[justify]আমরা মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কারের কথা বলি, পাঠ্যক্রম বিজ্ঞানসম্মত করার কথা বলি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, কেবল পাঠ্যক্রম বিজ্ঞাসম্মত হলেই বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম তৈরি করা সম্ভব না। জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য বিজ্ঞান পড়ানোর চেয়ে বিজ্ঞানমনস্ক এবং যুক্তিবাদী শিক্ষক বেশি দরকার যিনি সত্যিকারের শিক্ষার আলোটা ছড়িয়ে দিবেন।
[justify]১.
ফেসবুকে লগইন করেছেন, আপনার হোমে দেখবেন আপনার এক ফেসবুক বন্ধুর আপডেট,
'ফিলিং ওয়ান্ডারফুল'-ইটিং ফ্রায়েড চিকেন এন্ড ফ্রেন্চ ফ্রাইস এট কেএফসি উইদ অমুক এন্ড তমুক।
আপডেট দিবে ভালো কথা, কোন সমস্যা নেই। কিন্তু এই মানুষটি গলির মাথার কাশেমের দোকানে বসে পেয়াঁজু খেতে খেতে আপডেট দেয় না, তখন সেল ফোনের স্ট্যাটাস বক্স বন্ধ হয়ে যায় সন্দ করি।
ঘুম থেকে উঠেই আফ্রিদি শুনলেন রেকর্ড নেই! এটা দেখে আমার পাপী মনে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে, রাতে আফ্রিদির সাথে প্রথম আলোর পক্ষে ঘুমিয়েছিল কে?
[justify]প্রতিটি সুনাগরিকের দায়িত্ব নিজ জাতির সৃষ্টি এবং কৃষ্টি নিয়ে সম্যক ধারণা রাখা। বাঙালি জাতির সৃষ্টি এবং ঐতিহ্য গর্বময় স্বাধীনতা সংগ্রামকে ঘিরে। কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস নতুন প্রজন্মের মাঝে ঠিকঠাক ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে কিনা সেটা কী আমরা ভেবে দেখেছি?
ডিসেম্বরের এই সময়টায় শ্রীমঙ্গলের চা-বাগানগুলোতে বড্ড শীতের প্রকোপ। শ্রীমঙ্গল থেকে শমসেরনগর যাবার পথে রাস্তার দু-ধারে সারি সারি চা-বাগান। শ্রীমঙ্গল থেকে শমসেরনগরের পথ ধরে কয়েক মাইল সামনে এগোলেই লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান। বড় রাস্তা থেকে ২০০ গজ ভেতরে ঢুকলেই আতিক সাহেবের বাংলো। আতিক সাহেব ফিনলের ডেপুটি ম্যানেজার, পরিবার ঢাকায় থাকে, তিনি বাগানের দেয়া বাংলোতেই থাকেন। পরিবারের সাথে দেখা করতে সপ্তাহান্তে ঢাকা
ক্লাসে ফার্স্ট হয়েও কখনো ফার্স্ট হবার মর্যাদা উপভোগ করতে পারিনি, নতুন বছরের শুরুতে নতুন ক্লাসের রোলকলে নিজের নাম শুনার জন্য ক্লাসের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতো। বাবার সরকারী চাকুরীর সুবাদে বাংলাদেশের অনেক জায়গাতে থাকা হয়েছে, বছর বছর স্কুলও পাল্টে যেতো। তখন ক্লাস ফোরে পড়ি, উত্তরবঙ্গের কোন এক জেলায় থাকি। প্রতিদিন নিয়ম করে স্কুলে যেতাম, স্কুলের পাঠ শেষে ছয় বা আট ওভারের ক্রিকেট ম্যাচ খেলে বাসায় ফির
মাইলের পর মাইল জুড়ে কোন বৃক্ষরাজি দেখা যাচ্ছেনা, গাছের সমস্ত শাখা-প্রশাখা শুভ্র বরফের নিচে ঢাকা। যতদূর চোখ যায় কেবল উপত্যকা, পর্বত এবং রাতের আকাশের তারা দেখা যায়। এর মাঝেই আছি আমি এবং আমার স্ত্রী। মৃত্যুর অপেক্ষা এবং কেউ এসে উদ্ধার করবে এই আশা দুটো অপশনের দিকেই চেয়ে আছি আমরা।
স্পারসো থেকে একটি প্রতিনিধিদল সকাল সকাল ত্রিশালের দুর্ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছেছে, ঢাকা থেকে ত্রিশালের দূরত্ব খুব বেশি নয়। গাজীপুর পার হলেই একটানে ত্রিশাল। দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় ইউএনও জামিল আহমেদ।
''কীভাবে জানলেন যে একটা দুর্ঘটনা হয়েছে?''-স্পারসোর টিম লিডার জিজ্ঞেস করলেন।
বার্নস এন্ড নোবলের কফি কর্নারে জানালার পাশে বসে বই পড়ছিলাম। সুজান কলিন্সের 'ক্যাচিং ফায়ার'। বইটা ২০১২ এর বেস্ট সেলার লিস্টে আছে, ইদানিং সবকিছুই কেমন জানি উল্টা-পাল্টা হয়ে যাচ্ছে। কন্টেন্ট না জেনে বেস্ট সেলার লিস্ট দেখে বই পড়ি এবং আইএমডিবি রেটিং দেখে দেখি মুভি। এমন সময় চোখ ফিরিয়ে তাকে দেখলাম।