে ইসলাম বলাটা উচিত না বরং এটা সাদিকের নিজস্ব ধর্মভাবনা, যা শৈশব থেকে যৌবন পর্যন্ত অর্জিত সাংস্কৃতিক চেতনা দ্্বারা সংশোধিত।
আস্ত মেয়ের ধর্মবোধের জায়গাটাতেও একই রকম ভাবে বলা যায় বিভিন্ন স
অনেক অনেক দিন পর হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাস পড়া হলো, হলুদ হিমু কালো র্যাব,এই শুভ্র, এই আর আমি এবং কয়েকটি প্রজাপতি।
হুমায়ুন আহমেদের লেখার ভঙ্গি নিয়ে কিছু বলার নেই, ঘটনার বর্ননা আর সহজ ভাষা, সহজপাঠ্য বই, পড়া শেষ হয়- ঘন্টাব্যাপি বিনোদন শেষ। এর পর আর কিছু মনে থাকে না, কোনো ছাপ পড়ে না। অবশ্য অতীতের কিছু উপন্যাস বাদ দিলে হুমায়ুন আহমেদের সব লেখাই ঘন্টাবিনোদনী লেখা।
তবে আমি যেটা মনে করার চেষ্টা করছি তা হলো হুমায়ুন আহমেদের চরিত্রের রা কর্মবিমুখ কেনো?
সবাই মানে চরিত্র যতগুলো থাকে তারা কেউই সেই অর্থে কর্মরত নয়- আমি এবং কয়েকটা প্রজাপতির চরিত্রগুলোর প্রধান চরিত্রের বিলাসের ব্যামো- তার অঢেল টাকা অঢেল অবসর, এবং তার মাথাভর্তি ফ্যান্টাসি, খ্যাপাটে বৈজ
মানুষের ভেতরে পূজা করার একটা প্রবনতা বিদ্যমান এবং মানুষ সুযোগ পেলেই পূজা শুরু করে।
অতীতে সুযোগ ছিলো তাই বড়মাপের মানুষকে দেবতা বানিয়ে পূজা করতো বর্তমানে তেমনটা সম্ভব হয় না তাই বর্তমানে মানুষ ব্যাক্তিপূজা করে। এবং পূজনীয় ব্যাক্তিত্ব খুঁজে বের করে। অনেক ধরনের এবং ধাঁচের পূজনীয় ব্যাক্তি আবিস্কার করেছে সভ্যতা। বড় মাপের শিল্পি, বড় মাপের রাজনৈতিক নেতা, জনসেবক, বিজ্ঞানী এবং এই ধারায় সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় গায়ক, নায়ক, এমন কি মানুষ মানুষের নৃশংসতার জন্য মানুষকে পূজা করে।
হালের চিত্র জগতের সেলিব্রেটিরাও পূজনীয় ব্যাক্তিত্ব- জাতীয় দলের খেলোয়াররাও পূজনীয় ব্যাক্তিত্ব। মানুষ পূজা করছে তাদের।
কিন্তু এই পূজার উৎস কি? মানুষ কেনো অন্য একজন মানুষকে পূজা ক
6 দফার প্রস্তাবসমুহ ছিলো
1. ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তানকে একটি সত্যিকারের ফেডারেশন রূপে গড়িতে হইবে। তাহাতে পার্লামেন্ট পদ্ধতির সরকার থাকিবে। সকল নির্বাচন সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্কদের সরাসরি ভোটে অনুষ্ঠিত হইবে। আইনসভা সমুহের সার্বভৌমত্ব থাকিবে।
** লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়েছিলো ভারতের উত্তরপশ্চিমাংশের এবং পুর্বাংশের মুসলিমপ্রধান এলকাসমুহ নিয়ে একটা রাষ্ট্র গঠনের কথা, যেই রাষ্ট্রের অংশদ্্বয়ের স্বায়ত্বশাসন থাকিবে। ***
2. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে মাত্র 2টি বিষয় থাকিবে। প্রতিরক্ষা এবং বৈদেশিক নীতি। অবশিষ্ট বিষয় সমুহ প্রদেশসমুহের হাতে থাকিবে।
3. পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য পৃথক অথচ বিনিময়যোগ্য মুদ্্রার প্রচলন করিতে
ইতিহাসের পাতা খুলে দেখা যাক আজকের জামাতে ইসলামি দল পূর্ব পাকিস্তানে 70 এর নির্বাচনে কয়টা আসন পেয়েছিলো- দেখা যাচ্ছে তাদের আসন সংখ্যা 1।
জাতিয় পরিষদ নির্বাচনে জামাতে ইসলামির আসন কয়টা ছিলো- সংখ্যা-4।
কিজন্য জামাতে ইসলামি বাংলাদেশকে সমর্থন করে নাই? কারনটা হলো জামাতে ইসলামি পাকিস্তানের জাতিয় পরিষদ নির্বাচনে 3টা আসনে বেশী পেয়েছিলো।
আজকে রাজাকারদের সন্তানেরা বহাল তবিয়তে ঘুরছে, তাদের নাতিপুতিরাও ঘুরছে, ভাই বেরাদার পূত্র স্বজন সবাই আছে- বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা শিরোমনি জিয়াউর রহমান76এ যখন জেল থেকে নিজামী আর মুজাহিদিকে মুক্তি দেন তখন তারা কিজন্য জেলে ছিলো? কিজন্য জেলে ছিলো আরও 33000 হাজার রাজাকার?
কিজন্য 1978এ অসুস্থ মাকে দেখতে আসার ছুতায় গো