[justify]মুক্তচিন্তক গবেষক, বিজ্ঞানী, লেখক, ব্লগার, অনলাইন এক্টিভিস্টদের অন্তঃত মানুষ বা প্রাণি মনে করে, সকল শ্রেণি-পেশা-চিন্তা-সম্প্রদায়ের নাগরিকের জীবনের ন্যূনতম নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ এই আওয়ামী লীগ গঠিত সরকারের উচিৎ ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়ে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করে এই ধরণের হত্যাকান্ডগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া। এবং বিভিন্ন সময়ে হত্যাকাণ্ড ঘটার পূর্বে, পরে তাদের কোন কোন সিদ্ধান্ত-উক্তি-কার্
[justify]গণজাগরণ মঞ্চ কোনদিন এক মুহূর্তের জন্যও কোন ধর্মেরই ধর্মীয় কোন বিষয় নিয়ে কোন বক্তব্য দেয় নাই। দিবেই বা কেন?
[justify]১৫ ডিসেম্বর ২০১২
১৫ ডিসেম্বর দুপুরে লোকাল বাসে বাসায় ফিরছি। নিউ মার্কেটের সামনে জ্যামে অনেক ক্ষণ ধরে আটকে আছি, সায়েন্স ল্যাব পর্যন্ত জ্যাম। জানালা দিয়ে হঠাৎ দৃষ্টি বাইরে পড়ল। এক কিশোর দামাদামি করছে। আমি মানুষের আচরণ পর্যবেক্ষণ করতে পছন্দ করিঃ কিশোরটির বয়স খুব বেশি নয়। চেহারায় সারল্য লক্ষণীয় পর্যায়ের, মায়াবী। খুব ভদ্রভাবে দামাদামি করছে যেন সে না করতে পারলে খুশি হয়। দামটা পতাকার। দামীই তো। অমূল্য রক্তের দামের পতাকাতো সহজে পাওয়া যাবে না, পরম শ্রদ্ধার দামে হৃদয়ে নিজের করে নিতে হয়। সেই ভাবটি স্পষ্ট।
[justify]ঊনি ছিলেন অথবা ছিলেন না। কোন এক শৈশবে অথবা নির্জন কৈশোরে হাহাকার বিষণ্ণ পথটায় উনার প্রহচ্ছন্ন ছায়া পড়েছিল, সেই থেকে উনাকে চিনি। এ চেনা দীর্ঘ, পর্যায়যুক্ত, শূন্যতা কখনো মুগ্ধতার। উনি হয়তো আমাকে গভীর জীবনবোধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভিতর ভেঙে চুড়ে দেন নি মাহমুদুল হকের মতো, হয়তো দীর্ঘ অথচ দৃঢ় গাঁথুনির মায়াজালে আচ্ছন্ন করেন নি ইলিয়াসের মতো এমনকি হয়তো ভাষার কারুকার্যে মোহিত করেন নি শওকত ওসমানের ম
পদ্মকোরকের মতো স্বাধীনতা
[i][=green]মুক্তশব্দ ঊত্তরীয়ে আবাহন শুনি
বাতাসে আলো এসে গভীর ক্ষতচিহ্ণ ভাঙে,
নীলাঁচল জড়ানো আকাশে সময়ের অকস্মাৎ
সকল আড়ম্বর থেমে আছে তোমাতে বিজয়-
সূর্য-ঊষ্ণ অরুণমুখ প্রশ্বাস-আশ
জমিন রঙ্গিন, গাঢ় সবুজ ছড়ানো স্রোত
উড়ছে পতাকা সমগ্র প্রান্তর কাঁপিয়ে-
ভাঙবে ক্ষুধা, অপলাপ, নির্যাতন স্তুপ।
হেঁটে হেঁটে যাবে পুরো পথ,
উৎসর্গঃ কাব্যবিশারদ রোমেল চৌধুরী।
হিমাঙ্কের বালুঘর বদ্ধমুখ হয়েছিল পায়,
শূন্যতার বেলাভূমে কৃশতায় জমেছিল কিছু
নিরাশার সুখ,
বিভাজিত যুগ।
সুনিবিড় ছায়াঘরে জীবনেরা গড়েছিল স্তূপ,
ঝরনার প্রিয়সখা চিরবাধ্য অনুমিত প্রজা
দণ্ডায়মান ঠায়,
শুভ্রসিক্ত কায়।
[justify]এইযে এখানে দেখছেন রঙের ছটা, নীল আর সাদা মিশে মেঘাকাশ, পাশে কোন প্রিয়তম কবির দু'ছত্র স্মৃতিচারণ, জ্বল জ্বলে বর্ণে পঙ্ ক্তিগুলো হয়তো আপনাকে আবিষ্ট করছে মোহে! অথচ কালও কিন্তু এমন পেলবতা ছিল না; ছিল দৃপ্ত বজ্রমুষ্টি বদ্ধাকারী শ্লোগান অন্যায়ের বিরুদ্ধে অথবা ছিল শোকে মুহ্যমান কোন ব্যথার অভিমানী গান। আরেকটু সরে এদিকটায় এলে ছয়টি ব্যঞ্জন আর একটি স্বরবর্ণের শব্দঝঙ্কার বড় সুষমিত!