বিকল্প ধারার লোকজন আসছে কিন্তু মূলধারার লোকজনের খবর নেই।
ব্রাত্য, মাসুদা তপন অবনি, আরও হয়তো গোপন কেউ কেউ আছে যারা লিটলম্যাগে লিখছে, আশা করা যায় এ সুবাদে ভালো কিছু পড়া হবে,
স্বাগতম.................
আরও অনেক লোকজন আছে যারা লেখেন ভালো তাদের লেখা পড়া হয় নিয়মিত, আর দেখি কয়েকদিন পরে সাহিত্য সমালোছক হয়ে যাব ধর্মপ্রচার ছেড়ে।
মনে হয় শিবির নেতৃত্বের নতুন যোগ্যতার মাপকাঠি তৈরি করেছে, কয়েকটা খুনসংশ্লিষ্ঠ না হলে ঠিক শিবির নেতা হিসেবে মানায় না,
রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা দেখে তাই মনে হয়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের 4 ,5 গ্রামে শিবির ক্যাডারদের বৈবাহিক সম্পর্ক সেখান থেকে তেনারা নাঙ্গা তলোয়ার হাতে ছুটে ছুটে আসেন ইসলামি ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে,
নতুন শিক্ষক হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সালেহির বিচার হবে? সম্ভবনা ক্ষীন, হয়তো জেলের আশেপাশে ঘুরে , কয়েকদিন ফাটক খেটে তিনি ফিরে আসবেন, হামদ নাত গেয়ে তসবিহ হাতে তাকে বরণ করতে যাবেন শিবিরের ছোটো খুনিরা, দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে না,
চিটাগাং বিশ্ববিদ্যালয় চিটাগাং কলেজ, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে যতজন শিবিরের খুনি আছে তা
ওয়ালি ভাইয়ের লেখা পড়লাম, ভাষা আন্দোলনে নিহত ব্যাক্তিদের কিভাবে সম্মান প্রদর্শন করতে হবে এ বিষয়ে।
আমার আপত্তির কারন বস্তুতঃ 2টা।
প্রথমত ঃ ভাষা আন্দোলনের সম্পুর্ন মঞ্চ জুড়ে আছে বাঙ্গালি সংস্কৃতির জন্য ক্রমাগত সংগ্রাম। সংঘাত ,বিদ্্রোহ, প্রতিবাদ বাঙ্গালি সংস্কৃতিকে রক্ষার। এবং এর চালিকাশক্তি ধর্মপরিচয়বিহীন সেসব মানুষেরা যারা নিজের ভাষার জন্য লড়েছে, তারা ধর্ম নিরপেক্ষ একটা আন্দোলন করেছে, এবং এই আন্দোলনে নিহত ব্যাক্তিদের কিভাবে সম্মান দেখাতে
ভালো একটা রসিকতা শুরু হয়েছে দেখা যায়, জটিল রসিকতা, আমি নাকি সবার পোষ্টে ধর্মবানি ঝাড়ছি আর পবলিক খাচ্ছে, শালার পাবলিকও।
কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের শৈশব কখনও কাটে না, তারা চিরায়ত শিশু, অক্ষর, ভাষা, শুধু কতিপয় চিহ্ন, পরস্পরের যোগাযোগ করে,
কিন্তু যারা অক্ষরজ্ঞানী অবুঝ, যারা কথা বুঝে না, তাদের বিষয়ে কিছু বলার নেই।
আমার কথা বা মন্তব্য যাদের পছন্দ নয় তাদের নিজেদের নিয়ন্ত্রনে আছে তারা কি পড়বে, কি পড়বে না, আমার ক্ষুদ্্র জ্ঞানে এটাকেই বাস্তবসম্মত মনে হয়। আমার মতামতের দায়ভার শুধু আমার, মনে হয় কতৃপক্ষ প্রথম পাতায় এটা স্পষ্ট করে বলেছেন, কিন্তু কতৃপক্ষ তাদের মতে বিতর্কিত বিষয়গুলোকে পরিহারের উপদেশ দিয়েছেন, সেটা তাদের বিবেচনা,
হাবিব মহাজন ভাই আপনি দুই বার অভিযোগ করলেন, বেশ বিতর্কিত কিছু কথা বললেন, কেউ কেউ আমার পরিবার নিয়ে টানাটানি করলেন, রুচির দীনতা , রুচিহ
ঘটনা গত কোরবানির ঈদের-
বাংলাদেশে উট কোরবানির নতুন ফ্যাশন শুরু হয়েছে, সে কারনে কিছু উট ভারতের রাজস্থান থেকে কিছু অন্য জায়গা থেকে কোরবানির হাটে নিয়ে আসা হয়,
এদের একটা ঈদের আগে আগে সন্তান প্রসব করে। প্রকৃতিক ঘটনা, কিন্তু জানা যায় এই উটগুলোর আমদানিকারক ছিলেন এক পীর বাবা, এবং তার অনুসারিরা প্রচারনা করলো, এটা হুজুরের কেরামতি,
মানতে আপত্তি নেই, হুজুরে সায়দাবাদি নামক লোকটা ডিমপড়া দিয়ে সন্তানহীন নারিকে গর্ভবতি করে ফেলছেন, হুজুর উটকে করতে পারবেন না কেনো?
যাই হোক ঘটনার শেষ ছিলো, বাংলাদেশের ধর্মপ্রান মানুষ সেই উটের দুধ কিনছে 400 টাকা লিটার দরে এবং পান করছে, উটের দুধ পান করা সুন্নত,কিন্তু হিন্দুমুল্লুক থেকে আসা কাফের উটের দুধ হারাম কিনা এ বি
বাঙ্গালির প্রেমের আকুতি দমিয়ে রাখার কোনো যোগ্য প্রতিষোধক তৈরি হয় নি এখনও। প্রকাশের সুযোগ পেলে সবার আগে প্রেমাকুতি জানায়।
এই সাইট তৈরি হওয়ার পর থেকে আমি আশংকা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম এই প্রজাতির আগমনের। তারা বিজয় নিশান উড়িয়ে এসে পরেছে।
এখন সাইট ডেভলপারদের প্রতি সামান্য একটা অনুরোধ, এই সব প্রেমাবেগী জন গনের জন্য সাইটের প্রথম পাতায় "ব্যাক্তিগত আলাপন" ধরনের কিছু দেওয়া যায় কি না, যে খানে শুধুমাত্র বন্ধু হতে চাই, প্রেমিকা প্রেমিক চাই, এসব লেখকের আস্তানা হবে।
কিংবা আপনারা এই সাইটের প্যারালাল সাইট হিসেবে ম্যাচ মেকিং একটা অবস্থান তৈরি করতে পারেন, যেখানে রেজিষ্ট্রেশন ফি দিয়ে পছন্দের মানুষ খোজার বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে, তাহলে আমার মনে হয় ভালোই হতো।
বাংলাদেশে প্রেমিকের সংখ্যা কত?
কত জন ভালোবাসা দিবসে প্রেমিকার হাত ধরতে চায়?
কতজন বিগত 15 বছর ধরে প্রেমিকা পাওয়ার চেষ্টা করছে?
রাস্তায় , কলেজের গেটে, স্কুলের সামনে দাড়িয়ে, শিক্ষাঙ্গনে, বাসের লাইনে, আধুনিক শপিং মলে, ইয়াহু চ্যাট রুমে, ম্যাচ মেকিং সাইটগুলোতে কত বাঙ্গালি তরুন, যুবক কিশোরের হাহাকার আছে?
একটা মিসকল, রং নাম্বারে ইচ্ছাকৃত ফোন, হঠাৎ নায়কোচিত ভাবভঙ্গিতে ভিড় বাসে সিট ছেড়ে কানুইয়ের গুতা খাওয়ার ভদ্্রতায় কতজন ভেবেছেন, এই বুঝি একটা প্রেম হয়ে গেলো?
বিশেষ দিবসের সুবেশী যুবাদের দেখে একটাই কথা মনে হয়, এ দেশে মানুষ উপবাসে অনাহারে মারা যায় কম, মরে প্রেমের আকাংক্ষায়।
সবাই বন্ধু হতে চায়, হাত বাড়াতে চায়, বন্ধুত্বের বিজ্ঞাপনে ভরে
অনেক দিন পর সুমন্ত আসলামের লেখা পড়লাম। ভদ্্রলোক আগের মতোই আছেন। মধ্যবিত্ত স্বাপি্নকেরা তার লেখার ভক্ত এটা বুঝেছিলাম 2002 এর বই মেলায়। আমার হালকা বামপন্থি এক ছোটো ভাই বাউন্ডুলের ভেতরের পাতায় সুমন্তের হাতের ছাপ নিয়ে গর্বিত ভাবে বললো, সুমন্তের লেখার আমি ভীষন ভক্ত,
বাংলাদেশের তথাকথিত আধুনিক লেখকেরা কেজি দরে হতাশা বিক্রি করে বেশ দু পয়সা কামিয়ে নিচ্ছেন, বইমেলায় মাঠে বসে চুকচুক বাদাম খেতে খেতে জীবন ঘনিষ্ঠ লেখার মকশো করছেন। তাদের লেখায় থকথকে চর্বির মতো থলথলে করুনার অসভ্য নাড়াচড়া।
কে হায় হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে? কিন্তু বাঙ্গালি পয়সা খরচ করে দুঃখ কিনতে ভালোবাসে, তাই সার সার ব্যার্থ প্রেমের উপন্যাস আসে, বিরহের গান গেয়ে মনির এস ডি রুবেল আ
ইরাক অবৈধ্য ভাবে দখল করে আমেরিকা অন্যায় করেছে। ইরাক যুদ্ধের ঘোষনা দেওয়ায় বুশের যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার হওয়া দরকার।
এর স্বপক্ষে আন্দোলন করুন। বিশ্বের সকল মুসলমান এক হয়ে আন্তর্জাতিক কমিশনে বুশের বিচার দাবি করেন।
আইনানুগ আচরন করেন। অযথা এর প্রতিবাদে নিরিহ মানুষ খুন করছে কেনো ইসলামি জঙ্গিরা। সাধারন মানুষ সব সময় যুদ্ধবিরোধি, শান্তিকামি। তাদের হত্যা করার অধিকার কে দিলো জঙ্গিদের?
অযথা আবেগ পুজি করে শিয়ালের হুককাহুয়া ডাক ডেকে কি লাভ? যারা এই প্রচারনায় মানুষ হত্যাকে ন্যায়বিচার বলছে সবাই নির্বোধ।
জামায়াতে ইসলামির সকল সমর্থক, যারা আমার মৃত্যু কামনা করেন, যারা ইসলামের মহান অনুসারি এবং যারা আমাকে অভিযুক্ত করছেন, তারা এই পদক্ষেপ নেন।