আজ বাংলাদেশ জিতেছে খুব আনন্দের সংবাদ এটা।
আমরা কিছু অবোধ দর্শক নাহিদের একটা পোস্টে বিভিন্ন সময় স্কোর লিখে সম্পুর্ন খেলার সময়টা কাটিয়েছই, এখন সেখানে 178টা মন্তব্য হয়ে গেছে, আমরা যারা সেখানে ছিলাম তাদের ছোট্ট একটা আকাংক্ষা ছিলো, আমরা ঐ বিশেষ পোষ্টে মন্তব্যের সংখ্যা করবো 213।
যারা যারা লগ ইন করছেন তারা যদি নাহিদের পোষ্টে 1টা করে মন্তব্য করে আমাদের সাহায্য করেন বেশ কৃতার্থ হই।
নিবেদক
প্রবাসী দর্শক সমিতির পক্ষ থেকে অপ বাক।
একজন জাফর ইকবাল ,এক জন আলি আসগর যথেষ্ট নয়, বাংলাদেশের সামাজিক অবস্থা এমন যে এখানে একজন গবেষককে গবেষনা বাদ দিয়ে দেশের মানুষকে জাগ্রত করার জন্য ছুটে বেড়াতে হচ্ছে গোটা দেশে।
অথচ এ দায়িত্বছিলো যাদের তারা ব্যার্থ হওয়ায় জাফর ইকবাল আলি আসগরের কাঁধে চেপেছে এ কাজ।
এটাই দেশ প্রেম। যাই হোক দেশ প্রেম নিয়ে প্রবাসিদের কথনে কারো কারো এলার্জি আছে, তাই দেশপ্রেমের কথা বাদ দেই।
উগ্রবাদী দলগুলোর আদর্শিক দুর্বলতার সাথে আরও একটা দুর্বলতা আছে, সেটা হলো সাংস্কৃতিক দৈন্যতা। এক আলমাহমুদের খানিকটা ঝুকে থাকা নিয়ে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ইসলামি দলগুলোর কর্মিদের সংস্কৃতি বোধ কি খুব উন্নত?
আমার উত্তর, না বরং অনেক নীচু মানের শিল্পবোধ তাদের। আমার খুব বেশি শিল্পি
গত কয়েক দিন সামান্য ব্যাস্ততা ছিলো। তবে এর মধ্যেই দেখলাম হীরকের শতক, এর পর দেখলাম আড্ডার শতক। দুজনকেই অভিনন্দন আবারও।
আমার গতকাল কেটেছে খারাপ। ছেলের উথাল পাথাল জ্বর। সেও গত কাল শতকের উপরে রেখেছিলো তাপমাত্রা, না ঘুমানো ক্লান্তিতে সকালে ঘুমিয়েছে যখন ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সময় হয়ে গেলো।
খারাপ লাগছিলো কিন্তু এখানে সময়ের হিসেবে সব চলে আর আচমকা বাইরের তাপমাত্রা কমেছে। আমার ভেতো বাঙালি শরীর এখনও জমাট বাধা জলের তাপমাত্রায় কেপ উঠে, বাইরে বরফ পড়লে ঘরের ভেতরে আমার ঠান্ডা লাগে ভীষন। এসব প্রতিকুলতার মধ্যে গেলাম হাসপাতালে।
নার্সের অহেতউক খুচাখুচিতে ছেলে আকাশ পাতাল এক করে কেঁদেছে, আমি বুক চোখ মুখ শক্ত করে ছিলাম অনেক ক্ষন, শিরা খুঁজতে গিয়ে হাত
অমি রহমান পিয়াল......................
আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ পাওনা রইলো।
আপনি আপনার সংগ্রহ থেকে যা দিলেন তা আমাদের অনেকের কাছেই সম্পদের মতো।
আমার নিজের মনে হয় এসব পেপারকাটিং সংগ্রহ করে রাখ উচিত বাংলাদেশের স্বার্থে। কিন্তু বাংলাদেশের সরকার তেমন কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেই আমরা যারা যুদ্ধ পরবর্তি প্রজন্ম তারা ইতিহাসহীনতার অন্ধকারে ঘুরপাক খাচ্ছি।
আমার নিজের আগ্রহ ছিলো 50 থেকে 53 পর্যন্ত প্রকাশিত ভাষা আন্দোলনের বিভিন্ন সংবাদের সংকলন । কিন্তু সরকার তেমন উদ্যোগ নিলো না। এখন শুনছি সে সময়ের জাতিয় দৈনিকের অনেক কপি বিলুপ্ত। আমরা আসলেই অদ্ভুত জাতি।
যেমন 71 এর পেপার কাটিং দরকার তেমনই আমাদের দরকার 72 থেকে 79 পর্যন্ত প্রকাশিত পেপারের বিভ
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব, মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে মানুষের বসবাসের জন্য, এত এত গ্রহ নক্ষত্র, পৃথিবীর সব জীব বৈচিত্র সবই মানুষের জন্য, পৃথিবী মহাবিশ্বের গুরুত্বপূর্ন একটা জোতিষ্ক। এই দার্শনিক মতবাদের উপর ভিত্তি করেই প্রধান প্রচলিত ধর্মগুলো জন্ম নিয়েছে। এই দর্শনের নাম পৃথিবীকেন্দ্রিকতা। মানুষকে মহাবিশ্বের পরিপ্রেক্ষিতে বিশিষ্ট অবস্থান দিয়েছে এ মতবাদ। আশরাফুল মাখলুকাত মানুষের প্রাধান্য লুণ্ঠিত হলে ধর্ম অসার হয়ে যাবে এই ধারনাটা গ্যালিলিওর সাথে চার্চের বিরোধের একটা প্রধান কারন।
ধারনাটা অন্ধ হলেও এর যুক্তিগুলো দেখা যাক বিচার করে।
পৃথিবী অন্যতম বিশিষ্ট একটা জোতিষ্ক, মহাবিশ্ব আবর্তিত হচ্ছে এই পৃথিবীকে কেন্দ্র করে, সূর্য্য চন্দ্র, সবই আবর্তিত হয়
অনেক ভেবে চিন্তে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম যে কোরানের একটা ব্যাখ্যান আমি লিখবো। রাম শ্যাম যদু মধু সবাই নাকের লোম ছিড়তে ছিড়তে একটা ব্যাখ্যান লিখে ফেলছে আমি পিছিয়ে পরি কেনো?
ছাড়পোকার কামড়ে অতিষ্ট মওদুদী সাহেব বগল আর পশ্চাত দেশ চুলকুতে চুলকুতে একটা ব্যাখ্যান লিখলো,সেটা অনেক জনপ্রিয়তাও পেলো, এখন অপ বাক একটা ব্যাখ্যান লিখবে, বুঝে উঠতে পারছি না কতটা উত্তেজক ব্যাখ্যান লিখবো।
কোরানের অনুবাদ দিয়ে শুরু করবো, অনেকেই অনুবাদ করেছে, সেখানে আমার অনুবাদের প্রয়োজন কি? এর উত্তরে বলতে পারি আমার সেসবের ভাষ্য পছন্দ হয় নি, পড়লে ঠিক ভক্তিরস উথলে উঠে না বরং ফিচকেমি করার বাসনা জাগে।
একটা গুরুগম্ভ ীর অনুবাদ দেওয়ার জন্য আমার এ ক্ষুদ্্র প্রয়াস।
কোরানে
ব্লগের বিষয়ে সবাই কিছু না কিছু বলেছে, তবে ব্লগের ধারনার শক্তিশালি দিক হলো এর গম্যতা। অনেক খবর, অনাচার সংবাদপত্রের পাতা পর্যন্ত পৌছাতে পারে না, ব্লগ যেহেতু সাধারন মানুষের নিজের সাংবাদিক হয়ে ওঠার একটা সুযোগ, সেখানে অনেক অনু সাংবাদিক গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখতে পারে। কি লিখবো কেমন ভাবে লিখবো এসব নিয়ে না ভেবে লিখে যাওয়াটাই ভালো।
নিজের অনুভব প্রকাশ করতে লজ্জা পাওয়ার কি আছে? যা মনকে দোলা দেয়, যা সবাইকে জানানোর তাগিদ অনুভুত হয়, লিখে ফেলান।
সবাই পড়বে এমন লজ্জা না রেখে লিখেন, নিজের ভালো লাগা বড় কথা, কে কি ভাবলো এটা ভেবে হাত গুটিয়ে বসে থাকার মানে নেই।
যেমন আমি এখন লিখবো, আগে থেকে রাস্তা পরিস্কার করা আর কি।
বাংলাদেশের আন্ডারগ্রাউন্ড ম
চট্রগ্রামের পরিচয়ের সাথে ধর্মিয় উগ্রতা একাকার হয়ে যাচ্ছে, আমরা সামপ্রদায়িক সমপ্রিতির কথা বলে বলে গলা ফাটাচ্ছি আর সেখানকার এক স্কুলে ধর্ম বিভাজন চলছে, এমন জঘন্য চর্চা বন্ধ হওয়া দরকার, এমনিতেই অনেক বেশি অপোগন্ড তৈরি হয়েছে কোনো রকম সহযোগিতা ছাড়াই, এখন যদি সহযোগিতা করা হয় এ হার বাড়বে,
আমি বেশ অনেক দিন ধরে প্রশ্নটা করবো করবো ভাবছি,
ঢাকার আইডিয়াল স্কুলের নির্দিষ্ট পোশাক আছে, কিন্তু সে পোশাকের উপরে একটা টুপি বাধ্যতামুলক কেনো?
টুপি পড়ার বিষয়ে সবার নিজস্ব মতামত থাকতে পারে, কিন্তু এর একটা ধর্মিয় দিকও আছে, সে কথা বিবেচনা করে হলেও টুপি নিষিদ্ধ করা উচিত।
আমি জানি না আইডিয়ালে কোনো ভিন্ন ধর্মের ছাত্র আছে কি না, যদি থাকে তারা এ নিয়মটাকে কি
আমরা কি দিন দিন অবুঝ হয়ে যাচ্ছি?
আড্ডা এবং হীরক লস্কর ভাই, জেনেভা ক্যাম্পের আটকে পড়া মানুষগুলো কিছু পাকিস্তানি কিছু বিহারের, তারা ভাষাগত ভাবে উর্দুভাষি, কিন্তু উর্দু ভাষি জনগন মানেই বাংলাদেশের শত্রু এমন অপপ্রচারনা আমি আপনাদের কাছে আশা করি নি।
যদি খবরটার চোখ এড়িয়ে যায় আবার পড়েন,
তারা জন্মেছে বাংলাদেশের মাটিতে, এখানেই 2য় শ্রেনীর নাগরিক হিসেবে বেড়ে ওঠা, তারা না ঘর কা না ঘাট কা অবস্থায় আছে,তাদের পিতা- মাতাদের মোহাজের হিসেবে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার কথা ছিলো কিন্তু অবস্থানগত কারনে তাদের গ্রহন করতে পাকিস্তান নারাজ, তাদের বাংলাদেশ গ্রহন করে নি, জেনভা ক্যাম্পের ভেতরে যারা যান নি কিংবা সৈয়দপুরের বা অন্য আরও 2 3 জায়গায় জেনভা ক্যাম্প আছে, আমি
আকবর একটা ভুল করেছিলেন তার রাজত্বকালে, অশিক্ষিত এই সম্রাট কি যেনো কুবুদ্ধি এসেছিলো ঘটে তাই সভাসদদের বললেন হিজরি মাস অনুযায়ি সৈর দিনপঞ্জি তৈয়ার করো, একজন হিসেব কষে তৈয়ার করলেন, সে মোতাবেক আমরা বাংলা সন পাইলাম, পাইলাম পহেলা বৈশাখ, তাহলে হিজরি সন আসিল কোথা থেকে, জানা যায়, কাফের আরব বাসি মোহাম্মদের উপর পিতৃপুরুষের ধর্ম নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অপরাধে ক্ষিপ্ত ছিলেন, তারা হত্যা করতে পারেন এই আশংকায় রাতের অন্ধকারে মোহাম্মদ চুপিসারে, তার তৎকালিন ভ্রাতা, পরবর্তিতে জামাতা আলিকে আমানত রাখা জিনিষপত্র বুঝাইয়া দিয়া গৃহত্যাগ করেন, মোহাম্মদ চরম স্বদেশ প্রেমি ছিলেন তাই এই দেশত্যাগের ব্যাথ্যা ভুলিতে পারেন নি। তিনি লিপিবদ্ধ রাখেন , এি জালেন কাফেররা আমাকে কত দিন মক