কে বলেছে খেলাধুলায় আমরা র'ব পিছে?
জানো না কি হারা ছাড়া জিততে চাওয়া মিছে!
"হারতে হারতেই জিততে হবে" - সত্য চিরন্তন।
তবু কেন হারলে তুমি খারাপ করো মন?
যতই আমরা হই না কেন খেলায় পরাজিত,
হয়ো নাকো তবু তুমি একটুকুও ভীত।
সত্য কথা, ন্যায্য কথা, সবাই জেনে নাও -
বাংলাদেশকে হারতে দেখে লজ্জা কেন পাও?
এইচ এস সি পাশ করার পরে একটা যুদ্ধের মধ্যে পড়ে গেছিলাম - ভর্তি যুদ্ধ। আমাদের কাছে সেটা সত্যিকার অর্থেই যুদ্ধ ছিল কারণ প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরম তোলা, ফরম জমা দেওয়া এবং ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পড়েছিল মোটামুটি একই সময়ে। আমাদের তো মাথায় হাত দেয়ার মত অবস্থা!
ছোট্ট একটা ছেলে - একটা ছড়া পড়ে তার মনের মধ্যে খুব কৌতূহল জাগলো। ছড়ায় একটা যন্ত্রের কথা লেখা, যে যন্ত্রটার কথা এর আগে কখনো পড়েনি বা শোনেনি ছেলেটি। বাসায় কয়েকটাই বিশ্বকোষ ছিল (তখন বাংলাদেশ ও বিশ্বের ডায়রী ইত্যাদি নামে বের হতো বিশ্বকোষগুলো)। সবকয়টি তন্ন তন্ন করে খুঁজেও যন্ত্রটার কথা কোথাও পেলো না ছেলেটি। তখন সে গিয়ে তার বড় ভাইকে জিজ্ঞেস করলো যন্ত্রটার কথা। ভাই শুনে তো হেসেই লুটোপুটি!
[justify]সেই কোন ছোটবেলায় প্রথম শুনেছিলাম একটি গান "যদি হিমালয় আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ একদিন গলেও যায়, তবুও তুমি আমার " কথার থেকে বেশী ভালো লেগেছিল সুর (বড় হয়ে বুঝেছি শুধু সুর নয়, গানটিকে প্রকৃত গান করে তুলেছিল গায়কি)। ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা বড়বেলায়ও যায়নি আমার, বরং দিনে দিনে আরো বেড়েছে। আমার কৈশোর আর তারুণ্যের উদ্দাম দিনগুলিতে অবিচ্ছেদ্য সঙ্
[justify]আমার পাঠক জীবনে দুইটি দন্ত স এর প্রভাব অপরিসীম - সুকুমার রায় আর সেবা প্রকাশনী। বুঝতে পারিনি কখন যেন তৃতীয় দন্ত স এর আবির্ভাব ঘটেছে এবং তা আমার জীবনের অঙ্গাঙ্গী অংশ হয়ে পড়েছে। বুঝলাম অফ লাইনে কয়েকটি দিন কাটানোর সময়ে। বুঝতেই পারছেন এই তৃতীয় দন্ত স হচ্ছে সচলায়তন। আগে এই দন্ত স এর প্রভাব বুঝতে পারিনি, অনেকটা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝতে না পারার মত। বুঝলাম কিছুদিন আগে, যখন বিশেষ ক
[justify]
ইউরোপা অপহরণ
[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –
You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them
এক সময় এক দেশে ছিল দুই বন্ধু। তারা ছিল খুবই দরিদ্র, তাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। তাদের দেশেও খুব একটা কাজ ছিল না। ফলে যদিও তারা বেশ পরিশ্রমী ছিল, কিন্তু তবুও তারা সবসময় কাজ পেত না। অল্প যে সময় তারা কাজ পেত, মন দিয়ে সে কাজ করত। তাতে করে তারা ভালো পারিশ্রমিকও পেত। কিন্তু যেহেতু সবসময় কাজ থাকতো না, তাই তাদের উপার্জন খুব তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যেত। আবার কায়ক্লেশে চলতো তাদের দিন। এভাবে বছরের