ইংল্যান্ডের সাউথশিল্ড শহর থেকে আমার বন্ধুরা যখন কাজের সন্ধানে নিউক্যাসেলে চলে যায়, তখন আমি বেশ অসুবিধায় পড়ে যাই। সাউথশিল্ড ছোট শহর, চট করে ব্যাচেলারদের জন্য রুম ভাড়া পাওয়া যায় না। আমার আশ্রয় হয় এক বাংলাদেশী রেষ্টুরেন্টের উপরে একটি ঘুপচি রুমে। এক পাশে রেষ্টুরেন্টের মালপত্র,অন্যপাশে তোষক পেতে আমি ঘুমাই। সেই রুমে কোন জানালা ছিলো না। ডিম লাইটের কোন ব্যাবস্থা নাই। রাতের বেলা আলো নিভিয়ে দিলে ঘুটঘুটে অন্
আমরা তিন বোন এক ভাই। তবে আমাদের সবার বড় এক বোন নাকি জন্মের মাত্র এক মাসের মাথায় মারা গিয়েছিলেন। সে হিসেবে চার বোন এক ভাই। অবশ্য সেকথা আলাদা। আমার বেঁচে থাকা তিন বোন হচ্ছেন সোহেলী আপা, শিউলী আপা, আর পারুল আপা। সবার শেষে আমি, আমাদের বংশের বাত্তি। কিন্তু বংশের বাত্তি কিভাবে হলাম, আপারা কেন হতে পারলো না, সেটা আমি বলতে পারবো না। আমি যে বাত্তি, বংশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, সেটা আ...
সুসংবাদ... সুসংবাদ... সুসংবাদ
সকলের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, পৃথিবীতে খুব মায়াবতী এক কন্যার আগমন ঘটিয়াছে। কন্যার নাম ইনায়া মির্জা। পিতা আমাদের অতি প্রিয় সচল মির্জা আসিফ ইকবাল রনি। আজ ইউকে সময় ভোর চারটায় রাজকন্যার পৃথিবীতে আগমন। ইনায়া এবং ইনায়ার মা দুজনেই সুস্থ আছেন।
মির্জা ভাই এবং ভাবীকে অনেক অনেক অভিনন্দন।
ইনায়া মা, তোমার জন্য অশেষ শুভকামনা। তুমি বড় হও মির্জা ভাইয়ের ম...
দেখতে দেখতে প্রায় দশ বছর কেটে গেল। ২০০০ সালের জানুয়ারীর কোন এক শীতের সকালে কিছুটা ভয়, কিছুটা শংকা নিয়ে পা রাখি বনানীর খুব উঁচু এক ভবনে। তার আগে চার মাস প্রি-ইংলিশে আমার মস্তিস্কে গুতিয়ে ইংলিশ ভরার চেষ্টা। পরের চার বছর এটাই আমার ঠিকানা, আমার ভার্সিটি।
মফস্বল থেকে উঠে আসা আমি ফটফট ইংরেজী বলতে পারিনা, কার ড্রাইভ করতে জানি না, ইউ.এস. টপ চার্টের পজিশন হাতড়ে মরি আর ভিতরে ভিতরে ছটফট করি।...