মৃত্যুময় ঈষৎ এর ব্লগ

একটি অসভ্য ও প্রবল সাম্প্রদায়িক জাতি

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩১/১০/২০১৫ - ১০:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মুক্তচিন্তক গবেষক, বিজ্ঞানী, লেখক, ব্লগার, অনলাইন এক্টিভিস্টদের অন্তঃত মানুষ বা প্রাণি মনে করে, সকল শ্রেণি-পেশা-চিন্তা-সম্প্রদায়ের নাগরিকের জীবনের ন্যূনতম নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ এই আওয়ামী লীগ গঠিত সরকারের উচিৎ ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়ে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করে এই ধরণের হত্যাকান্ডগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া। এবং বিভিন্ন সময়ে হত্যাকাণ্ড ঘটার পূর্বে, পরে তাদের কোন কোন সিদ্ধান্ত-উক্তি-কার্


গণজাগরণ মঞ্চ ইজ নট ইকুয়াল টু ধর্ম অবমাননা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৩/০৪/২০১৩ - ৪:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গণজাগরণ মঞ্চ কোনদিন এক মুহূর্তের জন্যও কোন ধর্মেরই ধর্মীয় কোন বিষয় নিয়ে কোন বক্তব্য দেয় নাই। দিবেই বা কেন?


লাল-সবুজ পতাকা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৭/১২/২০১২ - ১১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১৫ ডিসেম্বর ২০১২
১৫ ডিসেম্বর দুপুরে লোকাল বাসে বাসায় ফিরছি। নিউ মার্কেটের সামনে জ্যামে অনেক ক্ষণ ধরে আটকে আছি, সায়েন্স ল্যাব পর্যন্ত জ্যাম। জানালা দিয়ে হঠাৎ দৃষ্টি বাইরে পড়ল। এক কিশোর দামাদামি করছে। আমি মানুষের আচরণ পর্যবেক্ষণ করতে পছন্দ করিঃ কিশোরটির বয়স খুব বেশি নয়। চেহারায় সারল্য লক্ষণীয় পর্যায়ের, মায়াবী। খুব ভদ্রভাবে দামাদামি করছে যেন সে না করতে পারলে খুশি হয়। দামটা পতাকার। দামীই তো। অমূল্য রক্তের দামের পতাকাতো সহজে পাওয়া যাবে না, পরম শ্রদ্ধার দামে হৃদয়ে নিজের করে নিতে হয়। সেই ভাবটি স্পষ্ট।


হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অথবা ছিলেন না.......

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২০/০৭/২০১২ - ৩:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ঊনি ছিলেন অথবা ছিলেন না। কোন এক শৈশবে অথবা নির্জন কৈশোরে হাহাকার বিষণ্ণ পথটায় উনার প্রহচ্ছন্ন ছায়া পড়েছিল, সেই থেকে উনাকে চিনি। এ চেনা দীর্ঘ, পর্যায়যুক্ত, শূন্যতা কখনো মুগ্ধতার। উনি হয়তো আমাকে গভীর জীবনবোধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভিতর ভেঙে চুড়ে দেন নি মাহমুদুল হকের মতো, হয়তো দীর্ঘ অথচ দৃঢ় গাঁথুনির মায়াজালে আচ্ছন্ন করেন নি ইলিয়াসের মতো এমনকি হয়তো ভাষার কারুকার্যে মোহিত করেন নি শওকত ওসমানের ম


হাবিজাবি-০১

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০৭/২০১২ - ৭:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাতিল।
আজকাল আর গোধূলি উড়ে না আকাশে, শূন্যতার পাশাপাশি কিছু একটা থমকে দাঁড়ায় থাকে। পরিচিত পথগুলোতে হাঁটতে থাকলে বিষণ্ণতা পায়ে লেপটে শরীরে উঠে আসে। এদিকে শরীরের প্রতিরোধ্য হয়ে ওঠা আরও শক্ত। তবে এ পথ হারিয়ে যাবে এই রকমবোধ হবার কোন মানে নেই, অনন্তকাল ধরে জমিছেঁড়া লেইকটার মতো আমাকেও আঁকড়ে থাকতে হবে এখানে, ঝড়ে বৃষ্টিতে কাদা প্রেমে জড়াবে, বারান্দা ভাসিয়ে ঘুম ভাঙিয়ে দিবে- তবু থাকতে হবে, যত অভিযোগই প্রতিবেশীরা আনুক মিথ্যে অঙ্গীকার করে হলেও থাকতে হবে। যাবার অন্য কোন জায়গা নেই তা নয়, তবু অন্য এক বৈপ্লবিক(স্বমত) বোধের কারণে নাড়িছেঁড়া সম্ভব হবে না কোন কালেই।


পদ্মকোরকের মতো স্বাধীনতা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৫/১২/২০১১ - ১১:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদ্মকোরকের মতো স্বাধীনতা

[i][=green]মুক্তশব্দ ঊত্তরীয়ে আবাহন শুনি
বাতাসে আলো এসে গভীর ক্ষতচিহ্ণ ভাঙে,
নীলাঁচল জড়ানো আকাশে সময়ের অকস্মাৎ
সকল আড়ম্বর থেমে আছে তোমাতে বিজয়-
সূর্য-ঊষ্ণ অরুণমুখ প্রশ্বাস-আশ
জমিন রঙ্গিন, গাঢ় সবুজ ছড়ানো স্রোত
উড়ছে পতাকা সমগ্র প্রান্তর কাঁপিয়ে-
ভাঙবে ক্ষুধা, অপলাপ, নির্যাতন স্তুপ।
হেঁটে হেঁটে যাবে পুরো পথ,


দ্বিতীয় সফেনস্মৃতি

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ১০:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উৎসর্গঃ কাব্যবিশারদ রোমেল চৌধুরী


দ্বিতীয় সফেনস্মৃতি

হিমাঙ্কের বালুঘর বদ্ধমুখ হয়েছিল পায়,
শূন্যতার বেলাভূমে কৃশতায় জমেছিল কিছু
নিরাশার সুখ,
বিভাজিত যুগ।

সুনিবিড় ছায়াঘরে জীবনেরা গড়েছিল স্তূপ,
ঝরনার প্রিয়সখা চিরবাধ্য অনুমিত প্রজা
দণ্ডায়মান ঠায়,
শুভ্রসিক্ত কায়।


সচলপাতা আর এক অতিথির কথকতা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৭/০৮/২০১১ - ৯:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]এইযে এখানে দেখছেন রঙের ছটা, নীল আর সাদা মিশে মেঘাকাশ, পাশে কোন প্রিয়তম কবির দু'ছত্র স্মৃতিচারণ, জ্বল জ্বলে বর্ণে পঙ্ ক্তিগুলো হয়তো আপনাকে আবিষ্ট করছে মোহে! অথচ কালও কিন্তু এমন পেলবতা ছিল না; ছিল দৃপ্ত বজ্রমুষ্টি বদ্ধাকারী শ্লোগান অন্যায়ের বিরুদ্ধে অথবা ছিল শোকে মুহ্যমান কোন ব্যথার অভিমানী গান। আরেকটু সরে এদিকটায় এলে ছয়টি ব্যঞ্জন আর একটি স্বরবর্ণের শব্দঝঙ্কার বড় সুষমিত!