মূল: Hirschkind, Charles and Saba Mahmood. "Feminism, The Taliban, And Politics Of Counter-Insurgency". Anthropological Quarterly 75.2 (2002): 339-354. Print.
কিঞ্চিত অভিযোজিত।
দুর্যোগের বিরাশি সিক্কার থাপ্পড়ে মানুষের মুখোশ খুলে পড়ে। শুধু দুর্যোগ নয়, শাহবাগ আন্দোলনের মত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সময়ও প্রয়োজনীয় মেরুগুলো প্রস্ফুটিত হয়। একেকটা ঘটনার(Event) প্রসবযন্ত্রনার মধ্য দিয়েই মানুষের জন্ম হয়, মানুষের অন্তরাত্মা পরিপূর্ণ নগ্নতায় অবভাসিত হয়। স্থবির সময়ে আমরা মানুষের যে রুপটা দেখি, তা শুধুই মরীচিকা।
যদি নিজের আপন নিভৃত কোণ হতে বাইরে পদার্পণ করেন, তা সেটা মানুষের সাথে আড্ডায় হোক আর সোশ্যাল নেটওয়ার্কের পাবলিক ডিসকাশনই হোক, উত্তপ্ত বাক-বিতন্ডার ক্রসফায়ারে জর্জরিত হওয়া অনিবার্য। এসব আলাপ-আলোচনা অধিকাংশ সময়েই হেত্বাভাসের ঘন অরণ্যে হারিয়ে যায়; পরিণামে, কোন যৌক্তিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারে না। পাবলিক ফোরামের আলোচনায় অংশগ্রহণ করা আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে সময়ের বিকট অপচয় মনে হয়, মানুষকে তার প্রত্যেকটা
[=green]সাংবাদিক খ্রিস্টোফার হিচেন্স তাঁর The Trial of Henry Kissinger বইতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির ফলে সংঘটিত বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী ঘটনার সাথে হেনরি কিসিঞ্জারের সরাসরি সম্পৃক্ততা সংকলিত করেছেন - ভিয়েতন
প্রথম পর্বে বলেছিলাম এই লেখাটা তিনটি পর্বে লিখব, কিন্তু পরে ভাবলাম কাট-ছাট করে দু'টি পর্বেই শেষ করে দিই, তাই এটাই শেষ পর্ব।
“No doubt there exist thoughts so profound that most of us will not understand the language in which they are expressed. And no doubt there is also language designed to be unintelligible in order to conceal an absence of honest thought.” – Richard Dawkins, A Devil’s Chaplain
“কিন্তু” অব্যয়টা আজকাল কিছু বিশেষ গোষ্ঠীর সাথে অন্বয়যুক্ত হয়ে পড়েছে, কোন বাক্যে “কিন্তু” ব্যবহার করতে গেলে এখন নিজের মধ্যে একটা জাতির বিবেক ভাব চলে আসে। “আমিও বিচার চাই, কিন্তু…..” এর কাহিনী সবার জানা। ফেসবুকচারণার অভিজ্ঞতায় দেখলাম কোন স্ট্যাটাস বা মন্তব্য “আমি রাজনীতি বুঝি না, কিন্তু…” দিয়ে শুরু হলে অবধারিতভাবে কোন না কোন জামায়াতি প্রপাগান্ডায় বা সুড়সুড়িতে শেষ হবে। এখন এসেছে নতুন আরেকট