মৃত্যুময় ঈষৎ এর ব্লগ

অনুবাদ-কাব্য ১.৩: Ode to the West Wind (Shelley)

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২২/০৭/২০১১ - ১০:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(২২ জুলাই ২০১১, মৃত্যুময় ঈষৎ)

আজ তৃতীয় বাণী অনুবাদের চেষ্টারত। এই অনন্য কবিতাটি 'তের্জা রিমা' আর 'ইয়াম্বিক পেন্টামেটার' নামক চমৎকার সুরেলা ছন্দে রচিত। মূলকবিতায় তের্জা রিমার এই বিন্যাসটি (A-B-A, B-C-B, C-D-C, D-E-D, E-E) ব্যবহৃত হয়েছে। তদ্রূপে আমি তৃতীয় বাণীর ক্ষেত্রে (কে-নে-কে, নে-আদ-নে, আদ-রে-আধ, রে-নো-রে, নো-নো) এই বিন্যাসটি রেখেছি। তবে মূল কবিতা থেকে অর্থান্তর না করার আপ্রাণ চেষ্টা ছিল।


অনুবাদ-কাব্য ১.২: Ode to the West Wind (Shelley)

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৭/২০১১ - ৩:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতিবিখ্যাত রোমান্টিক ইংরেজ কবি 'পার্সি বিশ শেলি(১৭৯২-১৮২২)'র "Ode to the West Wind(১৮১৯)" ধ্রুপদি কবিতাটি অনুবাদের চেষ্টা করেছিলাম, প্রথম বাণীটি শেষে আজ দ্বিতীয় বাণী অনুবাদের চেষ্টা করেছি। এই অনন্য কবিতাটি 'তের্জা রিমা' আর 'ইয়াম্বিক পেন্টামেটার' নামের অসাধারণ সুরেলা ছন্দে রচিত। 'তের্জা রিমা' সম্পর্কে একটু আলোকপাত করছি, এটি অন্তঃমিল দেখে, ১৪ পঙ্ ক্তির প্রতিটির শেষে এই প্যাটার্ন (A-B-A, B-C-B, C-D-C, D-E-D, E-E) রাখতে হয়। আমি দ্বিতীয় বাণীটি অণুবাদের সময় (রে-তা-রে, তা-এর-তা, এর-কে-এর, কে-নো-কে, নো-নো) এই প্যাটার্নটি রেখেছি। তারপরও মূল কবিতা থেকে অর্থান্তর না করার আপ্রাণ চেষ্টা ছিল। কতটুকু সার্থক হয়েছি- তা আপনাদের বিচার্য হাসি


অনুবাদ-কাব্য: Ode to the West Wind (Shelley)

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০৭/২০১১ - ৯:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিম্নোক্ত অনুবাদ-কাব্যাংশটি সুবিখ্যাত ইংরেজ কবি 'পার্সি বিশ শেলি (১৭৯২-১৮২২)'র "Ode to the West Wind" ধ্রুপদি কবিতাটির প্রথম চরণ সাপেক্ষ। পূর্ণ কবিতাটি পাঁচ পর্বে শেষ করার ইচ্ছে আছে(যদি আপনাদের সমর্থন পাই হাসি )। মূল কবিতা থেকে অর্থান্তর না করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। কতটুকু সার্থক হয়েছি জানি না। চিন্তিত


প্রথম সফেনস্মৃতি

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৬/২০১১ - ১০:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[center]০১
উন্মাতাল ঢেউ তার উত্তাল গর্জনে
বেসুরো প্রকৃতির কোন কোণে
পাহাড়ের সারি-আকাশকে ছাপিয়ে
অসীম থেকে শুরু আর
পায়ে আছড়ে পড়ে শেষ আমার!

০২
পাশে বালুচর সমুদ্র; শেষে অচলের
গোমরা থমকে যাওয়া চাউনি;
বুক ফেড়ে শ্বেতস্রোতের বিন্দু বিন্দু জলে
বৃষ্টির মত ঝরনা মনে বিষণ্ন সাধ আনে!


কিছু বানানবিভ্রাট আর একটু সতর্কতা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বানানবিভ্রাট আর একটু সতর্কতা

[justify][left]বাংলা ব্যাকরণ পড়েছি সেই ৭/৮ বছর আগে। খুব প্রিয় বিষয়গুলোর একটি ছিল। তখন মাঝে মাঝে মনে হত বড় হয়ে ঢাবিতে বাংলায় পড়ব। আরো কত আকাঙ্ক্ষা ছিল তার ইয়ত্তা নাই! যদিও উচ্চ মাধ্যমিকে বা পরে ভার্সিটি ভর্তির সময় দৃঢ় সংকল্প ছিল ঢাবির ফার্মেসিতে পড়ব, চান্স পাওয়ার পরও পিতাজান ভর্তি হতে দেন নাই! যাই হোক বাজে কথা রেখে এই পোস্ট যে কারণে সে কথায় আসি। দেঁতো হাসি


প্রথম পূর্ব পুরুষ

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২১/০৬/২০১১ - ৭:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছায়াটি দীর্ঘতর হয়ে আছে কাছে, টের পাই
তার গাঢ় অস্তিত্ব; যখন অগ্নিজ্বরের দাবদাহে
শরীর ভিসুভিয়াসের মত ফুটন্ত- ছায়া রিক্ত-
চোখের উপর এসে পরে; পেলব স্পর্শানুভূতি
হয়, শিউরে উঠি, জীর্ণ শৈশব ফিরে আসে পথে
ধূপখোলার শু'নো কাঠালপাতা মোড়া বিরানির
অক্ষয়িষ্ণু ঘ্রাণ পাই, মগ্নরাত মধ্যভাগে থাকত তখন
শেষ পথিকের পদাংক এঁকে উনি নির্বিকার ছুটতেন-
সুঘ্রাণ নিয়ে আসলে অবাধ্য দ্রুতিতে গোগ্রাসে গিলতাম!


আগমনী বরষা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৬/২০১১ - ৮:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নীল নেই, ধূসর মেঘে আকাশ ছেয়ে
আছে বরোষার আগমনী পাখায়
চেপে ভাসিয়ে দিচ্ছে স্মৃতি-
স্মৃতিতে বর্ষণমুখর সন্ধ্যা অপেক্ষায়


রৌদ্রদহন

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১২/০৬/২০১১ - ১২:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিরোনাম:: 'রৌদ্রদহন'
মনন:: নাগরিক।
লিখিত:: ১১ জুন ২০১১।

ছিন্নপথটাও নগরে শীর্ণকায়ে ধুঁকে
পথিকের পদপাত আটকে ধরে
অকার্বন রসে তেষ্টা মেটে কিছু;
শুকিয়ে তাও সবকাঠ, সূর্য ঢেলে দেয়
নতুন উত্তপ্ত তরঙ্গ অবাধ- সে
পথে তবু এক চিলতে শূন্যস্থান নেই-
লোকের দাবানলেও পুড়ছে এ নগর!


অপঘাত

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০১/০৬/২০১১ - ৮:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিরোনাম:: 'অপঘাত'
মনন:: রেলে যত অপমৃত্যু।
লিখিত:: ৩১ অক্টোবর, ২০০৯।

জড় দেহ প্রাণহীন তবু বাহুভাজে
চোখে পড়ে বলিষ্ঠ পেশীময় রৌদ্রদগ্ধ ধ্রুবত্বকে
আধো কালোরং ঘর্মাক্ত পশমও
ঢেকে আছে লোহার পাথরে- ব্যথা কি সে পেল?
কত ঊর্ণনাভে মায়াবী আঁচলে মায়াবিনী মা
কোমল পনিরের মত গড়েছিল নরম শরীর,
একবারও কি স্মৃতির ট্রেনে সেই অমৃতস্বর ভেসে আসে নি!


সবুজ পাহাড় ও বন্ধুরা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(ছবি ও লেখা দুটোই অত্যন্ত দুর্বল, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করলাম।)

পরীক্ষা শেষ হল কিছুক্ষণ আগে, ২-৩ ঘণ্টা, তখন বিকেল ফিরছে। রাজ্যের ক্লান্তি কাবু করে ফেলেছে, হঠাৎ মুঠোফনে আর.বি.'র নাম ভেসে উঠল, আমরা বন্ধুমহল আর.বি. ডাকি, (এই নামের পশ্চাতেহাস অজ্ঞাতই থাক আজ!)। ও বললো চলে আসতে, টিকেট কাটতে যেতে হবে, আমি তখন বিস্ময়ঘোরে! জানা ছিল আমরা কোথাও গেলে এমনই হুঁট করে যাই।...