শিরোনামহীন নিয়ে একটা প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিলো, প্রথম সংকলনের বেশ কিছু গানের সুর পছন্দ হয়েছিলো যদিও আমার অন্য এক বন্ধুর আপত্তি ছিলো জিয়ার অশোধিত গলা ব্যাবহারের বিষয়টা, এর পরও আমার কাছে বিষয়টা আপত্তিকর মনে হয় নি, তবে প্রত্যাশার যেই বুদবুদ তৈরি হয়েছিলো সেটা এক ফূৎকারে বিলীন হয়ে গেলো
অন্তত 4টা থেকে 5টা গান ইংরেজি গানের সুর মেরে তৈরি করা, মেগাডেথ, মেটালিকা, স্করপিওন, আয়রন মেইডেন, এই কয়েকটা ব্যান্ডের কিছু রিফ ব্যাবহার করেছে, হয়তো জিয়ার অতীত ভালোবাসা এবং চর্চার প্রভাব, আমি ভালো একটা গান খুঁজছি , ইচ্ছেঘুড়ি গানটাও পছন্দ হলো না তবে দ্্ব ীতিয় জীবন গানটাই এখন পর্যন্ত শোনা এই সংকলনের সেরা গান, আদা বনে শিয়াল বাঘ ,খুব বেশি ভালো সংকলন নয়, তবুও এই সংকলনের ন
সাদিকের জন্য খারাপ লাগছে, বেচারা ইতিহাস তুলে ধরতে চেয়েছিলো, জঘন্য ইতিহাস, মানুষের গোত্র আনুগত্য কিভাবে মানুষের বিবেচনাবোধকে অন্ধ করে ফেলে।
মুহাম্মদের মৃতু্য হয় 8ই জুন, 632 খ্রিস্টাব্দ, মুসলিমহিসাবে হিজরি 12ই রবিউল আউয়াল। এখানে কিছু মত এবং ভিন্ন মত আছে, শিয়াদের মতে বিদায় হজ্জের সময় মুহাম্মদ ঘোষনা করেন তার মৃতু্য আসন্ন এবং তার উত্তরসূরি হবে আলি ইবন আবু তালিব,এবং অন্যরা দাবি করে কোনো উত্তরসূরি নির্দিষ্ট করা হয় নি।
যাই হোক ইতিহাসের এই পাতাটা খুব বিতর্কিত এবং সুনি্ন ইতিহাসবিদ এবং শিয়াদের মধ্যে সামান্য মতভেদ থাকলেও এটা সবাই স্ব ীকার করে নিয়েছে
মুহাম্মদের মৃতু্যর পর পর তার দাফন করানোর প্রস্তুতি নিয়েছিলো তার কন্যা ফাতিমা এবং তার জামাই আলি, এ
কেয়ামত নিয়ে কেয়ামত হয়ে গেলো গতকাল ব্লগে, যাই হোক কেয়ামত বা মহাপ্রলয়ের ভিন্ন ভিন্ন সংজ্ঞা নিয়ে বিভিন্ন মানুষ হাজির হচ্ছেন, ভালোই লাগছে দেখে, সাদিক প্রথম থেকেই বুখারির হাদিস সংকলনের বিরোধী সুতরাং সাদিকের জন্য বুখারি বা অন্য কোনো সাদিস সংকলন থেকে হাদিস তুলে দিলে সাদিক পছন্দ করবে না, বুখারির পূনরুত্থানের বয়ান নিয়ে সন্দেহ আছে এমন মানুষও কম নয় ,যারা ধর্মপ্রাণ তাদের যদি বলা হয় তারা যেই যুক্তিগুলো দিচ্ছে সেই যুক্তিগুলো ভ্রান্ত তাহলে তাদের আঁতে ঘা লাগে, ওয়ালি এই মাত্র কেয়ামত বা মহাপ্রলয়ের আবশ্যকতা নিয়ে একটা পোষ্ট দিলো, সাদিক কেয়ামত সম্পর্কিত আয়াতের একটা লিংক দিয়েছে ওটাও পড়তে হবে এর আগে ঘরবাড়ী কিছু কথা বলেছে সেই বিষয়ে কিছু কথা বলা ভালো, তবে এই একটা ম
বেশ কিছু বিষয় চোখে পড়ছে, নতুন একজন বিজ্ঞানমনস্ক!!! ব্লগার এসে আমাদের বিজ্ঞানের নতুন কিছু ধারনা শিখাচ্ছেন। হকিং সাহেবকে নিয়ে বিস্তর টানাটানি হচ্ছে তাও দেখা গেলো, কথা হলো হকিংএর ব্রিফ হিস্টোরি ওফ টাইম বইটার কিয়দংশ জনাব ত্রিভূজ পড়েছেন কি পড়েন নি? তার রেফারেন্সে তিনি হকিংএর নাম নিলেন বলেই প্রশ্নটা সামনে এলো,
কোরানের 4টা আয়াত এসেছে সহায়ক হিসাবে
81ঃ15 "তারারা পিছে হটিয়া যায়," জনাব ত্রিভুজকে এবার কিছু বলাটা উচিত হবে না তিনি বলেছেন সকল নক্ষত্রই পৃথিবী থেকে দুরে সরে যাচ্ছে কিন্তু ঘটনা সেরকম নয় মোটেও, এনড্রোমিন্ডা বলে একটা গ্যালাক্সি মিল্কি ওয়ের দিকে এগিয়ে আসছে, মিল্কি ওয়ে হচ্ছে সেই গ্যালাযি যেটার একটা দূরবর্তি কোণে সূর্য্য সহ আমাদের সৌর জগতের
মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো জানেন তারা এটা স্ব ীকার করবেন যে এই মৌলিক অধিকারগুলো পুরনের দায়িত্ব সম্মিলিত মানুষের সংগঠন হিসেবে রাষ্ট্রের পালন করা উচিত। মানুষের আহার-বস্ত্র-বাসস্থান- চিকিৎসা-শিক্ষা এবং কাজের পরিবেশ তৈরি করা এবং পরিবেশ রক্ষা করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রের সম্পন্ন নাগরিকদের সামর্থ্য আছে, তারা বাজার থেকেই জীবনের প্রয়োজনীয় রসদ সংগ্রহ করতে পারে, এদের ছেলেমেয়েরা প্রয়োজনে শিক্ষা এবং ডিগ্রিও কিনতে পারে আজকাল, চিকিৎসা সেবার জন্য অনেকেই বিদেশ ভ্রমনের সামর্থ্য রাখে, বাসস্থানের বা আহারের চিন্তা এদের নেই, এমন কি প্রান্তিক মধ্যবিত্ত মানুষেরও মোটামুটি জোড়াতালি দিয়ে জীবনযাপনের উপকরন সংগ্রহ করে ফেলানোর ক্ষমতা আছে, কিন্তু বাংলাদেশের বার্ষিক
হারুন ইয়াহিয়া নতুন যুগের প্রাযুক্তিক সহায়তাপ্রাপ্ত এক ভন্ড দিব্যি বিশ্বাসের বোসাতি করছে এবং তার বিভিন্ন বঙ্কিম সত্যকে কিছু মানুষ কোনো রকম বিবেচনা না করেই তোতা পাখীর মতো উগড়ে দিচ্ছে, এ পরিস্থিতি ভয়ংকর।
তার জীবনি নিয়ে কোনো কথা নেই প্রায় 50 বছর বয়েসের এক লোক এ পর্যন্ত শতাধিক বই লিখেছেন, বই লেখা কোনো যোগ্যতা নয় হুমায়ুন আহমেদও প্রায় 150টা বই লিখে ফেলেছেন এই 35 বছরের সাহিত্য জীবনে,
উপন্যাস লেখা এক অর্থে তথ্যনির্ভর বই লেখার চেয়ে সহজ, তথ্য উপস্থাপন করতে হলেও যাচাই বাছাই করতে হয়, বিশ্লেষণ করতে হয় এবং অবশেষে নির্যাসটুকু তুলে আনতে হয়, যথারীতি হারুন ইয়াহিয়া সাহেব যার আসল নাম আদনান ওকটার( হয়তো বাংলাদেশের হলো নামটা হতে পারতো আদনান আখতার) 1979 সালে
এ পর্যায়ে এসে মনে হচ্ছে সম্ভব হবে না বিজ্ঞানীভিত্তিক আলোচনা, বিজ্ঞানীর সংখ্যা এত বেশী এবং প্রত্যেকেরই ক্ষুদ্্র ক্ষুদ্্র অবদান আছে বিজ্ঞানের এই পর্যায়ে আসার ক্ষেত্রে, তাই বোধ হয় বিষয় ভিত্তিক আলোচনা শুরু করার সময় হয়েছে, নিউটন, গ্যালিলিও, কোপার্নিকাস, কেপলার, টাইকোব্রাহে এবং নিউটনের সমসাময়িক আরও একজন যার অবদান উল্লেখ না করলেই নয় সেটা রবার্ট হুক, তিনি একাধারে উদ্ভাবক এবং তত্ত্বপ্রণেতা, তার সাথে নিউটনের অজ্ঞাতকারনে দন্দ্ব তৈরি হয়, দন্দ্বের কারনটা সম্ভবত রয়্যাল একাডেমীতে হাজিরা দেওয়া সংক্রান্ত। যাই হোক, রবার্ট হুক নিউটনেরআগেই মহাকর্ষ বল যে দূরত্বের ব্যাস্তানুপাতিক এটা অনুমান করেন এবং এ সংক্রান্ত একটা ভাবনা নিউটনকে চিঠিতে জানান, তার পর তিনি আলোর ত
আবারও অতীত ঘাটতে হচ্ছে বলে দুঃখিত। মাঝে মাঝে ব্লগে শালিনতাবাদি হাঁক শুরু হয়। নতুন শুরু হয়েছে রাসেল(.........) এর একটা পোষ্ট নিয়ে। ওখানে ব্লগারের প্রতি অশীল ভাষা বর্ষন হয়েছে এই দাবি মহাজনের। তা এই অশীল ভাষার ঐতিহ্য এই ব্লগে কাদের সুচনা? এখন একজনের ঘাড়ে বন্দুক রেখে সবাই সাধু সন্ত হয়ে গেলে হবে?
দাদা, ডেস্ট্রয়ার, অপবাক, এবং আরও অনেক বর্ণচোরা ব্লগার যারা বিভিন্ন নামে এসে গালি দিয়ে যায়, সাচ্চা রাজাকার বলে একজন আছে যে মাঝে মাঝে রক্তশীতল করা হুমকি দেয়, এবং আরও অনেকে যারা উন্মুক্ত যৌনতা চায়, এদের স্বেচ্ছাচারি মন্তব্যগুলোর সময় শালিন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা কোথায় ছিলো? কোথায় ছিলো এই শালীন সুশীল সমাজ যখন এখানে মহুয়ামঞ্জুরিকে নিয়ে নানাবিধ কেচ্ছাকাহ
গ্যালিলিও পোষ্টে অনেক কথা বলেছি নিউটনকে নিয়ে,কিন্তু তৎকালীন ধর্মমনস্তত্ত্ব কিভাবে মানুষের ভেতরে যুক্তিকে গ্রহন করার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে ছিলো তা বলা হয় নি। আমরা আধুনিক এস্ট্রোনমির জন্মের পেছনে চার্চের অবদান অস্বীকার করতে পারবো না, এমন কি শিক্ষাবিস্তারেও চার্চ অগ্রগন্য ছিলো সব সময়।
কোপার্নিকাস( সৌরজগত এবং মহাবিশ্বের একটা নক্সা তৈরি করেছিলেন প্রথম যে খানে সূর্য ছিলো মহাবিশ্বের কেন্দ্র), টাইকো ব্রাহে, কেপলার, গ্যালিলিও এরা সবাই চার্চের আর্থিক আনুকু
গ্যালিলিও পূর্ববর্তি বিজ্ঞানীদের দর্শন ছিলো জগতরহস্য শুধুমাত্র পর্যবেক্ষন করেই ব্যাখ্যা করা সম্ভব, আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু অনুভব করি তাই বাস্তব, তাইা সত্য, আমাদের ভ্রান্ত উপলব্ধি কখনও আমাদের বিভ্রান্ত করতে পারে বা সত্যের ভ্রান্ত উপলব্ধি দিতে পারে এটা গ্যালিলিও পূর্ববর্তি বিজ্ঞানীদের কখনও মানে হয় নি, তাই আমরা অনেক কিছুই বিশ্বাস করেছি চোখের দেখায় কখনও আরেকটু যাচাই করে দেখি নি আসলে আমরা যা বিশ্লেষন করছি তা আদৌ সত্য ভাষন কিনা। কথাটা 500 বছর আগে যেমন সত্য ছিলো এখনও ততটাই সত্য, আমরা এখন বিজ্ঞানের প্রয়োগ করছি প্রতিদিন কিন্তু কেন এবং কিভাবে এই প্রায়োগিক বিজ্ঞানে বিজ্ঞানের তত্ত্ব প্রয়োগ হচ্ছে তা বুঝার চেষ্টা করছি না। অনেক খুব সাধারন সাধারন বিষয়